নার্সিং পেশা সবচেয়ে সম্মানের : প্রধানমন্ত্রী
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৪:০৫ | আপডেট : ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৭:১৯
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আগে নার্সিং পেশা অবহেলিত ছিল। কিন্তু আমি মনে করি এই পেশাটাই সবচেয়ে সম্মানের। একজন অসুস্থ মানুষ, তার পাশে দাঁড়ানো- এর চেয়ে বড় সেবা আর কী হতে পারে।
আজ বুধবার গাজীপুরের কাশিমপুরে তেতুইবাড়ি এলাকায় অবস্থিত শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজের প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগে শুধু ডিপ্লোমা নার্স ট্রেনিং দেওয়া হতো। আমরা নার্সের গ্র্যাজুয়েশনের ব্যবস্থা করে দেই, তারা পিএইচডি করবে। তারা প্রত্যেকে উচ্চশিক্ষিত হবে, নিজেদের গড়ে তুলবে। একই সঙ্গে চাকরিতে তাদের যেটা ছিল নিচের দিকে, সেটাও আমরা আপডেট করে দেই।
তিনি বলেন, এটি বাংলাদেশে একটি প্রথম আন্তর্জাতিক মানের নার্সিং কলেজ। এ নার্সিং কলেজ থেকে যেসব শিক্ষার্থী গ্র্যাজুয়েশন করলেন তারা সবাই আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা নিয়েছেন। তাদের দেখে অনেক তরুণ-তরুণী এ নার্সিং পেশায় আসতে আগ্রহী হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, শিগগিরই এখানে একটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হবে। এ জন্য জমিও বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
চিকিৎসকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পেশাদারিত্ব ও মানবিকতার সঙ্গে মানুষের চিকিৎসাসেবা দিন। শ্রমিক ও অবহেলিত মানুষের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে যা যা প্রয়োজন, তা সব করতে আন্তরিক সরকার।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, শ্রমিক ও অবহেলিত মানুষ যাতে চিকিৎসাসেবা সঠিকভাবে পায় তার জন্য সংশ্লিষ্টদের সতর্ক থাকতে হবে। স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে যা যা প্রয়োজন তা সব করতে আন্তরিক সরকার।
স্বাস্থ্যসেবা মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়া প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চল থেকে শুরু করে সারা বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য কমিউনিটি ক্লিনিক গড়ে তুলেছি। এর মধ্যে আমরা ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক তৈরি করেছি। অনুষ্ঠানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সহসভাপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজের সিইও মো. তৌফিক বিন ইসমাইল। এ ছাড়া গ্র্যাজুয়েশন বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন মালয়েশিয়ার স্কুল অব মেডিসিন কেপিজে হেলথ কেয়ার ইউনির্ভাসিটি কলেজের উপাচার্য ও ডিন প্রফেসর দাতো ডা. লোকমান সাঈম। অনুষ্ঠানে মন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও সরকারি বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এবিএন/সাদিক/জসিম
স্বাস্থ্যসেবা মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়া প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চল থেকে শুরু করে সারা বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য কমিউনিটি ক্লিনিক গড়ে তুলেছি। এর মধ্যে আমরা ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক তৈরি করেছি। অনুষ্ঠানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সহসভাপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজের সিইও মো. তৌফিক বিন ইসমাইল। এ ছাড়া গ্র্যাজুয়েশন বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন মালয়েশিয়ার স্কুল অব মেডিসিন কেপিজে হেলথ কেয়ার ইউনির্ভাসিটি কলেজের উপাচার্য ও ডিন প্রফেসর দাতো ডা. লোকমান সাঈম। অনুষ্ঠানে মন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও সরকারি বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এবিএন/সাদিক/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ