দৌলতপুরে ইটভাটা থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৮ মার্চ ২০২০, ১২:৪৬
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সাদীপুর গ্রামের একটি ইটভাটা থেকে এক স্কুলছাত্রের লাশ পাওয়া গেছে।
এলাকাবাসী জানায়, সাদীপুর গ্রামে অবস্থিত আলসালেহ মামুন হুমায়নের ইটভাটা থেকে সামিউল ইসলাম নামে এক শিশুর লাশ পাওয়া গেছে।
নিহত সামিউল একই গ্রামের ইনু আলীর ছেলে বলে। এবং পাশ্ববর্তী স্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র।
গতকাল শনিবার বিকেলে ইটভাটার একটি খাদের মধ্য থেকে সামিউলের লাশ প্রতক্ষদর্শীরা দেখেতে পেয়ে পরিবারকে খবর দিলে পরিবারের লোকজন ছুটে এসে লাশ উদ্ধার করে। এবং এ ব্যাপারে থানায় খবর দিতে গেলে ইটভাটা মালিকের বাধায় তারা থানায় যেতে পারেন নি।
ইটভাটা মালিক মামুন হুমায়ন প্রভাব খাটিয়ে থানা পুলিশকে ম্যানেজ করে শনিবার রাতেই স্থানীয় গোরস্থানে সামিউলের লাশ দাফন করা হয়।
স্থানীয়রা আরোও জানায়, নিহত সামিউলের লাশ ময়নাতদন্ত না করার জন্য ইটভাটা মালিক নিহতের পরিবারকে জিম্মি করে পুলিশকে ম্যানেজ করে অর্থের বিনিময়ে বিষয়টি মীমাংসা করার চেষ্টা করেছেন। এ ব্যাপারে দৌলতপুর থানার ওসি (তদন্ত) নিশিকান্ত সরকার জানান, স্থানীয়রা বিষয়টি হত্যাকান্ড নয় বলে জানালে ময়নাতদন্ত ছাড়ায় দাফন করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে কথা বলার চেষ্টা করা হলেও ইটভাটা মালিক মামুন হুমায়ন ফোন রিসিভ করেন নি। উল্লেখ্য, এক সপ্তাহ পূর্বে একই গ্রামের আমিরুলের ছেলে কৃষক হেলালের রহস্যজনক মৃত্যু হলেও মামুন হুমায়ন থানা পুলিশকে ম্যানেজ করে ময়নাতদন্ত ছাড়াই হেলালের লাশ দাফন করা হয়। এবিএন/জহুরুল হক/গালিব/জসিম
স্থানীয়রা আরোও জানায়, নিহত সামিউলের লাশ ময়নাতদন্ত না করার জন্য ইটভাটা মালিক নিহতের পরিবারকে জিম্মি করে পুলিশকে ম্যানেজ করে অর্থের বিনিময়ে বিষয়টি মীমাংসা করার চেষ্টা করেছেন। এ ব্যাপারে দৌলতপুর থানার ওসি (তদন্ত) নিশিকান্ত সরকার জানান, স্থানীয়রা বিষয়টি হত্যাকান্ড নয় বলে জানালে ময়নাতদন্ত ছাড়ায় দাফন করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে কথা বলার চেষ্টা করা হলেও ইটভাটা মালিক মামুন হুমায়ন ফোন রিসিভ করেন নি। উল্লেখ্য, এক সপ্তাহ পূর্বে একই গ্রামের আমিরুলের ছেলে কৃষক হেলালের রহস্যজনক মৃত্যু হলেও মামুন হুমায়ন থানা পুলিশকে ম্যানেজ করে ময়নাতদন্ত ছাড়াই হেলালের লাশ দাফন করা হয়। এবিএন/জহুরুল হক/গালিব/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ