ময়মনসিংহে উপজেলা নির্বাচনে তৃণমূলের সমর্থনে আশরাফ হোসাইন চেয়ারম্যান প্রার্থী
অনলাইন ডেস্কপ্রকাশ: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ১৬:১৪
দেশের পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ময়মনসিংহ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে সম্ভাব্য প্রার্থীসহ ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একাধিক প্রার্থীর গণসংযোগ ও প্রচার-প্রচারণা বেশ জমে উঠেছে।
তবে এক্ষেত্রে বিএনপি দলীয় সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে দলের কাউকে মাঠে দেখা না গেলেও আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থী ও তাদের অনুসারীদের প্রচারণায় এরই মধ্যে উপজেলা এলাকায় নির্বাচনী আমেজ বিরাজ করছে। উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে কারা সরকার দলের মনোনয়ন পান সেদিকেই নজর সবার।
স্থানীয়ভাবে ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, দলের হাইকমান্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী ময়মনসিংহ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ প্রার্থী নির্বাচনে বিশেষ বর্ধিত সভা করে চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থীর নাম কেন্দ্রে প্রেরণ করার সিন্ধান্ত নেয়।
তবে তৃণমূলের সমর্থনে কন্ঠভোটে আশরাফ হোসাইন চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়।
তৃণমূল থেকে বাছাইকৃত প্রার্থী ছাড়াও একাধিক প্রার্থীর তালিকা কেন্দ্রে প্রেরণের নির্দেশনা থাকায় চেয়ারম্যান পদে মোর্শেদুল আলম জাহাঙ্গীর, রেজাউল হাসান বাবু ও অধ্যক্ষ আবু সাঈদ মোঃ ফকরুল এর নাম ক্রমানুসারে কেন্দ্র পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।
দলের স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড, ব্যক্তিগত ইমেজ, গ্রহণযোগ্যতা ও জনপ্রিয়তা, সামাজিক ও জনহিতকর কর্মকর্তসহ নানা বিষয় বিবেচনায় চেয়ারম্যান পদে আশরাফ হোসাইনকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করা হয়েছে। এখন শুধু দলীয় মনোনয়নের অপেক্ষা।
ময়মনসিংহে সদরের সম্ভ্রান্ত ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান আশরাফ হোসাইন। ময়মনসিংহ সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আজাদ ফুটওয়ারের স্বত্বাধিকারী আশরাফ হোসাইন পেশায় সফল ব্যবসায়ী হলেও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আদর্শে দীক্ষিত সৈনিক এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল সোনার বাংলা গড়ার লক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। ময়মনসিংহের ক্লীনম্যান হিসেবে পরিচিত এমবিএ ও এলএলবি পাস করা আশরাফ ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ দিয়ে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন, পরে মিন্টু কলেজের ভিপি, জেলা ছাত্রলীগ, জেলা যুবলীগ ও কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা এবং মহানগর আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এ ছাড়াও উচ্চশিক্ষিত আশরাফ একাধিক সামাজিক ও জনহিতকর প্রতিষ্ঠানের সাথে সক্রিয় ভাবে জড়িত। ২০০৯ সালে সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। বর্ণাঢ্য পারিবারিক ঐতিহ্য সম্পন্ন আশরাফ হোসাইনের পরিবারের সকল সদস্যই আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। তার পিতা ছিলেন ব্রিটিশ এয়ার ফোর্সের ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের কর্মকর্তা। তার পরিবারের যোদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ ৯ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে। ঊল্লেখ্য, গত ৩০ জানুয়ারি রাতে সভায় তৃণমূলের সমর্থনে ময়মনসিংহ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবদুস সালাম ও সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল হক মণ্ডলসহ ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাদের কণ্ঠ ভোটের মাধ্যমের আশরাফ হোসাইন চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়। ময়মনসিংহের তৃণমূলের একাধিক নেতা মনে করেন, আশরাফ হোসইনের প্রতি দলের ৯০ ভাগ নেতাকর্মীর আস্থা ও সমর্থন রয়েছে। তাকে মনোনয়ন দিলে দলে গ্রুপিং থাকলেও তার কোনো প্রভাব পড়বে না এবং বিপুল ভোটে নির্বাচিত হবে। আশরাফ ছাত্রজীবন থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতি করে আসছেন। একজন উচ্চশিক্ষিত, কর্মীবান্ধব, কর্মীদের সুখ-দুঃখে পাশে থাকেন। যে কারণে তিনি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। আশরাফ হোসাইন বলেন, আমাকে এবার মনোনয়ন দিলে নিশ্চিত বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারবো। আমি ছাত্রজীবন থেকে মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে থেকে সহযোগিতা করে আসছি। এ কারণ অধিকাংশ নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষ আমার পক্ষে সমর্থন দিয়েছে। এবিএন/মোঃ মঈন উদ্দিন/গালিব/জসিম
ময়মনসিংহে সদরের সম্ভ্রান্ত ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান আশরাফ হোসাইন। ময়মনসিংহ সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আজাদ ফুটওয়ারের স্বত্বাধিকারী আশরাফ হোসাইন পেশায় সফল ব্যবসায়ী হলেও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আদর্শে দীক্ষিত সৈনিক এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল সোনার বাংলা গড়ার লক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। ময়মনসিংহের ক্লীনম্যান হিসেবে পরিচিত এমবিএ ও এলএলবি পাস করা আশরাফ ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ দিয়ে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন, পরে মিন্টু কলেজের ভিপি, জেলা ছাত্রলীগ, জেলা যুবলীগ ও কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা এবং মহানগর আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এ ছাড়াও উচ্চশিক্ষিত আশরাফ একাধিক সামাজিক ও জনহিতকর প্রতিষ্ঠানের সাথে সক্রিয় ভাবে জড়িত। ২০০৯ সালে সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। বর্ণাঢ্য পারিবারিক ঐতিহ্য সম্পন্ন আশরাফ হোসাইনের পরিবারের সকল সদস্যই আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। তার পিতা ছিলেন ব্রিটিশ এয়ার ফোর্সের ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের কর্মকর্তা। তার পরিবারের যোদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ ৯ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে। ঊল্লেখ্য, গত ৩০ জানুয়ারি রাতে সভায় তৃণমূলের সমর্থনে ময়মনসিংহ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবদুস সালাম ও সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল হক মণ্ডলসহ ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাদের কণ্ঠ ভোটের মাধ্যমের আশরাফ হোসাইন চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়। ময়মনসিংহের তৃণমূলের একাধিক নেতা মনে করেন, আশরাফ হোসইনের প্রতি দলের ৯০ ভাগ নেতাকর্মীর আস্থা ও সমর্থন রয়েছে। তাকে মনোনয়ন দিলে দলে গ্রুপিং থাকলেও তার কোনো প্রভাব পড়বে না এবং বিপুল ভোটে নির্বাচিত হবে। আশরাফ ছাত্রজীবন থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতি করে আসছেন। একজন উচ্চশিক্ষিত, কর্মীবান্ধব, কর্মীদের সুখ-দুঃখে পাশে থাকেন। যে কারণে তিনি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। আশরাফ হোসাইন বলেন, আমাকে এবার মনোনয়ন দিলে নিশ্চিত বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারবো। আমি ছাত্রজীবন থেকে মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে থেকে সহযোগিতা করে আসছি। এ কারণ অধিকাংশ নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষ আমার পক্ষে সমর্থন দিয়েছে। এবিএন/মোঃ মঈন উদ্দিন/গালিব/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ
