বেড়ায় টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মানববন্ধন
অনলাইন ডেস্কপ্রকাশ: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৯:১০
ডারবি সিগারেট বিপণন ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানে স্থানীয় কয়েক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধন করেছে বেড়ার ১৪ জন ক্ষদ্র ব্যবসায়ী।
তারা গতকাল (৬ ফেব্রুয়ারি ) সোমবার সকাল দশটায় বেড়া প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সমম্মেলনে উক্ত ব্যবসায়ীরা এক লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগে তারা বলেন, আমরা সকলেই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। আমরা স্বল্প পুঁজি খাটিয়ে কেউ মনোহরি, কেউ চায়ের দোকানিসহ ছা পোষা মানুষ। আমরা অন্যান্য ব্যবসার সাতে বৃটিশ আমেরিকা টোবাকো কোং- লিমিটেড এর উৎপাদিত ডারবি সিগারেট বিক্রি করে থাকি এবং এ জন্য কোম্পানীর সাথে সরাসরি লেনদেন করে থাকি। গত ২০২২ সালের মার্চ মাসে হঠাৎ করে ঐ কোম্পানীর এস আর মাসুদ আমাদের কাছে এসে অডিট এর কথা বলে প্রত্যেকের নিকট থেকে ডারবি সিগারেট তুলে নেয় এবং কারও কাছ থেকে নগদ অর্থ নিয়ে মোট ১৪ জন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর কাছ থেকে সর্ব সাকুল্যে ২৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা গত ১৯/০৩/২০২২ তারিখে ফেরত দেওয়ার কথা বলে হাতিয়ে নেয়। পরবর্তীতে তার কাছে উক্ত টাকার সমমূল্যের মাল চাওয়া হলে গড়িমসি করে অদ্যাবধি ফেরত দেয় নাই।
লিখিত অভিযোগে তারা আরও বলেন, দিনে রোজগারে দিন খাওয়া গরীব মানুষ। এতগুলো টাকা হাতিয়ে নেয়ায় আমরা সকলেই পথে বসে স্ত্রী সন্তানসহ না খেয়ে থাকার উপক্রম হয়েছি। এ অবস্থা চলতে থাকলে আমাদের ক্ষতিগ্রস্থ ১৪ জনের পরিবারসহ আত্মহুতি দেয়া ছাড়া কোন উপায় থাকবেনা। আমরা জানতে পেরেছি উক্ত মাসুদের সাথে আরো বেশ ক’জন কর্মকর্তা-কর্মচারী জড়িত। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য এস,আর মাসুদ (বেড়া) এস, আর লিটন (বেড়া) এস, আর আশিক (বেড়া) পয়েন্ট ইনচার্য মোঃ নজরুল ইসলাম ও বিজিনেস ম্যানেজার মনিরুল ইসলাম (পাবনা)। এরা সংঘবভাবে পরিকল্পনা করে সিগারেট ও নগদ টাকা কৌশলে আমাদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেয়। ফলে এলাকায় উক্ত কোম্পানীর দুর্নাম ছড়িয়ে পড়ছে। এ অবস্থা থেকে পরিত্রান ও আমাদের ক্ষতি পূরণ পাওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও পাবনা-১ আসনের মাননীয় সাংসদ ডেপুটি স্পিকার মহোদয়সহ উক্ত কোম্পানীর উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের প্রতি সবিনয় অনুরোধ জানান। সংবাদ সম্মেলন শেষে তারা (বেড়া) প্রেসক্লাব সামনে মানববন্ধন করে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ভুক্তভোগী ১৪ জন। তারা হলেন হযরত স্টোর, মিলন স্টোর, গৌতম স্টোর, মন্ডল স্টোর, শাকিল স্টোর, বিজন স্টোর, রউফ স্টোর, সবুজ স্টোর, হাসান স্টোর, যমুনা স্টোর, রাসেল স্টোর, তুষার স্টোর, নয়ন স্টোর, ইউনুছ স্টোর।
এবিএন/নির্মল সরকার/জসিম/াগলিব
তারা গতকাল (৬ ফেব্রুয়ারি ) সোমবার সকাল দশটায় বেড়া প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সমম্মেলনে উক্ত ব্যবসায়ীরা এক লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগে তারা বলেন, আমরা সকলেই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। আমরা স্বল্প পুঁজি খাটিয়ে কেউ মনোহরি, কেউ চায়ের দোকানিসহ ছা পোষা মানুষ। আমরা অন্যান্য ব্যবসার সাতে বৃটিশ আমেরিকা টোবাকো কোং- লিমিটেড এর উৎপাদিত ডারবি সিগারেট বিক্রি করে থাকি এবং এ জন্য কোম্পানীর সাথে সরাসরি লেনদেন করে থাকি। গত ২০২২ সালের মার্চ মাসে হঠাৎ করে ঐ কোম্পানীর এস আর মাসুদ আমাদের কাছে এসে অডিট এর কথা বলে প্রত্যেকের নিকট থেকে ডারবি সিগারেট তুলে নেয় এবং কারও কাছ থেকে নগদ অর্থ নিয়ে মোট ১৪ জন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর কাছ থেকে সর্ব সাকুল্যে ২৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা গত ১৯/০৩/২০২২ তারিখে ফেরত দেওয়ার কথা বলে হাতিয়ে নেয়। পরবর্তীতে তার কাছে উক্ত টাকার সমমূল্যের মাল চাওয়া হলে গড়িমসি করে অদ্যাবধি ফেরত দেয় নাই।
লিখিত অভিযোগে তারা আরও বলেন, দিনে রোজগারে দিন খাওয়া গরীব মানুষ। এতগুলো টাকা হাতিয়ে নেয়ায় আমরা সকলেই পথে বসে স্ত্রী সন্তানসহ না খেয়ে থাকার উপক্রম হয়েছি। এ অবস্থা চলতে থাকলে আমাদের ক্ষতিগ্রস্থ ১৪ জনের পরিবারসহ আত্মহুতি দেয়া ছাড়া কোন উপায় থাকবেনা। আমরা জানতে পেরেছি উক্ত মাসুদের সাথে আরো বেশ ক’জন কর্মকর্তা-কর্মচারী জড়িত। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য এস,আর মাসুদ (বেড়া) এস, আর লিটন (বেড়া) এস, আর আশিক (বেড়া) পয়েন্ট ইনচার্য মোঃ নজরুল ইসলাম ও বিজিনেস ম্যানেজার মনিরুল ইসলাম (পাবনা)। এরা সংঘবভাবে পরিকল্পনা করে সিগারেট ও নগদ টাকা কৌশলে আমাদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেয়। ফলে এলাকায় উক্ত কোম্পানীর দুর্নাম ছড়িয়ে পড়ছে। এ অবস্থা থেকে পরিত্রান ও আমাদের ক্ষতি পূরণ পাওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও পাবনা-১ আসনের মাননীয় সাংসদ ডেপুটি স্পিকার মহোদয়সহ উক্ত কোম্পানীর উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের প্রতি সবিনয় অনুরোধ জানান। সংবাদ সম্মেলন শেষে তারা (বেড়া) প্রেসক্লাব সামনে মানববন্ধন করে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ভুক্তভোগী ১৪ জন। তারা হলেন হযরত স্টোর, মিলন স্টোর, গৌতম স্টোর, মন্ডল স্টোর, শাকিল স্টোর, বিজন স্টোর, রউফ স্টোর, সবুজ স্টোর, হাসান স্টোর, যমুনা স্টোর, রাসেল স্টোর, তুষার স্টোর, নয়ন স্টোর, ইউনুছ স্টোর।
এই বিভাগের আরো সংবাদ
