শেখ হাসিনা ফোন ধরতে না পারলে কলব্যাক করেন
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ২০:১৪ | আপডেট : ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ২২:২৩
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কেউ ফোন করলে যদি উনি ধরতে না পারেন মাস্ট কলব্যাক করেন। তিনি এমন একজন মানুষ যে রাত দুইটার দিকে ফোন দিলেও ফোন ধরেন। আমার সড়ক বিভাগের ইঞ্জিনিয়ারাও যখন ফোন দেই ধরেন।
আজ ১৪ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) সকালে আনোয়ার খান মর্ডান মেডিকেল কলেজ (এ কে এম এম সি) দিবস ২০১৮ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে নিজের নিয়মানুবর্তিতার কথা বলতে গিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
কলেজের ১০ বছর পূর্তিতে ধানমন্ডিতে নিজস্ব ক্যাম্পাসে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কলেজের অধ্যক্ষ ডা. মো. ফজলুর রহমান। এছাড়া অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ডা. মো. এখলাসুর রহমান। এছাড়া কলেজের চেয়ারম্যান ড. আনোয়ার হোসেন খান, অধ্যাপক সেলিম ফরহাদ সিদ্দিকা, অধ্যাপক ডা. এহতেশামুল হক ও মেডিকেল কলেজের প্রথম ব্যাচের ছাত্র ড. কাজী মিলন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি সকাল সকাল ঘুমাতে যাই আবার খুব সকালে ঘুম থেকে উঠি। ফজরের নামাজ পড়ে মর্নিং ওয়াক করি। আমার নেত্রী (শেখ হাসিনা) ফজরের নামাজ পড়ার পর কোরআন শরীফ পড়ে দিন শুরু করেন।
তিনি বলেন, মন্ত্রীরা খুব পাওয়ারফুল এ কথা মানি না। পাওয়ারফুল হলো একমাত্র আল্লাহ। এখনই যদি শেখ হাসিনা আমাকে ডেকে বলে তোমার আর প্রয়োজন নেই। তাহলেই তো পাওয়ার চলে গেল। আগামী নির্বাচনে যদি জনগণ আমাদের ভোট না দেয় তাহলে কি পাওয়ার থাকবে? এজন্য কারোরই ক্ষমতার দাপট দেখানো উচিত না। ক্ষমতার মালিক একমাত্র আল্লাহ। এবিএন/মমিন/জসিম
আজ ১৪ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) সকালে আনোয়ার খান মর্ডান মেডিকেল কলেজ (এ কে এম এম সি) দিবস ২০১৮ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে নিজের নিয়মানুবর্তিতার কথা বলতে গিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
কলেজের ১০ বছর পূর্তিতে ধানমন্ডিতে নিজস্ব ক্যাম্পাসে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কলেজের অধ্যক্ষ ডা. মো. ফজলুর রহমান। এছাড়া অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ডা. মো. এখলাসুর রহমান। এছাড়া কলেজের চেয়ারম্যান ড. আনোয়ার হোসেন খান, অধ্যাপক সেলিম ফরহাদ সিদ্দিকা, অধ্যাপক ডা. এহতেশামুল হক ও মেডিকেল কলেজের প্রথম ব্যাচের ছাত্র ড. কাজী মিলন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি সকাল সকাল ঘুমাতে যাই আবার খুব সকালে ঘুম থেকে উঠি। ফজরের নামাজ পড়ে মর্নিং ওয়াক করি। আমার নেত্রী (শেখ হাসিনা) ফজরের নামাজ পড়ার পর কোরআন শরীফ পড়ে দিন শুরু করেন।
তিনি বলেন, মন্ত্রীরা খুব পাওয়ারফুল এ কথা মানি না। পাওয়ারফুল হলো একমাত্র আল্লাহ। এখনই যদি শেখ হাসিনা আমাকে ডেকে বলে তোমার আর প্রয়োজন নেই। তাহলেই তো পাওয়ার চলে গেল। আগামী নির্বাচনে যদি জনগণ আমাদের ভোট না দেয় তাহলে কি পাওয়ার থাকবে? এজন্য কারোরই ক্ষমতার দাপট দেখানো উচিত না। ক্ষমতার মালিক একমাত্র আল্লাহ। এবিএন/মমিন/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ