মশার ওষুধ : স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবকে হাইকোর্টে তলব
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০১ আগস্ট ২০১৯, ১৪:০৬
সারাদেশে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ার প্রেক্ষাপটে মশা মারার কার্যকর ওষুধ আনার বিষয়ে জানতে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদকে দুপুর ২টার মধ্যে হাজির হতে বলেছেন হাইকোর্ট।
আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি মো. সোহরাওয়ার্দীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের পক্ষে আদালতে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী সাঈদ আহমেদ রাজা এবং উত্তর সিটি করপোরেশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী তৌফিক ইনাম টিপু। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী মাঈনুল হাসান ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সায়রা ফাইরোজ।
এর আগে শুনানিতে বিশেষ বিমানে করে মশা নিধনের নতুন ওষুধের নমুনা আজকের মধ্যে দেশে আসবে বলে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আইনজীবীরা আদালতকে জানান। একই সঙ্গে ওই নমুনা ওষুধের কার্যকারিতার বিষয়ে মহাখালীর একটি ল্যাবরেটরিতে প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা চালানো হবে বলেও তারা আদালতকে অবহিত করেন। শুনানির একপর্যায়ে ডেঙ্গু মশা নিধনে বিদেশ থেকে কার্যকর ওষুধ আনতে গড়িমসি করার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবকে তলব করেন হাইকোর্ট।
এর আগে গত ২৫ জুলাই ওষুধের ডোজ বাড়িয়ে দিয়ে এডিস মশা নির্মূল ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে ৩০ জুলাই পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। তবে ওই সময়ের মধ্যে ওষুধ ব্যবহার করে মশা নিধন হয়েছে কিনা, সে বিষয়েও প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেছিলেন আদালত।
কিন্তু মশা নিধনে কার্যকর ফল না পাওয়ায় গত ৩০ জুলাই এডিস মশা নিধনে কার্যকর ওষুধ কবে দেশে আসবে, তা সরকার এবং ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনকে আজ বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) দুপুর দুটার মধ্যে জানাতে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। এরই ধারাবাহিকতায় ওষুধের বিষয়ে দুই সিটির আইনজীবীরা হাইকোর্টকে বিষয়টি অবহিত করেন। প্রসঙ্গত, এর আগে গত ১৪ জুলাই আদালত তার আদেশে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা জানাতে ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটির মেয়র, নির্বাহী কর্মকর্তা, স্বাস্থ্য সচিব, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে জানাতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। একই সঙ্গে নাগরিকদের ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়াসহ এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হওয়া বন্ধ করতে এবং এডিস মশা নির্মূলে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন আদালত। পরে ওই বিষয়ে দুই সিটির পক্ষ থেকে গত ২২ জুলাই হাইকোর্টে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। কিন্তু সেই প্রতিবেদনে আদালত অসন্তোষ প্রকাশ করেন এবং দুই সিটি করপোরেশনের প্রধান দুই স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে তলব করলে গত ২৫ জুলাই তারা সশরীরে হাজির হয়ে আদালতে ব্যাখ্যা দেন। এবিএন/সাদিক/জসিম
কিন্তু মশা নিধনে কার্যকর ফল না পাওয়ায় গত ৩০ জুলাই এডিস মশা নিধনে কার্যকর ওষুধ কবে দেশে আসবে, তা সরকার এবং ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনকে আজ বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) দুপুর দুটার মধ্যে জানাতে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। এরই ধারাবাহিকতায় ওষুধের বিষয়ে দুই সিটির আইনজীবীরা হাইকোর্টকে বিষয়টি অবহিত করেন। প্রসঙ্গত, এর আগে গত ১৪ জুলাই আদালত তার আদেশে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা জানাতে ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটির মেয়র, নির্বাহী কর্মকর্তা, স্বাস্থ্য সচিব, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে জানাতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। একই সঙ্গে নাগরিকদের ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়াসহ এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হওয়া বন্ধ করতে এবং এডিস মশা নির্মূলে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন আদালত। পরে ওই বিষয়ে দুই সিটির পক্ষ থেকে গত ২২ জুলাই হাইকোর্টে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। কিন্তু সেই প্রতিবেদনে আদালত অসন্তোষ প্রকাশ করেন এবং দুই সিটি করপোরেশনের প্রধান দুই স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে তলব করলে গত ২৫ জুলাই তারা সশরীরে হাজির হয়ে আদালতে ব্যাখ্যা দেন। এবিএন/সাদিক/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ