মানুষের জীবনে দিনবদলের যাত্রা শুরু হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২২ অক্টোবর ২০১৮, ১৩:৫৩ | আপডেট : ২২ অক্টোবর ২০১৮, ১৭:০৮
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফলে দেশের মানুষের জীবনে দিনবদলের যাত্রা শুরু হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আমাদের ক্ষমতায় এনেছে। ২০০৯ থেকে ২০১৮ সাল প্রায় ১০ বছর সরকারে রয়েছি। আমরা নির্বাচনী ইশতেহারে ঘোষণা দিয়েছিলাম ‘দিনবদলের সনদ’। আজকে বাংলাদেশে মানুষের জীবনে সত্যি পরিবর্তন হয়েছে এবং দিনবদলের যাত্রা শুরু হয়েছে।’
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বরিশাল সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দারিদ্র্য ২১ ভাগে নামিয়ে এনেছি। আগে যা ছিল ৪০ ভাগ। আজকে মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত হয়েছে।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা যারা রাজনীতি করি, শুধু নিজের ভাগ্য গড়া নয়, নিজেদের আর্থিক সচ্ছলতা নয়; দেশের মানুষকে কতটুকু দিতে পারলাম, তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ কী পেল, তাদের ভাগ্য কতুটুকু পরিবর্তন হয়েছে সে লক্ষ্য হতে হবে।’ তিনি বলেন, আমার বাবা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশকে স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন। সুতরাং জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে আমি আমার নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছি। এটা আমার দায়িত্ব ও কর্তব্য। নতুন শপথ নেওয়া জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জনগণ আপনাদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। সুতরাং জনগণের চাওয়া বুঝতে হবে। কীসে জনগণের কল্যাণ সেটা অনুধাবন করতে হবে। আমরা সরকার গঠনের পর নানাবিধ উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। বরিশাল খ্যাত ছিল শস্যভাণ্ডার নামে। এই নামটি একসময় হারিয়ে যায়। আমরা আসার পর ফসলের উৎপাদন বাড়াতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করি।’ তিনি বলেন, ‘জাতির পিতা দেশকে স্বাধীন করে দিয়েছেন। কিন্তু তার অবর্তমানে নানাবিধ সমস্যার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশকে অতিক্রম করতে হয়েছে। দারিদ্র্য দূরীকরণ, শিক্ষার হার বৃদ্ধি, আর্থসামাজিক উন্নয়ন, মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নসহ নানারকম চেষ্টা আমরা করে যাচ্ছি। বাংলাদেশ এখন আর অবহেলিত কোনো দেশ, বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। এবিএন/সাদিক/জসিম
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দারিদ্র্য ২১ ভাগে নামিয়ে এনেছি। আগে যা ছিল ৪০ ভাগ। আজকে মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত হয়েছে।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা যারা রাজনীতি করি, শুধু নিজের ভাগ্য গড়া নয়, নিজেদের আর্থিক সচ্ছলতা নয়; দেশের মানুষকে কতটুকু দিতে পারলাম, তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ কী পেল, তাদের ভাগ্য কতুটুকু পরিবর্তন হয়েছে সে লক্ষ্য হতে হবে।’ তিনি বলেন, আমার বাবা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশকে স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন। সুতরাং জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে আমি আমার নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছি। এটা আমার দায়িত্ব ও কর্তব্য। নতুন শপথ নেওয়া জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জনগণ আপনাদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। সুতরাং জনগণের চাওয়া বুঝতে হবে। কীসে জনগণের কল্যাণ সেটা অনুধাবন করতে হবে। আমরা সরকার গঠনের পর নানাবিধ উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। বরিশাল খ্যাত ছিল শস্যভাণ্ডার নামে। এই নামটি একসময় হারিয়ে যায়। আমরা আসার পর ফসলের উৎপাদন বাড়াতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করি।’ তিনি বলেন, ‘জাতির পিতা দেশকে স্বাধীন করে দিয়েছেন। কিন্তু তার অবর্তমানে নানাবিধ সমস্যার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশকে অতিক্রম করতে হয়েছে। দারিদ্র্য দূরীকরণ, শিক্ষার হার বৃদ্ধি, আর্থসামাজিক উন্নয়ন, মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নসহ নানারকম চেষ্টা আমরা করে যাচ্ছি। বাংলাদেশ এখন আর অবহেলিত কোনো দেশ, বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। এবিএন/সাদিক/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ