পত্নীতলায় আ.লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা : আটক ২
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৫ ডিসেম্বর ২০১৮, ১৬:১৩
নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও নজিপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র ইসাহাক হোসেন (৭০) কে দুর্বত্তরা নির্মম ভাবে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। এ হত্যার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে সন্দেহ মূলক দুই জনকে আটক করেছে থানা পুলিশ।
নিহতের পরিবার, স্থানীয়, হাসপাতাল ও থানা সুত্রে জানা যায়, গতকাল (০৪ ডিসেম্বর) মঙ্গলবার রাত্রি সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলা সদর হতে নিজ বাড়ি নজিপুর পৌর এলাকার মামুদপুরে প্রবেশ করেন। পূর্ব পরিকল্পিত বাড়ির ভিতরে ওঁত পেতে থাকা ৫/৬ জনের মুখোশধারী দৃর্বত্তদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় মারাত্বক জখম পূর্বক তারা পালিয়ে যায়।
পরে প্রতিবেশিসহ স্থানীয়রা টের পেয়ে তাৎক্ষণিক ভাবে উপজেলা সদর পতœীতলা (নজিপুর) সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রো নেওয়া হলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এ খবর মুঠোফোন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় আ’লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মিরা শোকাহত হন।
পত্নীতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পরিমল চক্রবর্তী উপরোক্ত ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। মামলার প্রস্তুতি চলছে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন পেলেই সঠিক তথ্য পাওয়া যাবে।
পত্নীতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) জহুরুল ইসলাম জানান, এখন পর্যন্ত এ হত্যার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে সন্দেহ মূলক ভাবে প্রাথমিক জিজ্ঞাসা বাদের জন্য দুই জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতরা হলেন, নজিপুর পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও মামুদপুর এলাকার বাসিন্দা আবুল কালাম আজাদ ওরফে লিটু ফকির ও একই এলাকার বাসিন্দা বেলাল হোসেন। তিনি আরো জানান, অপরাধী যেই হোক না কেন তাদেরকে ছাড় দেওয়া হবে না। পুলিশ হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছেন।
এবিএন/ইখতিয়ার উদ্দীন/জসিম/তোহা
পত্নীতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পরিমল চক্রবর্তী উপরোক্ত ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। মামলার প্রস্তুতি চলছে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন পেলেই সঠিক তথ্য পাওয়া যাবে।
পত্নীতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) জহুরুল ইসলাম জানান, এখন পর্যন্ত এ হত্যার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে সন্দেহ মূলক ভাবে প্রাথমিক জিজ্ঞাসা বাদের জন্য দুই জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতরা হলেন, নজিপুর পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও মামুদপুর এলাকার বাসিন্দা আবুল কালাম আজাদ ওরফে লিটু ফকির ও একই এলাকার বাসিন্দা বেলাল হোসেন। তিনি আরো জানান, অপরাধী যেই হোক না কেন তাদেরকে ছাড় দেওয়া হবে না। পুলিশ হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছেন।
এবিএন/ইখতিয়ার উদ্দীন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ