‘কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে আমরা মন্তব্য করছি না’
অনলাইন ডেস্কপ্রকাশ: ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৪:০৪ | আপডেট : ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৪:৪০
ভারতের আসামে সম্প্রতি ঘোষিত জাতীয় চূড়ান্ত নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি) প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে আমরা মন্তব্য করছি না এবং করতে চাই না। ভারত যদি আমাদের কোনো কিছু জিজ্ঞাসা করে তখন আমরা আমাদের প্রতিক্রিয়া জানাব।
আজ রবিবার সকালে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে ৫৬তম কারারক্ষী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিয়ে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, সুস্পষ্টভাবে আমরা বলতে চাই একাত্তরের পরে আমাদের বাংলাদেশ থেকে কেউ ভারতে যায়নি। সেখানে যারা গিয়েছেন তারা আগেই গিয়েছেন। ওদেশ থেকে যেমন এখানে এসেছে এখান থেকে ওখানে গিয়েছেন। কাজেই এইখানে আমাদের চিন্তিত হওয়ার কোনো কারণ নেই।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কারাগার ক্রিমিনাল জাস্টিস সিস্টেমের একটি গুরুত্বপূণ অঙ্গ। কারা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শারীরিক উৎকর্ষ ও কর্ম দক্ষতা বৃদ্ধি করতে সরকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সরকারের আন্তরিকতায় রাজশাহীতে কারা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের কাজ চলমান রয়েছে। ঢাকার কেরানীগঞ্জে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কারা প্রশিক্ষণ একাডেমি নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, গরিব ও অসহায় বন্দিদের জন্য কারাগারে বিনাখরচে আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে এনজিওর মাধ্যমে কারাগারে আইনি সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া বন্দিদের শ্রমের উৎপাদিত পণ্যের আয়ের অর্ধেক বন্দিকে প্রদান করার কাজ শুরু করা হয়েছে। কারা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি তিনি বলেন, আপনাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে সরকারের সাফল্যকে আরও উজ্জ্বল করে তুলুন। কারাভ্যন্তর থেকে জঙ্গি ও শীর্ষ সন্ত্রাসীরা যাতে কোনো ধরনের সমাজ ও রাষ্ট্রবিরোধী অপতৎপরতা চালাতে না পারে সে বিষয়ে সর্তক থাকবেন। শৃঙ্খলা ও মানবিকতাকে প্রাধান্য দিয়ে অনিয়ম ও দুর্নীতিকে প্রতিরোধ করবেন। কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মো. শহীদুজ্জামান কারা মহাপরিদর্শক জেনারেল একেএম মোস্থফা কামাল পাশা অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক আবরার হোসেন, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়ের মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, জেলা প্রশাসক এস এম তরিকুল ইসলাম ও গাজীপুরের পুলিশ সুপার শামসুন্নাহারসহ কারা বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিষয়ে পারদর্শীতার জন্য তিনজন প্রশিক্ষনার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়। বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে সর্বমোট ৩১৯ কারারক্ষী প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন। এবিএন/সাদিক/জসিম
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কারাগার ক্রিমিনাল জাস্টিস সিস্টেমের একটি গুরুত্বপূণ অঙ্গ। কারা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শারীরিক উৎকর্ষ ও কর্ম দক্ষতা বৃদ্ধি করতে সরকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সরকারের আন্তরিকতায় রাজশাহীতে কারা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের কাজ চলমান রয়েছে। ঢাকার কেরানীগঞ্জে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কারা প্রশিক্ষণ একাডেমি নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, গরিব ও অসহায় বন্দিদের জন্য কারাগারে বিনাখরচে আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে এনজিওর মাধ্যমে কারাগারে আইনি সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া বন্দিদের শ্রমের উৎপাদিত পণ্যের আয়ের অর্ধেক বন্দিকে প্রদান করার কাজ শুরু করা হয়েছে। কারা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি তিনি বলেন, আপনাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে সরকারের সাফল্যকে আরও উজ্জ্বল করে তুলুন। কারাভ্যন্তর থেকে জঙ্গি ও শীর্ষ সন্ত্রাসীরা যাতে কোনো ধরনের সমাজ ও রাষ্ট্রবিরোধী অপতৎপরতা চালাতে না পারে সে বিষয়ে সর্তক থাকবেন। শৃঙ্খলা ও মানবিকতাকে প্রাধান্য দিয়ে অনিয়ম ও দুর্নীতিকে প্রতিরোধ করবেন। কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মো. শহীদুজ্জামান কারা মহাপরিদর্শক জেনারেল একেএম মোস্থফা কামাল পাশা অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক আবরার হোসেন, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়ের মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, জেলা প্রশাসক এস এম তরিকুল ইসলাম ও গাজীপুরের পুলিশ সুপার শামসুন্নাহারসহ কারা বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিষয়ে পারদর্শীতার জন্য তিনজন প্রশিক্ষনার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়। বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে সর্বমোট ৩১৯ কারারক্ষী প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন। এবিএন/সাদিক/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ
