গলাচিপায় বনবিভাগের গাছ কর্তন মামলা, ৯ আসামি কারাগারে
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৫:৪৩
পটুয়াখালীর গলাচিপায় সরকারি সংরক্ষিত বনে মাটি কেটে রাস্তা নির্মাণ ও গাছ কেটে পাচার করার অপরাধে মামলার ১০ আসামির মধ্যে ৯ জন কারাগারে।
রবিবার গলাচিপা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক জামিনের আবেদন না মঞ্জুর করে ৯ আসামিকে জেল হাজতে পাঠিয়ে দেন। মানবিক কারণে আদালতের বিচারক মামলার অপর আসামি রেণু আক্তারকে গর্ভবতী হওয়ার কারণে জামিন দিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত কেরছেন বনবিভাগের গলাচিপা উপজেলা রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০২২ সালের ৭ নভেম্বর চর আগস্তি ফরেস্ট ক্যাম্প অধীন দক্ষিণ চরবিশ্বাস গ্রামের আমগাছিয়া লঞ্চঘাটের দক্ষিণ পাশে সৃজিত বনে ভেকু মেশিন দিয়ে মাটি কাটা ও গাছ কাটার অপরাধে চর আগস্তি ফরেস্ট ক্যাম্পের বিট কর্মকর্তা মো. আবদুল হাই বাদি হয়ে ১৯২৭ সনের বন আইনের যাহা ২০০০ সনে সংশোধিত ২৬ (১ক) ধারা ও একই ধারার (খ) ও (ঙ) উপধারা মতে অপরাধ সংঘটিত হওয়ায় আদালতে একটি মামলা করেন। মামলার আসামিরা হলেন দক্ষিণ চরবিশ্বাস গ্রামের শাহিন(৩৫), রিপন প্যাদা (৪০), জামাল প্যাদা (৩৫), মন্নান মাতুব্বর (৪৫), চরবিশ্বাস ইউনিয়নের সাবেক সহাকারি ভূমী কর্মকর্তা মো: জাকির হোসেন (৫৫), কাওছার (২৫), মাহাবুব প্যাদা (৫৫), দেলোয়ার হোসেন (৫৫), রেনু আক্তার (৪৫) ও আনোয়ার মৃধার (৫০) নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ২০-৩০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন। পরে শেষ বিকেলে পুলিশের প্রিজোন ভ্যানে আসামিদের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। এবিএন/মু. জিল্লুর রহমান জুয়েল/জসিম/গালিব
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০২২ সালের ৭ নভেম্বর চর আগস্তি ফরেস্ট ক্যাম্প অধীন দক্ষিণ চরবিশ্বাস গ্রামের আমগাছিয়া লঞ্চঘাটের দক্ষিণ পাশে সৃজিত বনে ভেকু মেশিন দিয়ে মাটি কাটা ও গাছ কাটার অপরাধে চর আগস্তি ফরেস্ট ক্যাম্পের বিট কর্মকর্তা মো. আবদুল হাই বাদি হয়ে ১৯২৭ সনের বন আইনের যাহা ২০০০ সনে সংশোধিত ২৬ (১ক) ধারা ও একই ধারার (খ) ও (ঙ) উপধারা মতে অপরাধ সংঘটিত হওয়ায় আদালতে একটি মামলা করেন। মামলার আসামিরা হলেন দক্ষিণ চরবিশ্বাস গ্রামের শাহিন(৩৫), রিপন প্যাদা (৪০), জামাল প্যাদা (৩৫), মন্নান মাতুব্বর (৪৫), চরবিশ্বাস ইউনিয়নের সাবেক সহাকারি ভূমী কর্মকর্তা মো: জাকির হোসেন (৫৫), কাওছার (২৫), মাহাবুব প্যাদা (৫৫), দেলোয়ার হোসেন (৫৫), রেনু আক্তার (৪৫) ও আনোয়ার মৃধার (৫০) নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ২০-৩০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন। পরে শেষ বিকেলে পুলিশের প্রিজোন ভ্যানে আসামিদের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। এবিএন/মু. জিল্লুর রহমান জুয়েল/জসিম/গালিব
এই বিভাগের আরো সংবাদ