বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের একাডেমি গড়তে পেরেছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২৮ জানুয়ারি ২০২১, ১২:১৬ | আপডেট : ২৮ জানুয়ারি ২০২১, ১৫:২৩
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিলো এমন একটি একাডেমির যা সারা বিশ্বের মানুষ দেখবে। সে স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছে সরকার; বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার ডিএসসিএসসি ২০২০-২১ গ্রাজুয়েট অফিসারদের মাঝে সনদপত্র বিতরণের আয়োজনে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
ডিএসসিএসসি ২০২০-২১ গ্রাজুয়েট অফিসারদের মাঝে সনদপত্র বিতরণের ঘোষণা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী কোর্স সম্পন্নকারী দেশি বিদেশি ২২৫জন কর্মকর্তাকে অভিনন্দন জানান।
প্রতিষ্ঠানের গ্র্যাজুয়েটরা তাদের জ্ঞান দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন বলে আশা প্রকাশ করেন সরকার প্রধান। এসময় প্রধানমন্ত্রী বলনে, করোনা মহামারি সারা বিশ্বের সব কিছুতেই স্থবিরতা এনে দিয়েছে। কিন্তু উন্নয়ন কার্যক্রম যেনো অব্যাহত থাকে সে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবার তাগিদ দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলনে, বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা যাতে মিয়ানমারে ফেরত যেতে পারে সে লক্ষ্যে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। তিনি জানান, এ বছরই দেশের মানুষকে শতভাগ বিদ্যুৎ দেয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কারও সঙ্গে দ্বন্দ্ব নয়, আলোচনার মাধ্যমেই আশ্রিত ১০ লাখ রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে চায় বাংলাদেশ।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘মুজিববর্ষে আমাদের অঙ্গীকার, এ দেশে একটি মানুষও ভূমিহীন থাকবে না, গৃহহারা থাকবে না। প্রতিটি মানুষের ঠিকানা হবে। প্রতি ঘরে ঘরে আলো জ্বলবে। প্রতিটি মানুষ শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য সেবা পাবে। উন্নত জীবন পাবে, সুন্দরভাবে বাঁচবে। প্রতিটি গ্রাম শহরে রূপান্তরিত হবে। প্রত্যেকে গ্রামে বসে নাগরিক সুবিধা পাবে। সেভাবেই আমরা বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে চাই।’ দেশের মানুষ জলবায়ুর অভিঘাত থেকে রক্ষা পাবে পাশাপাশি এ দেশটা আরও সুন্দর করে গড়ে উঠবে সেদিকে লক্ষ্য রেখে ‘ডেলটা প্ল্যান ২১০০’ করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এর কাজও শুরু করেছি। যাতে করে এই দেশটি আরও উন্নত সমৃদ্ধশালী হয়। প্রজন্মের পর প্রজন্ম যেন উন্নত জীবন পায়, সুন্দর জীবন পায়। আমাদের স্বাধীনতা অর্থবহ হবে। এর সুফল প্রতিটি মানুষের ঘরে পৌঁছাবে। বাংলাদেশ হবে ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্রমুক্ত উন্নত সমৃদ্ধ, অসম্প্রদায়িক দেশ।’ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা করোনাভাইরাস মোকাবিলা করছি, ইতিমধ্যে করোনার ভ্যাকসিন চলে এসেছে এবং তা দেওয়ার কার্যক্রমও শুরু করেছি। বাংলাদেশের সবাই সুরক্ষিত থাকুক, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হোক, সেটাই কামনা করি।’ এবিএন/জনি/জসিম/জেডি
প্রতিষ্ঠানের গ্র্যাজুয়েটরা তাদের জ্ঞান দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন বলে আশা প্রকাশ করেন সরকার প্রধান। এসময় প্রধানমন্ত্রী বলনে, করোনা মহামারি সারা বিশ্বের সব কিছুতেই স্থবিরতা এনে দিয়েছে। কিন্তু উন্নয়ন কার্যক্রম যেনো অব্যাহত থাকে সে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবার তাগিদ দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলনে, বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা যাতে মিয়ানমারে ফেরত যেতে পারে সে লক্ষ্যে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। তিনি জানান, এ বছরই দেশের মানুষকে শতভাগ বিদ্যুৎ দেয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কারও সঙ্গে দ্বন্দ্ব নয়, আলোচনার মাধ্যমেই আশ্রিত ১০ লাখ রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে চায় বাংলাদেশ।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘মুজিববর্ষে আমাদের অঙ্গীকার, এ দেশে একটি মানুষও ভূমিহীন থাকবে না, গৃহহারা থাকবে না। প্রতিটি মানুষের ঠিকানা হবে। প্রতি ঘরে ঘরে আলো জ্বলবে। প্রতিটি মানুষ শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য সেবা পাবে। উন্নত জীবন পাবে, সুন্দরভাবে বাঁচবে। প্রতিটি গ্রাম শহরে রূপান্তরিত হবে। প্রত্যেকে গ্রামে বসে নাগরিক সুবিধা পাবে। সেভাবেই আমরা বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে চাই।’ দেশের মানুষ জলবায়ুর অভিঘাত থেকে রক্ষা পাবে পাশাপাশি এ দেশটা আরও সুন্দর করে গড়ে উঠবে সেদিকে লক্ষ্য রেখে ‘ডেলটা প্ল্যান ২১০০’ করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এর কাজও শুরু করেছি। যাতে করে এই দেশটি আরও উন্নত সমৃদ্ধশালী হয়। প্রজন্মের পর প্রজন্ম যেন উন্নত জীবন পায়, সুন্দর জীবন পায়। আমাদের স্বাধীনতা অর্থবহ হবে। এর সুফল প্রতিটি মানুষের ঘরে পৌঁছাবে। বাংলাদেশ হবে ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্রমুক্ত উন্নত সমৃদ্ধ, অসম্প্রদায়িক দেশ।’ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা করোনাভাইরাস মোকাবিলা করছি, ইতিমধ্যে করোনার ভ্যাকসিন চলে এসেছে এবং তা দেওয়ার কার্যক্রমও শুরু করেছি। বাংলাদেশের সবাই সুরক্ষিত থাকুক, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হোক, সেটাই কামনা করি।’ এবিএন/জনি/জসিম/জেডি
এই বিভাগের আরো সংবাদ