বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের সবচেয়ে বেশী মর্যাদা দিয়েছেন : নাসিম
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২০ অক্টোবর ২০১৯, ২০:০১
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, ১৪ দলের মুখপাত্র ও খাদ্য মস্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ নাসিম এমপি বলেছেন, পঁচাত্তর পরবর্তী যে কোন সরকারের চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের সবচেয়ে বেশী মর্যাদা দিয়েছেন। তাদের জন্য মর্যাদা সম্পন্ন রাষ্ট্রীয় কোষাগারের ভাতা প্রদান করা হচ্ছে।
আজ রবিবার বিকেলের দিকে কাজিপুরে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কার্যক্রমের শুরুতে সুচনা বক্তবে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, পাকিস্তানী শাসন-শোষনের কবল থেকে এ দেশকে মুক্ত করতে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজী রেখে যুদ্ধ করেছেন। দেশ স্বাধীন হয়েছে। স্বাধীন সার্বভৌম একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। জাতি লাল সবুজের একটি পতাকা পেয়েছে।
কিন্তু একটি কুচক্রীমহলের ষড়যন্ত্রে পঁচাত্তরের ১৫ আগষ্ট জাতির জনককে হত্যার পর এ দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ভুলুন্ঠিত হয়। পঁচাত্তর পরবর্তীতে বিএনপি-জামাত নেতৃত্বাধীন সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টির লক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের ভুুয়া তালিকা তৈরী করে। কাজিপুর উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এ যাচাই বাচাই কার্যক্রমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহিদ হাসান সিদ্দীকি, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শাহজাহান আলী উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে একটি বেসরকারি টেলিভিশনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মোহাম্মদ নাসিম ১৪ দলের শরীক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেননের একটি বক্তব্যকে অত্যন্ত দুুঃখজনক আখ্যা দিয়ে বলেছেন, রাশেদ খান মেনন একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ। তার কাছ থেকে আমরা সব সময় দায়িত্ববোধ থেকে বক্তব্য আশা করি।
তিনি বরিশালে তাঁর পার্টি ফোরামে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা তার ব্যক্তিগত অভিমত হতে পারে। কিন্তু ১৪ দলের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। জনগণ ভোট দিয়ে সরকার প্রতিষ্ঠার এক বছর পর তিনি কেন এ কথা বললেন- এর জবার ১৪ দলের মিটিং ডেকে তাঁর কাছ থেকে নেয়া হবে। জনগণের ভোটে নির্বাটিত সরকার দেশ পরিচালনা করছে। জনগন ভোট দিয়েছেন বলেই রাশেদ খান মেনন নির্বাচিত এমপি হয়েছেন। তার এই বক্তব্য অত্যন্ত দুঃখ জনক এবং আমরা বিস্মিত হয়েছি।
এবিএন/এস.এম তফিজ উদ্দিন/জসিম/তোহা
আজ রবিবার বিকেলের দিকে কাজিপুরে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কার্যক্রমের শুরুতে সুচনা বক্তবে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, পাকিস্তানী শাসন-শোষনের কবল থেকে এ দেশকে মুক্ত করতে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজী রেখে যুদ্ধ করেছেন। দেশ স্বাধীন হয়েছে। স্বাধীন সার্বভৌম একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। জাতি লাল সবুজের একটি পতাকা পেয়েছে।
কিন্তু একটি কুচক্রীমহলের ষড়যন্ত্রে পঁচাত্তরের ১৫ আগষ্ট জাতির জনককে হত্যার পর এ দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ভুলুন্ঠিত হয়। পঁচাত্তর পরবর্তীতে বিএনপি-জামাত নেতৃত্বাধীন সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টির লক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের ভুুয়া তালিকা তৈরী করে। কাজিপুর উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এ যাচাই বাচাই কার্যক্রমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহিদ হাসান সিদ্দীকি, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শাহজাহান আলী উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে একটি বেসরকারি টেলিভিশনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মোহাম্মদ নাসিম ১৪ দলের শরীক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেননের একটি বক্তব্যকে অত্যন্ত দুুঃখজনক আখ্যা দিয়ে বলেছেন, রাশেদ খান মেনন একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ। তার কাছ থেকে আমরা সব সময় দায়িত্ববোধ থেকে বক্তব্য আশা করি।
তিনি বরিশালে তাঁর পার্টি ফোরামে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা তার ব্যক্তিগত অভিমত হতে পারে। কিন্তু ১৪ দলের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। জনগণ ভোট দিয়ে সরকার প্রতিষ্ঠার এক বছর পর তিনি কেন এ কথা বললেন- এর জবার ১৪ দলের মিটিং ডেকে তাঁর কাছ থেকে নেয়া হবে। জনগণের ভোটে নির্বাটিত সরকার দেশ পরিচালনা করছে। জনগন ভোট দিয়েছেন বলেই রাশেদ খান মেনন নির্বাচিত এমপি হয়েছেন। তার এই বক্তব্য অত্যন্ত দুঃখ জনক এবং আমরা বিস্মিত হয়েছি।
এবিএন/এস.এম তফিজ উদ্দিন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ