ওয়াশিংটনে সার্বজনীন মুজিব বর্ষ উদযাপন পরিষদের বিজয় দিবস পালন
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২৭ ডিসেম্বর ২০১৯, ১৭:০৬
ওয়াশিংটনে যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে । সার্বজনীন মুজিব বর্ষ উদযাপন পরিষদের বিজয় দিবস উপলক্ষে এই আলোচনা সভা ওয়াশিংটন ডিসির অদুরে ভার্জিনিয়ার আরলিংটন শহরে গত ২৫শে ডিসেম্বর সন্ধায় অনুষ্ঠিত হয়।
বাঙালি জাতির হাজার বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে আনন্দের ও গৌরবের দিন ১৬ ডিসেম্বর। ৪৬ বছর আগে এই দিনে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাঙালি জাতি বর্বর পাকিস্তানি হানাদার সেনাবাহিনী আর তাদের এ দেশীয় দোসর শান্তি কমিটি, রাজাকার, আল–বদর, আল-শামস বাহিনীকে চূড়ান্তভাবে পরাজিত করে বিজয় অর্জন করেছিল। বাঙালি জাতি তার বহু কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিয়েছিল। পরাধীনতার গ্লানি থেকে মুক্তি পেয়েছিল।
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ৬ দফা, উনসত্তরের গণ-আন্দোলন, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ, একাত্তরের ২৫ মার্চে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস এবং ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ পেরিয়ে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে বাংলাদেশ।
অনুষ্ঠানে আনন্দ-বেদনা আর বিনম্র শ্রদ্ধায় সবাই স্মরণ করেন বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধা, ৩০ লাখ শহীদ, ২ লাখ সম্ভ্রম হারানো মা-বোন এবং স্বাধীন রাষ্ট্রের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।
বহু কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা অর্জনের জন্য ১৯৭১ সালের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী ৩০ লাখ শহীদ এবং ১৯৫২ সাল থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত বাঙালির বিভিন্ন আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুসহ সকল নেতা, কর্মী ও সাধারণ জনগণের বিশেষ অবদান ও চরম ত্যাগের কথা স্মরণ করে তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। আলোচকেরা বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ ও বিজয় দিবসের ইতিহাস ও তাৎপর্য তুলে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মুজিববর্ষ উদযাপন পরিষদ ওয়াশিংটন ডিসির আহবায়ক ও মেট্রো ওয়াশিংটন আওয়ামীলিগের সহ সভাপতি শিব্বীর আহমেদ, সহ সভাপতি জি. আই রাসেল, যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক দস্তগীর জাহাঙ্গীর, ভার্জিনিয়া স্টেট আওয়ামীলিগের সহ-সভাপতি জীবক বড়ুয়া, বৃহত্তর ওয়াশিংটন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি দেওয়ান আরশাদ আলী বিজয়, যুগ্ম সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান, ওয়াশিংটনের স্বনামধন্য ছড়াকার সনতোষ বড়ুয়া, মামুনুর রশিদ। জেবা রাসেল প্রমুখ।
এবিএন/জসিম/তোহা
বাঙালি জাতির হাজার বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে আনন্দের ও গৌরবের দিন ১৬ ডিসেম্বর। ৪৬ বছর আগে এই দিনে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাঙালি জাতি বর্বর পাকিস্তানি হানাদার সেনাবাহিনী আর তাদের এ দেশীয় দোসর শান্তি কমিটি, রাজাকার, আল–বদর, আল-শামস বাহিনীকে চূড়ান্তভাবে পরাজিত করে বিজয় অর্জন করেছিল। বাঙালি জাতি তার বহু কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিয়েছিল। পরাধীনতার গ্লানি থেকে মুক্তি পেয়েছিল।
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ৬ দফা, উনসত্তরের গণ-আন্দোলন, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ, একাত্তরের ২৫ মার্চে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস এবং ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ পেরিয়ে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে বাংলাদেশ।
অনুষ্ঠানে আনন্দ-বেদনা আর বিনম্র শ্রদ্ধায় সবাই স্মরণ করেন বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধা, ৩০ লাখ শহীদ, ২ লাখ সম্ভ্রম হারানো মা-বোন এবং স্বাধীন রাষ্ট্রের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।
বহু কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা অর্জনের জন্য ১৯৭১ সালের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী ৩০ লাখ শহীদ এবং ১৯৫২ সাল থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত বাঙালির বিভিন্ন আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুসহ সকল নেতা, কর্মী ও সাধারণ জনগণের বিশেষ অবদান ও চরম ত্যাগের কথা স্মরণ করে তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। আলোচকেরা বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ ও বিজয় দিবসের ইতিহাস ও তাৎপর্য তুলে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মুজিববর্ষ উদযাপন পরিষদ ওয়াশিংটন ডিসির আহবায়ক ও মেট্রো ওয়াশিংটন আওয়ামীলিগের সহ সভাপতি শিব্বীর আহমেদ, সহ সভাপতি জি. আই রাসেল, যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক দস্তগীর জাহাঙ্গীর, ভার্জিনিয়া স্টেট আওয়ামীলিগের সহ-সভাপতি জীবক বড়ুয়া, বৃহত্তর ওয়াশিংটন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি দেওয়ান আরশাদ আলী বিজয়, যুগ্ম সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান, ওয়াশিংটনের স্বনামধন্য ছড়াকার সনতোষ বড়ুয়া, মামুনুর রশিদ। জেবা রাসেল প্রমুখ।
এবিএন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ