চট্টগ্রাম গণহত্যার বিচারে তথ্যমন্ত্রীর সন্তোষ
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২১ জানুয়ারি ২০২০, ১৮:৩৫
চট্টগ্রাম গণহত্যার বিচার সম্পন্ন হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ‘তিনি বলেন, ৩২ বছর পর এই হত্যা মামলার রায় হয়েছে। এজন্য অবশ্যই আমরা সন্তুষ্ট। আমি মনেকরি এই গণহত্যা চালানোর জন্য ঢাকা থেকে যারা নির্দেশ দিয়েছিল তাদেরকেও আইনের আওতায় আনা প্রয়োজন। একইসাথে ১৯ বছর আগে সিপিবির সমাবেশে যেভাবে হামলা করে নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছিল। সেটিরও যে বিচার হয়েছে, এজন্য সন্তোষ প্রকাশ করছি।’
গণহত্যার ভয়াবহতার কথা স্মরণ করে ড. হাছান বলেন, ‘১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি তৎকালীন ও বর্তমান আওয়ামী লীগের সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সেদিন চট্টগ্রামে লালদিঘি ময়দানে একটি জনসভা করার জন্য চট্টগ্রাম বিমান বন্দর থেকে গাড়ি বহর নিয়ে আসছিলেন। আমি নিজে সেই গাড়ি বহরের সামনে মিছিলের সামনের সারিতে ছিলাম। আমরা যখন কোতয়ালী মোড় অতিক্রম করি তখন থেকেই গুলি শুরু হয় এবং নির্বিচারে গুলি চালানো হয়।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘২৪ জন বলা হলেও আসলে নিহতের সংখ্যা আরো অনেক বেশি কারণ সেদিন অনেক লাশ গুম করে ফেলা হয়েছিল। আমাদের হিসাব ৩০জনের বেশি, কারো কারো মতে সেটি ৩৬ জন। জননেত্রী শেখ হাসিনার মিছিলে ওপর নির্বিচারে গুলি তাকে এবং দেশের গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল শক্তিকে ধ্বংস করার লক্ষ্যেই। যারা এই হামলা পরিচালনা করেছিল তাদের উত্তরসূরিরা কিন্তু এখনও সক্রিয়। আমাদেরকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।’
আইন-আদালত স্বাধীন
দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদকসহ প্রথম আলোর বেশ কয়েকজন সাংবাদিকের হাইকোর্ট থেকে জামিন পাওয়ার বিষয়ে মন্তব্য চাইলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এর মাধ্যমে এটিই প্রমাণিত হয় যে, দেশে আইন এবং আদালত স্বাধীনভাবে কাজ করছে, তাদের জামিন পাওয়ার মাধ্যমে এটিই প্রমাণিত হয়েছে।
এবিএন/জসিম/তোহা
গণহত্যার ভয়াবহতার কথা স্মরণ করে ড. হাছান বলেন, ‘১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি তৎকালীন ও বর্তমান আওয়ামী লীগের সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সেদিন চট্টগ্রামে লালদিঘি ময়দানে একটি জনসভা করার জন্য চট্টগ্রাম বিমান বন্দর থেকে গাড়ি বহর নিয়ে আসছিলেন। আমি নিজে সেই গাড়ি বহরের সামনে মিছিলের সামনের সারিতে ছিলাম। আমরা যখন কোতয়ালী মোড় অতিক্রম করি তখন থেকেই গুলি শুরু হয় এবং নির্বিচারে গুলি চালানো হয়।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘২৪ জন বলা হলেও আসলে নিহতের সংখ্যা আরো অনেক বেশি কারণ সেদিন অনেক লাশ গুম করে ফেলা হয়েছিল। আমাদের হিসাব ৩০জনের বেশি, কারো কারো মতে সেটি ৩৬ জন। জননেত্রী শেখ হাসিনার মিছিলে ওপর নির্বিচারে গুলি তাকে এবং দেশের গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল শক্তিকে ধ্বংস করার লক্ষ্যেই। যারা এই হামলা পরিচালনা করেছিল তাদের উত্তরসূরিরা কিন্তু এখনও সক্রিয়। আমাদেরকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।’
আইন-আদালত স্বাধীন
দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদকসহ প্রথম আলোর বেশ কয়েকজন সাংবাদিকের হাইকোর্ট থেকে জামিন পাওয়ার বিষয়ে মন্তব্য চাইলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এর মাধ্যমে এটিই প্রমাণিত হয় যে, দেশে আইন এবং আদালত স্বাধীনভাবে কাজ করছে, তাদের জামিন পাওয়ার মাধ্যমে এটিই প্রমাণিত হয়েছে।
এবিএন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ