বৃদ্ধাকে ‘অপমানে’ ক্ষেপলেন প্রধানমন্ত্রী
![](https://www.abnews24.com/templates/abnews24/images/reporter.png?v=6)
প্রকাশ: ১১ জুন ২০২৪, ১৬:১৩
![](/assets/news_photos/2024/06/11/image-273042-1718100925.jpg)
মঙ্গলবার (১১জুন) লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার এক বিধবা নারী শাহেরুন মাইক্রোফোন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় বেশি সময় নিয়ে কথা বলায়, তার হাত থেকে মাইক্রোফোনটি নিয়ে নেয় কর্তৃপক্ষ। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী বলে ওঠেন এটা কী, একজন মানুষ মোনাজাত করছেন, আর হাত থেকে সেটা কেড়ে নেয়া হচ্ছে। হোয়াট ইজ দিস। এটা কী?
প্রধানমন্ত্রী আবারও বলেন, এই এই এটা কী করো, এটা কেমন কথা হলো। মোনাজাত করছে আর তার হাতে থেকে মাইক্রোফোনটি কেড়ে নিল। হোয়াট ইজ দিস।
এরপর ওই বৃদ্ধার কাছে মাইক্রোফোনটি আবার ফিরিয়ে দেয়া হয়। তখন তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং নিজের জীবনের কথা প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরেন।
বিধবা ওই নারী শাহেরুন ঘর পেয়ে প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘ আয়ু কামনা করে মোনাজাত ও কালীগঞ্জ উপজেলায় আসার আমন্ত্রণ জানান।
এদিন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলা, কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলা এবং ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে সুবিধাভোগীদের কাছে জমির মালিকানা দলিলসহ বাড়ি হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রী। একে একে বাড়ি পাওয়া সুবিধাভোগীদের কথাও শোনেন তিনি।
এ অনুষ্ঠান শুরুর আগে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষ আমাদের ওপর আস্থা রাখায়, তাদের সেবা করা আমাদের দায়িত্ব। ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের পাশে আছে সরকার। যাদের ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত কিংবা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের প্রত্যেকের ঘর নির্মাণ ও সংস্কার করে দেয়া হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষ আমাদের ওপর আস্থা রাখায়, তাদের সেবা করা আমাদের দায়িত্ব। প্রতিকূল বৈশ্বিক পরিস্থিতির মধ্যেও প্রত্যেকের মৌলিক চাহিদা যাতে নিশ্চিত হয়, সে ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি। কোনোভাবেই দেশ ও দেশের মানুষ পিছিয়ে থাকবে না। এবিএন/জেডি
প্রধানমন্ত্রী আবারও বলেন, এই এই এটা কী করো, এটা কেমন কথা হলো। মোনাজাত করছে আর তার হাতে থেকে মাইক্রোফোনটি কেড়ে নিল। হোয়াট ইজ দিস।
এরপর ওই বৃদ্ধার কাছে মাইক্রোফোনটি আবার ফিরিয়ে দেয়া হয়। তখন তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং নিজের জীবনের কথা প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরেন।
এদিন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলা, কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলা এবং ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে সুবিধাভোগীদের কাছে জমির মালিকানা দলিলসহ বাড়ি হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রী। একে একে বাড়ি পাওয়া সুবিধাভোগীদের কথাও শোনেন তিনি।
এ অনুষ্ঠান শুরুর আগে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষ আমাদের ওপর আস্থা রাখায়, তাদের সেবা করা আমাদের দায়িত্ব। ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের পাশে আছে সরকার। যাদের ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত কিংবা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের প্রত্যেকের ঘর নির্মাণ ও সংস্কার করে দেয়া হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষ আমাদের ওপর আস্থা রাখায়, তাদের সেবা করা আমাদের দায়িত্ব। প্রতিকূল বৈশ্বিক পরিস্থিতির মধ্যেও প্রত্যেকের মৌলিক চাহিদা যাতে নিশ্চিত হয়, সে ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি। কোনোভাবেই দেশ ও দেশের মানুষ পিছিয়ে থাকবে না। এবিএন/জেডি
এই বিভাগের আরো সংবাদ