আজকের শিরোনাম :

ঘরে ফিরছেন ইয়ান

  অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ: ২৮ মার্চ ২০২০, ০১:০৯

সাবেক কিউই পেসার ইয়ান ও’ব্রায়েনের ঘরে ফেরায় প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়িয়েছে করোনাভাইরাস! ওয়েলিংটন থেকে ইংল্যান্ডের তিনটি ফ্লাইটের টিকিট কাটলেও বাতিল হয়ে গেছে সবগুলো। এখন উপায়? অসুস্থ স্ত্রীর কাছে যেভাবেই হোক উড়ে যেতে হবে। কারণ তার স্ত্রী ফুসফুসের ব্যাধিতে আক্রান্ত। ফলে ভারাইসটিতে জীবন বিপন্ন হতে পারে তার।

কিন্তু বাস্তবতা যেমনটি দাঁড়িয়েছে, তাতে ইয়ান ও’ব্রায়েনের ঘরে ফেরা অসম্ভবই হয়ে দাঁড়িয়েছিল। রিফান্ডের টাকা ফিরে পেতে সময় লাগবে। তার ওপর নানা রকম লকডাউনে কিছু যে যোগারযন্ত্র করবেন, তারও উপায় নেই। ঘরে ফিরতে এখন সবচেয়ে দামি ফ্লাইটের টিকিটই প্রয়োজন। তাহলে উপায়? এই মহামারী পরিস্থিতিতে ব্রায়েন ব্যতিক্রমী এক উদ্যোগ নিলেন অনলাইনে। একটি পেজ খুললেন সাহায্য চেয়ে। বিনিময়ে কিছু কাজও করে দিতে চাইলেন। যে সময়ে মানুষ ঘরে বসে কাটাচ্ছে, তখন তিনি আশা করছিলেন অর্থের বিনিময়ে হলেও তা ফিরিয়ে দিতে। সেটি হতে পারতো ডেলিভারি ড্রাইভারের কাজ।

এর পর যা ঘটলো তা কল্পনার চেয়েও বেশি কিছু। অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটায় তাই কান্না ধরে রাখতে পারেনি নিউজিল্যান্ডের হয়ে খেলা সাবেক এই ক্রিকেটার। এমন বিপদে সাহায্য পেয়ে আপ্লুত কণ্ঠে তিনি বলেছেন, ‘এটা সত্যি, পরিস্থিতিটা আমার জন্য কঠিন ছিল। কারণ এসবে আমি অভ্যস্ত ছিলাম না। সকালে যখন ঘুম থেকে উঠি, মনে হচ্ছে তৃতীয় বা চতুর্থবার এমনটি হলো যে, আমি বিছানা ছাড়ার আগে কেঁদেছি। যারা সহায়তা করেছেন, তাদের সত্যিকার অর্থেই অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমি ভাষাহীন, এখনও জানি না কী বলবো। আমি শুধু কৃতজ্ঞ... ধন্যবাদ আপনাদের, ধন্যবাদ আমার স্ত্রীকে।’

নিউজিল্যান্ডে জন্ম নিলেও ব্রায়েন এখন স্ত্রী ও দুই কন্যাসহ থাকেন ইংল্যান্ডে। নিউজিল্যান্ডে এসেছিলেন পরিবারের কাছে। কিছুদিন আটকে থাকায় এখন বাড়ির উদ্দেশে নিউজিল্যান্ড ছেড়ে যাবেন আগামী ৫ এপ্রিল। ফ্লাইটের অপ্রতুলতা থাকায় এখন সবচেয়ে দামি ২ হাজার ২৫০ পাউন্ডের টিকিট কাটতে হচ্ছে তাকে।

ঘরে ফিরছেন ইয়ান
সাবেক কিউই পেসার ইয়ান ও’ব্রায়েনের ঘরে ফেরায় প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়িয়েছে করোনাভাইরাস! ওয়েলিংটন থেকে ইংল্যান্ডের তিনটি ফ্লাইটের টিকিট কাটলেও বাতিল হয়ে গেছে সবগুলো। এখন উপায়? অসুস্থ স্ত্রীর কাছে যেভাবেই হোক উড়ে যেতে হবে। কারণ তার স্ত্রী ফুসফুসের ব্যাধিতে আক্রান্ত। ফলে ভারাইসটিতে জীবন বিপন্ন হতে পারে তার।

কিন্তু বাস্তবতা যেমনটি দাঁড়িয়েছে, তাতে ইয়ান ও’ব্রায়েনের ঘরে ফেরা অসম্ভবই হয়ে দাঁড়িয়েছিল। রিফান্ডের টাকা ফিরে পেতে সময় লাগবে। তার ওপর নানা রকম লকডাউনে কিছু যে যোগারযন্ত্র করবেন, তারও উপায় নেই। ঘরে ফিরতে এখন সবচেয়ে দামি ফ্লাইটের টিকিটই প্রয়োজন। তাহলে উপায়? এই মহামারী পরিস্থিতিতে ব্রায়েন ব্যতিক্রমী এক উদ্যোগ নিলেন অনলাইনে। একটি পেজ খুললেন সাহায্য চেয়ে। বিনিময়ে কিছু কাজও করে দিতে চাইলেন। যে সময়ে মানুষ ঘরে বসে কাটাচ্ছে, তখন তিনি আশা করছিলেন অর্থের বিনিময়ে হলেও তা ফিরিয়ে দিতে। সেটি হতে পারতো ডেলিভারি ড্রাইভারের কাজ।

এর পর যা ঘটলো তা কল্পনার চেয়েও বেশি কিছু। অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটায় তাই কান্না ধরে রাখতে পারেনি নিউজিল্যান্ডের হয়ে খেলা সাবেক এই ক্রিকেটার। এমন বিপদে সাহায্য পেয়ে আপ্লুত কণ্ঠে তিনি বলেছেন, ‘এটা সত্যি, পরিস্থিতিটা আমার জন্য কঠিন ছিল। কারণ এসবে আমি অভ্যস্ত ছিলাম না। সকালে যখন ঘুম থেকে উঠি, মনে হচ্ছে তৃতীয় বা চতুর্থবার এমনটি হলো যে, আমি বিছানা ছাড়ার আগে কেঁদেছি। যারা সহায়তা করেছেন, তাদের সত্যিকার অর্থেই অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমি ভাষাহীন, এখনও জানি না কী বলবো। আমি শুধু কৃতজ্ঞ... ধন্যবাদ আপনাদের, ধন্যবাদ আমার স্ত্রীকে।’

নিউজিল্যান্ডে জন্ম নিলেও ব্রায়েন এখন স্ত্রী ও দুই কন্যাসহ থাকেন ইংল্যান্ডে। নিউজিল্যান্ডে এসেছিলেন পরিবারের কাছে। কিছুদিন আটকে থাকায় এখন বাড়ির উদ্দেশে নিউজিল্যান্ড ছেড়ে যাবেন আগামী ৫ এপ্রিল। ফ্লাইটের অপ্রতুলতা থাকায় এখন সবচেয়ে দামি ২ হাজার ২৫০ পাউন্ডের টিকিট কাটতে হচ্ছে তাকে।

এবিএন/শংকর রায়/জসিম/পিংকি

এই বিভাগের আরো সংবাদ