‘সুনির্দিষ্ট গ্রেফতারি পরোয়ানা থাকলে ডিআইজি মিজান অবশ্যই গ্রেফতার হবেন’
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২৬ জুন ২০১৯, ১৫:৫০ | আপডেট : ২৬ জুন ২০১৯, ১৫:৫৭
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, ডিআইজি মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট গ্রেফতারি পরোয়ানা থাকলে তিনি অবশ্যই গ্রেফতার হবেন। তিনি চাইলে আত্মসমর্পণ করতে পারেন।
আজ বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
ডিআইজি মিজান আত্মগোপনে বিদেশে চলে যেতে পারেন কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কোনো মন্তব্য করেননি। তবে তিনি বলেন, ডিআইজি মিজান যদি আত্মসমর্পন করতে চান, তা হলে তিনি করতে পারবেন। তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এর আগে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, মাদক নির্মূল করতে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর। আমরা চাহিদা, জোগান এবং পুনর্বাসনের বিষয়ে সমানতালে কাজ করছি। চাহিদা হ্রাসের ক্ষেত্রে আমরা মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন সৃষ্টি করার দিকে জোর দিচ্ছি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ আন্দোলনে সর্বস্তরের জনগণকে যুক্ত করে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর গত বছর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ হাজার ৮৯৮টি সভার আয়োজন করেছে। ২৮ হাজারেরও বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাদকবিরোধী কমিটি করা হয়েছে। তিনি বলেন, মাদকের সাপ্লাই হ্রাস করতে বর্ডার এলাকায় বিজিবি ও কোস্টগার্ডকে শক্তিশালী করা হয়েছে। এ ছাড়া আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। মন্ত্রী বলেন, যারা মাদক চোরাকারবারে জড়িত, তাদের এ কাজ আর করতে দেয়া হবে না। মাদক চোরাচালান যে কোনো মূল্যে বন্ধ করা হবে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক জামাল উদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি শামসুল হক টুকু, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও সেবা বিভাগের সচিব মো. শহিদুজ্জামান, ডা. অরূপ রতন চৌধুরী প্রমুখ। এবিএন/সাদিক/জসিম
এর আগে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, মাদক নির্মূল করতে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর। আমরা চাহিদা, জোগান এবং পুনর্বাসনের বিষয়ে সমানতালে কাজ করছি। চাহিদা হ্রাসের ক্ষেত্রে আমরা মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন সৃষ্টি করার দিকে জোর দিচ্ছি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ আন্দোলনে সর্বস্তরের জনগণকে যুক্ত করে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর গত বছর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ হাজার ৮৯৮টি সভার আয়োজন করেছে। ২৮ হাজারেরও বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাদকবিরোধী কমিটি করা হয়েছে। তিনি বলেন, মাদকের সাপ্লাই হ্রাস করতে বর্ডার এলাকায় বিজিবি ও কোস্টগার্ডকে শক্তিশালী করা হয়েছে। এ ছাড়া আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। মন্ত্রী বলেন, যারা মাদক চোরাকারবারে জড়িত, তাদের এ কাজ আর করতে দেয়া হবে না। মাদক চোরাচালান যে কোনো মূল্যে বন্ধ করা হবে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক জামাল উদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি শামসুল হক টুকু, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও সেবা বিভাগের সচিব মো. শহিদুজ্জামান, ডা. অরূপ রতন চৌধুরী প্রমুখ। এবিএন/সাদিক/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ