আজকের শিরোনাম :

বিচারপতি আবদুস সাত্তারের মন্ত্রীসভা

  মিলন পাঠান

২৮ আগস্ট ২০২০, ১১:৪৯ | অনলাইন সংস্করণ

বিচারপতি সাত্তার দুটি মন্ত্রীসভা গঠন করেন। ১৯৮১ সালের ২৭ নভেম্বরে এবং ১৯৮২ সালের ১২ ফেব্রুয়ারিতে। স্বল্পকালের স্থায়ীত্ব থাকলেও তথ্যগুলো গুরুত্বপূর্ণ। দুটি মন্ত্রীসভা নিচে উল্লেখ করলাম।

আজকের বিএনপি কিভাবে, কোন প্রক্রিয়ায় এবং কাদেরকে নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল, তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি ছিল এবং এখনকার অবস্থানই-বা কী, এসবের আদি-অন্ত জানতে ও বুঝতে, সেই প্রেক্ষাপট ও তথ্যগুলো জানা-বোঝা জরুরি। বিএনপির অতীত ও বর্তমানের যেসব কর্মকাণ্ডের কারণে তাদেরকে অভিযুক্ত করা হয়, সেসবের সত্যতা আছে, দৃশ্যমান নাকি গালগল্প? এসব জানতেই এই তথ্যগুলো জানা দরকার।

ভুল সংশোধন, তথ্য সংযোজন ও বিয়োজনের সুযোগ পেলে কৃতজ্ঞ থাকবো।

১৯৭৫ সালের আগস্ট হত্যাকাণ্ড পরবর্তী সরকারগুলো কিভাবে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী ও পাকিস্তানী ভাবধারার ব্যক্তি ও মতাদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করেছে, এসব জানতে ও বুঝতে সেই সরকারগুলোকে জানা জরুরি।

১৯৮১ সালের ১৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে বিচারপতি আবদুস সাত্তার ১৯৮১ সালের ২৭ নভেম্বর মন্ত্রীসভা গঠন করেন। সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের হত্যা পরবর্তী শূন্যতা পূরণ করেন তারই দলের বশংবদ নেতৃবৃন্দ।

♦ বিচারপতি আবদুস সাত্তারের প্রথম মন্ত্রীসভা:
প্রেসিডেন্ট- বিচারপতি আবদুস সাত্তার।

ভাইস প্রেসিডেন্ট- ড. এম এন হুদা। শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আইয়ুব-মোনেম-ইয়াহিয়া খানের মন্ত্রী। টাঙ্গাইল।

মন্ত্রীসভারতালিকা:
১) শাহ আজিজুর রহমান এমপি। প্রধানমন্ত্রী। শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সাবেক মুসলিম লীগ। কুখ্যাতরাজাকার। কুষ্টিয়া।

২) জামালউদ্দিন আহমদ এমপি। শিল্প মন্ত্রী। পরে উপ-প্রধানমন্ত্রী। চার্টার্ড একাউন্ট্যান্ট। চট্টগ্রাম।

৩) প্রফেসর মুহাম্মদ শামস উল হক, পররাষ্ট্র মন্ত্রী। ইয়াহিয়া খানের মন্ত্রী। নোয়াখালী।

৪) কাজী আনোয়ারুল হক। জ্বালানী মন্ত্রী। আইয়ুব খানের মন্ত্রী। ঢাকা।

৫) আবদুল মোমেন খান এমপি, খাদ্যমন্ত্রী। চুয়াত্তরে খাদ্যসচিব হিসেবে সরকারকে স্যাবোটাজ করেন। নরসিংদী।

৬) মে: জে (অব) মাজিদ উল হক এমপি। বন্দর, শিপিং ও অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন মন্ত্রী। পাকিস্তান ফেরত। মাগুরা।

৭) ক্যাপ্টেন (অব) এ এস এম আবদুল হালিম চৌধুরী এমপি, এলজিআরডি মন্ত্রী। সাবেক ইউপিপি। মানিকগঞ্জ।

৮) লে: ক(অব) এ এস এম মোস্তাফিজুর রহমান এমপি, বাণিজ্য মন্ত্রী। আগরতলা মামলার কুখ্যাত পাকিস্তানী প্রসিকিউটর। পাকিস্তান ফেরত। বাগেরহাট।

৯) এম সাইফুর রহমান এমপি। অর্থ মন্ত্রী। চার্টার্ড একাউন্ট্যান্ট। মৌলভীবাজার।

১০) শামসুল হুদা চৌধুরী এমপি। তথ্য ও বেতার মন্ত্রী। সাবেক আমলা। ময়মনসিংহ।

১১) ড. ফসিহউদ্দীন মাহতাব। কৃষি ও বন মন্ত্রী। প্রকৌশলী। মুসলিম লীগ নেতা মাহতাব উদ্দিন সরকারের পুত্র। চাপাইনবাবগঞ্জ।

১২) ডাঃ এম এ মতিন এমপি, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রী। সাবেক মুসলিম লীগ। মুক্তিযুদ্ধে বিতর্কিত ভূমিকা পালনকারী। ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর ভগ্নীপতি। সিরাজগঞ্জ।

১৩) এমরান আলী সরকার এমপি। ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী। সাবেক ন্যাপ-ভাসানী। রাজশাহী।

১৪) আবদুল আলীম এমপি। রেলওয়ে, সড়ক, মহাসড়ক ও সড়ক যোগাযোগ মন্ত্রী। সাবেক মুসলিম লীগ। কুখ্যাত রাজাকার। ১৯৭০-এর নির্বাচনে মুসলিম লীগের এমএনএ প্রার্থী। জয়পুরহাট।

১৫) আবদুর রহমান, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রী। সাবেক ন্যাপ-ভাসানী। টাঙ্গাইল।

১৬) এ কে এম মাঈদুল ইসলাম মুকুল এমপি। বিমান চলাচল, ডাক, তার ও টেলিফোন মন্ত্রী। কুড়িগ্রাম।

১৭) এডভোকেট রিয়াজউদ্দিন আহমেদ ভোলা মিয়া এমপি, শ্রম ও শিল্প কল্যাণ মন্ত্রী। রংপুর।

১৮) অধ্যাপক ইউসুফ আলী। পাট ও বস্ত্র মন্ত্রী। সাবেক আওয়ামী লীগ। দিনাজপুর।

১৯) আবদুর রহমান বিশ্বাস এমপি। ধর্ম মন্ত্রী। সাবেক মুসলিম লীগ। কুখ্যাত রাজাকার। বরিশাল।

২০) এল কে সিদ্দিকী এমপি। বিদ্যুৎ, পানি, সেচ ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রী। চট্টগ্রাম।

২১) বিচারপতি টি এইচ খান এমপি। আইন ও সংসদ মন্ত্রী। আগরতলা মামলার সরকারী আইনজীবী।ইয়াহিয়ার বিচারপতি।হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ।

২২) ব্যারিস্টার আবুল হাসনাত এমপি। গণপূর্ত ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রী। ঢাকা।

২৩) আবুল কাশেম এমপি। যুব উন্নয়ন মন্ত্রী। ঢাকা।

প্রতিমন্ত্রী:
২৪) আবদুস সালাম। আইন ও বিচার প্রতিমন্ত্রী।

২৫) সৈয়দ মহিবুল হাসান এমপি। জনশক্তি উন্নয়ন ও সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী। ১৯৭০-এর নির্বাচনে স্বতন্ত্র এমএনএ প্রার্থী। স্বাধীনতা বিরোধী। পরিবেশ আইনজীবী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের পিতা। হবিগঞ্জ।

২৬) ডাঃ আফতাবুজ্জামান এমপি। স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ প্রতিমন্ত্রী। খুলনা।

২৭) আমিরুল ইসলাম কামাল/ কালাম এমপি। মৎস্য ও পশুপালন প্রতিমন্ত্রী। সাবেক আওয়ামী লীগ। নোয়াখালী।

২৮) বেগম তসলিমা আবেদ এমপি। মহিলা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী। সাবেক আওয়ামী লীগ। রংপুর।

২৯) লেঃ ক(অব) জাফর ইমাম এমপি। ত্রাণ ও পুনর্বাসন রযদকমন্ত্রী। ফেনী।

৩০) মাওলানা আব্দুল মান্নান এমপি।শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী। কুখ্যাত রাজার। ইনকিলাব সম্পাদক। চাদপুর।

৩১) আবদুল বাতেন এমপি। শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী। পটুয়াখালী।

৩২) চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ এমপি। এলজিইডি প্রতিমন্ত্রী। সাবেক মুসলিম লীগ ও কেএসপি। ফরিদপুর।

৩৩) মেজর(অব) ইকবাল হোসেন চৌধুরী এমপি। খাদ্য প্রতিমন্ত্রী। সুনামগঞ্জ।

৩৪) সুনীল কুমার গুপ্ত এমপি। পেট্রোলিয়াম ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী। সাবেক ন্যাপ(মোজাফফর)। বরিশাল।

৩৫) নূর মুহম্মদ খান এমপি। তথ্য ও বেতার প্রতিমন্ত্রী। টাঙ্গাইল।

৩৬) ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার এমপি, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। ১৯৭০-এর নির্বাচনে স্বতন্ত্র এমপিএ প্রার্থী। পঞ্চগড়।

৩৭) অং শৈ প্রু চৌধুরী এমপি। ডাক, তার, টেলিফোন, বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী। একাত্তরে কুখ্যাত ডা: এ এম মালিক মন্ত্রীসভার সদস্যঅ স্বাধীনতা বিরোধী। পার্বত্য চট্টগ্রাম।

৩৮) আবদুল মান্নান সিকদার এমপি। ভূমি প্রশাসন ও সংস্কার প্রতিমন্ত্রী। ফরিদপুর।

৩৯) এ কে ফায়জুল হক এমপি। শ্রম ও শ্রমিককল্যাণ প্রতিমন্ত্রী। শেরেবাংলার পুত্র। পিরোজপুর।

৪০) তরিকুল ইসলাম এমপি। প্রতিমন্ত্রী। যশোর।

৪১) অধ্যাপক আবদুস সালাম এমপি। স্বরাষ্ট্র উপমন্ত্রী। জামালপুর।

৪২) এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এমপি। পাট ও বস্ত্র উপমন্ত্রী। বরিশাল।

৪৩) কামরুন নাহার জাফর এমপি। শ্রম ও জনশক্তি উপমন্ত্রী। চট্টগ্রাম।

৪৪) সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মাছি এমপি। সেচ, বন্যা ও পানি উন্নয়ন উপমন্ত্রী। ন্যাপ-ভাসানী। চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

♦ বিচারপতি আবদুস সাত্তারের দ্বিতীয় মন্ত্রীসভা ......

প্রেসিডেন্ট- বিচারপতি আবদুস সাত্তার।

ভাইস প্রেসিডেন্ট- ড. এম এন হুদা। শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আইয়ুব-মোনেম-ইয়াহিয়া খানের মন্ত্রী। টাঙ্গাইল।

ভাইস প্রেসিডেন্ট- মোহাম্মদ উল্লাহ এমপি। লক্ষ্মীপুর।

মন্ত্রীসভারতালিকা:

১) শাহ আজিজুর রহমান এমপি। প্রধানমন্ত্রী। আইন, সংসদ ও ধর্ম মন্ত্রণালয়। সাবেক মুসলিম লীগ। কুখ্যাতরাজাকার। কুষ্টিয়া।

২) প্রফেসর মুহাম্মদ শামস উল হক, পররাষ্ট্র মন্ত্রী। ইয়াহিয়া খানের মন্ত্রী। নোয়াখালী।

৩) ক্যাপ্টেন (অব) এ এস এম আবদুল হালিম চৌধুরী এমপি। খাদ্য ও ত্রাণ মন্ত্রী। সাবেক ইউপিপি। মানিকগঞ্জ।

৪) শামসুল হুদা চৌধুরী এমপি। বেতার, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি মন্ত্রী। সাবেক আমলা। ময়মনসিংহ।

৫) ড. ফসিহউদ্দীন মাহতাব। অর্থ মন্ত্রী। প্রকৌশলী। চাপাইনবাবগঞ্জ।

৬) ডাঃ এম এ মতিন এমপি। স্বরাষ্ট্র ও এলজিইডি মন্ত্রী। সাবেক মুসলিম লীগ। মুক্তিযুদ্ধে বিতর্কিত ভূমিকা পালনকারী। ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর ভগ্নীপতি। সিরাজগঞ্জ।

৭) এ কে এম মাঈদুল ইসলাম মুকুল এমপি। জ্বালানী, বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী। কুড়িগ্রাম।

৮) বিচারপতি টি এইচ খান এমপি। শিক্ষা, ভূমি প্রশাসন ও সংস্কার মন্ত্রী। আগরতলা মামলার সরকারী আইনজীবী।ইয়াহিয়ার বিচারপতি। হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ।

৯) অধ্যাপক ইউসুফ আলী। শিল্প মন্ত্রী। সাবেক আওয়ামী লীগ। দিনাজপুর।

১০) খোন্দকার আবদুল হামিদ এমপি। স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রী। স্বাধীনতা বিরোধী সাংবাদিক, ইত্তেফাক। শেরপুর।

১১) এডভোকেট রিয়াজউদ্দিন আহমেদ ভোলা মিয়া এমপি। কৃষি, শ্রম ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী। রংপুর।

১২) সুলতান আহমদ চৌধুরী এমপি। ডাক, তার ও টেলিফেন মন্ত্রী। চট্টগ্রাম।

প্রতিমন্ত্রী:
১৩) এ কে ফায়জুল হক এমপি। গণপূর্ত ও নগর উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী। শেরেবাংলার পুত্র। পিরোজপুর।

১৪) আমিরুল ইসলাম কামাল/ কালাম এমপি। ত্রাণ ও পনর্বাসন প্রতিমন্ত্রী। সাবেক আওয়ামী লীগ। নোয়াখালী।

১৫) কর্নেল(অব) অলি আহমেদ এমপি। যুব উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী। চট্টগ্রাম।

১৬) কামরুন নাহার জাফর এমপি। মহিলা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী। চট্টগ্রাম।

১৭) সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মাছি এমপি। শিল্প ও বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী। ন্যাপ-ভাসানী। চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

১৮) অং শৈ প্রু চৌধুরী এমপি। স্বাস্থ্য, শ্রম ও সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী। একাত্তরে কুখ্যাত ডা: এ এম মালিক মন্ত্রীসভার সদস্যঅ স্বাধীনতা বিরোধী। পার্বত্য চট্টগ্রাম।

১৯) সৈয়দ মহিবুল হাসান এমপি। জনশক্তি উন্নয়ন ও সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী। ১৯৭০-এর নির্বাচনে স্বতন্ত্র এমএনএ প্রার্থী। সিলেট।

২০) তরিকুল ইসলাম এমপি। প্রতিমন্ত্রী। সাবেক ন্যাপ-ভাসানী। যশোর।

এছাড়াও সামরিক শাসক জিয়া এবং সামরিক শাসকের দোসর বিচারপতি আবদুস সাত্তারের সময়ে নিম্নোক্ত ব্যক্তিরাও মন্ত্রীনভায় ছিলেন বলে বিভিন্ন বইতে পাওয়া যায়। কিন্তু সময়কাল ও কোন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন সেসবের বিশদ তথ্য উদ্ধার করতে পারিনি। যেটুকু পেয়েছি সেটুকুই তুলে দিলাম-

১) সৈয়দা রাজিয়া ফয়েজ এমপি। নারী ও সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী। কুখ্যাত রাজাকার। খুলনা।

২) শফিকুল গণি স্বপন এমি। প্রতিমন্ত্রী। সাবেক ন্যাপ-ভাসানী। নীলফামারী।

৩) রাবেয়া খাতুন

৪) মাহবুবুর রহমান

৫) সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সার

৬) মো: আলি তারিক এমপি। প্রতিমন্ত্রী। যশোর।

মূলতথ্য: এ এস এম শামসুল আরেফিনের বাংলাদেশে নির্বাচন, খালেদা হাবিব-এর বাংলাদেশঃ নির্বাচন, জাতীয় সংসদ ও মন্ত্রীসভা ১৯৭০-৯১, মাহফুজ উল্লাহ’র প্রেসিডেন্ট জিয়া: রাজনৈতিক জীবনী এবং আরও কজনের স্মৃতিকথার বই।

সব দলছুট আর স্বাধীনতাবিরোধীদের ক্লাব বিএনপি। এদের একটা অংশ আবার আরেক সামরিকজান্তা জেনারেল এরশাদের দলে ভিড়েছিল।

এই বিভাগের আরো সংবাদ