দুর্যোগে সবার আগে মানুষের পাশে দাঁড়াতে ছুটে যায় আ.লীগ : কাদের
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৫ জুলাই ২০২২, ১৩:৫২
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগের ইতিহাস হচ্ছে যেকোনো বিপদে-আপদে মানুষের পাশে দাঁড়ানো। দেশের যেকোনো দুর্যোগে সবার আগে মানুষের পাশে দাঁড়াতে ছুটে যায় আওয়ামী লীগ। ঝড়বৃষ্টির মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বন্যাকবলিত সিলেট অঞ্চলে গিয়েছিলেন। আমরা তাদের কিছু বলতে চাই না। আমরা জবাব দেব কাজ দিয়ে।
আজ মঙ্গলবার (৫ জুলাই) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে বন্যাকবলিত অসহায় ও দুস্থ মানুষের মধ্যে পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে নগদ অর্থ (চেক) বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ উপকমিটি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
মির্জা ফখলের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আপনি এবং আপনার সহকর্মীরা আওয়ামী লীগের নেত্রীকে আক্রমণ করে যে ভাষা প্রয়োগ করেন, এটা কোনো ভদ্রলোকের ভাষা নয়। এটা রাস্তার ভাষা। তারা রাস্তার ভাষায় কথা বলে। আমরা রাজনীতির ভাষায় কথা বলি। এটা হলো তাদের সঙ্গে আমাদের পার্থক্য।
বিএনপির সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদেও বলেন, যারা ঢাকায় বসে লিভ সার্ভিস দেয়, ভাষণ শিল্পের বিকাশ ঘটায় এবং ঘরে বসে প্রেস ব্রিফিং করে তারাই এ ধরনের কথা বলতে পারে। তারা (বিএনপি) মানুষের পাশে দাঁড়ায় না। যদিও বা কখনও যায় সেটা হলো নামমাত্র ফটো সেশনের জন্য। আমরা সবসময় দেখে আসছি, বিএনপি নেতারা এটাই করে। তাদের ত্রাণ কার্যক্রম এক ধরনের ত্রাণ বিলাস। ত্রাণ বিতরণের চেয়ে প্রেস ব্রিফিং ও ফটো সেশনে অধিক মনোযোগী তারা। বিএনপির ঈদের পরে আন্দোলন প্রসঙ্গে সেতুমন্ত্রী বলেন, আন্দোলন, কিসের আন্দোলন, কবে হয়েছিল আন্দোলন। শুনেছিলাম বহুবার, ডাক দিয়েছিল ঈদের পর, ডাক দিয়েছিল পরীক্ষার পর। এখন আবার ডাক দিচ্ছেন বন্যার পর। দেখতে দেখতে ১৩ বছর, আন্দোলন হবে কোন বছর? দেশের মানুষ জানে, তাদের আন্দোলনের ডাক আষাঢ়ে গর্জনের মতো। এ নিয়ে আমাদের কোনো মাথা ব্যথা নেই। কারোনা নিয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, করোনা বাড়ছে। ঈদের পর আরও বাড়তে পারে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব বাংলাদেশে পড়তে পারে। সারা বিশ্বে এই যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সভাপতি মতিয়া চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ। এবিএন/এসএ/জসিম
বিএনপির সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদেও বলেন, যারা ঢাকায় বসে লিভ সার্ভিস দেয়, ভাষণ শিল্পের বিকাশ ঘটায় এবং ঘরে বসে প্রেস ব্রিফিং করে তারাই এ ধরনের কথা বলতে পারে। তারা (বিএনপি) মানুষের পাশে দাঁড়ায় না। যদিও বা কখনও যায় সেটা হলো নামমাত্র ফটো সেশনের জন্য। আমরা সবসময় দেখে আসছি, বিএনপি নেতারা এটাই করে। তাদের ত্রাণ কার্যক্রম এক ধরনের ত্রাণ বিলাস। ত্রাণ বিতরণের চেয়ে প্রেস ব্রিফিং ও ফটো সেশনে অধিক মনোযোগী তারা। বিএনপির ঈদের পরে আন্দোলন প্রসঙ্গে সেতুমন্ত্রী বলেন, আন্দোলন, কিসের আন্দোলন, কবে হয়েছিল আন্দোলন। শুনেছিলাম বহুবার, ডাক দিয়েছিল ঈদের পর, ডাক দিয়েছিল পরীক্ষার পর। এখন আবার ডাক দিচ্ছেন বন্যার পর। দেখতে দেখতে ১৩ বছর, আন্দোলন হবে কোন বছর? দেশের মানুষ জানে, তাদের আন্দোলনের ডাক আষাঢ়ে গর্জনের মতো। এ নিয়ে আমাদের কোনো মাথা ব্যথা নেই। কারোনা নিয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, করোনা বাড়ছে। ঈদের পর আরও বাড়তে পারে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব বাংলাদেশে পড়তে পারে। সারা বিশ্বে এই যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সভাপতি মতিয়া চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ। এবিএন/এসএ/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ