আজকের শিরোনাম :

স্বাধীনতা এবং বঙ্গবন্ধু একে অপরের পরিপূরক : যুবলীগ চেয়ারম্যান

  অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ: ০৭ মার্চ ২০২১, ১৮:১৩

আজ ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ জাতীয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের উদ্যোগে সকাল ৮:৩০টায় ধানম-ি-৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও সকাল ১০টায়, ২৩, বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ যুবলীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন-বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সঞ্চালনা করেন-সাধারণ সম্পাদক আলহাজ¦ মো: মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

সভাপতির বক্তব্যে যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন-আমি মনে করি স্বাধীনতা এবং বঙ্গবন্ধু একে অপরের পরিপূরক, একে অপরের প্রতিশ্রুতি, একে অপরের অভিন্ন দুটি শব্দ। স্বাধীনতা শব্দটি বা স্বাধীনতার অর্থ থেকে বঙ্গবন্ধুকে কখনও আলাদা করা যায় না। বঙ্গবন্ধুর মাধ্যমে ১৯৭১ সালের গুটি গুটি পায়ে উদয় হয়েছিল স্বাধীনতার লাল সূর্য। তিনি আরও বলেন-সেদিন রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু ভাষণকে কেন্দ্র করে পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠী কামান ও আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রসহ প্রস্তুত রেখেছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু সেদিন পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠীকে চারটি শর্ত দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন।

তিনি আরও বলেন-বঙ্গবন্ধুর ৫৬ বছরের ইতিহাসে ২৩ বছর কেটেছে সংগ্রামে আর জেলখানার নিভৃত কুটিরে। যেহেতু আমাদের দুর্ভাগ্য আমাদের মহানায়ক ও তাঁর পরিবারকে শিকার হতে হয়েছিল ইতিহাসের নিকৃষ্ট এবং ঘৃণ্যতম হিং¯্রতায়। আল্লাহর কি কুদরত তাঁরই কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা স্বাধীনতার ৫০ বছর ও মুজিব জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন করছি। জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে কাজ করে যাচ্ছেন। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে। করোনাকালে দক্ষ নেতৃত্বের কারণে কমনওয়েলথভূক্ত দেশসমূহের শীর্ষ তিন নারী নেতার মধ্যে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা স্থান করেছেন। এটা আমাদের অত্যন্ত গর্বের ও আনন্দের।

যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ¦ মো: মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন-সারা বাংলাদেশের গ্রাম থেকে গ্রামান্তর, পাড়া-মহল্লার জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’। তিনি আরও বলেন-আমি বিএনপি নেতাদের বলতে চাই-ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের যেই জায়গায় দাঁড়িয়ে জাতির পিতা ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ দিয়েছিলেন সেই জায়গায় বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা খুনি জিয়া অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে শিশু পার্ক তৈরি করেছে। প্রশ্ন রাখতৈ চাই-এটা কি জিয়াউর রহমানের ষড়যন্ত্র নয় ? বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের চিহ্নগুলোকে মুছে ফেলতে চেয়েছিলো। তিনি আরও বলেন-বিএনপির যে কোন ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার জন্য শেখ পরশের নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ একাই যথেষ্ট।

এসময় আরও বক্তব্য রাখেন-যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এ্যাড. মামুনুর রশীদ, মোঃ রফিকুল ইসলাম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিশ^াস মুতিউর রহমান বাদশা, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোঃ মাজহারুল ইসলাম।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন-প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ হাবিবুর রহমান পবন, মোঃ নবী নেওয়াজ, মোঃ এনামুল হক খান, ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন, মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, সুভাষ চন্দ্র হাওলাদার, ইঞ্জি. মৃনাল কান্তি জোদ্দার, তাজ উদ্দিন আহমেদ, মোঃ জসিম মাতুব্বর, মোঃ আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সুব্রত পাল, মোঃ বদিউল আলম, মোঃ রফিকুল ইসলাম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোঃ মাজহারুল ইসলাম, ডা. হেলাল উদ্দিন, মোঃ সাইফুর রহমান সোহাগ, মোঃ জহির উদ্দিন খসরু, মোঃ সোহেল পারভেজ, আবু মুনির মোঃ শহিদুল হক রাসেল, মশিউর রহমান চপল, এ্যাড. ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী,

দপ্তর সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, গ্রন্থণা ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ জহুরুল ইসলাম মিল্টন, শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও পাঠাগার সম্পাদক ব্যারিস্টার আলী আসিফ খান রাজিব, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোঃ সাদ্দাম হোসেন পাভেল, তথ্য ও যোগাযোগ সম্পাদক মোঃ শামসুল আলম অনিক, সাংস্কৃতিক সম্পাদক বিপ্লব মোস্তাফিজ, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ হারিছ মিয়া শেখ সাগর, কৃষি ও সমবায় সম্পাদক এড. মোঃ হেমায়েত উদ্দিন মোল্লা, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান সরদার, মহিলা সম্পাদক এড. মুক্তা আক্তার, উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-গ্রন্থণা ও প্রকাশনা সম্পাদক এড. শেখ নবীরুজ্জামান বাবু, উপ-অর্থ সম্পাদক শরীফুল ইসলাম দূর্জয়, উপ-শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও পাঠাগার সম্পাদক কাজী খালিদ আল মাহমুদ টুকু, উপ-আইন সম্পাদক এড. মোঃ এনামুল হোসেন সুমন, উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ সাফেদ আশফাক আকন্দ তুহিন, উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক মোঃ রাশেদুল হাসান সুপ্ত,

উপ-তথ্য ও যোগাযোগ সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক ফজলে রাব্বি স্মরণ, উপ-স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক ডা. মাহফুজুর রহমান উজ্জল, উপ-ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ আবদুর রহমান, উপ-শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক মোঃ ফিরোজ আল-আমিন, উপ-কৃষি ও সমবায় সম্পাদক মোল্লা রওশন জামির রানা, উপ-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ গোলাম কিবরিয়া শামীম, উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হরে কৃষ্ণ বৈদ্য, উপ-মহিলা সম্পাদক সৈয়দা সানজিদা শারমীন, সহ-সম্পাদক আবির মাহমুদ ইমরান, তোফাজ্জল হোসেন তোফায়েল, আতাউর রহমান উজ্জল, মোঃ মামুন আজাদ,  মির্জা মোঃ নাছিউল আলম শুভ্র, গোলাম ফেরদৌস ইব্রাহিম, মোঃ আবদুর রহমান জীবন, সামিউল আলম, মোঃ আলমগীর হোসেন শাহ জয়, মোঃ বাবলুর রহমান বাবলু, এ কে এম মুক্তাদির রহমান শিমুল, হিমেলুর রহমান হিমেল, আবু রায়হান রুবেল, ইঞ্জি. মোঃ কামরুজ্জামান, মোঃ মনিরুজ্জামান মিন্টু, মোঃ মনিরুল ইসলাম আকাশ, এ্যাড. মোঃ জয়নাল আবেদীন চৌধুরী রিগ্যান, ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, দক্ষিণ ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজাসহ কেন্দ্রীয়, মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড নেতৃবৃন্দ।

 

এবিএন/জসিম/তোহা

এই বিভাগের আরো সংবাদ