শিশু আকিফা হত্যা মামলা : বাসচালক ২ দিনের রিমান্ডে
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ১৫:০৯
শিশু আকিফা হত্যা মামলার প্রধান আসামি গঞ্জেরাজ পরিবহনের বাসের চালক মহিদ মিয়াকে দুই দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।
আজ বুধবার দুপুরে কুষ্টিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম এম মোর্শেদ শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গত ১২ সেপ্টেম্বর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফরিদপুর সদর উপজেলার বঙ্গেশ্বরদী এলাকা থেকে মহিদকে র্যাব-১২ কুষ্টিয়া ক্যাম্পের সদস্যরা গ্রেফতার করে। বৃহস্পতিবার দুপুরে কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশের কাছে তাকে সোর্পদ করা হয়। শুক্রবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
কুষ্টিয়া আদালতের জিআরও শাখার উপপরিদর্শক (এসআই) আজাহার আলী রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
কুষ্টিয়া আদালতের সদর জিআরও শাখা সূত্র জানায়, গত রবিবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কুষ্টিয়া মডেল থানার উপপরিদর্শক সুমন কাদেরী মহিদকে ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। বুধবার সকালে এ বিষয়ে শুনানি হয়। দীর্ঘ শুনানি শেষে বিচারক এম এম মোর্শেদ দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
ফয়সাল গঞ্জেরাজ নামের বাসটি গত ২৮ আগস্ট কুষ্টিয়ার চৌড়হাস মোড় এলাকায় ওই শিশুসহ তার মাকে ধাক্কা দেয়। এতে সড়কে ছিটকে পড়ে আকিফা গুরুতর আহত হয়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি। এ ঘটনায় কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি হত্যাচেষ্টার মামলা হয়। মামলায় বাসের মালিক, চালকসহ তিনজনকে আসামি করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হলেন কুষ্টিয়া মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুমন কাদেরী। এ ঘটনায় গত ৯ সেপ্টেম্বর গঞ্জেরাজ পরিবহনের মালিক মো. জয়নাল আবেদীনকে (৬৩) গ্রেফতার করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে র্যাব। ১০ সেপ্টেম্বর তাকে আদালতে পাঠায় পুলিশ। আদালতে একই সময়ে গঞ্জেরাজ বাসের চালক মহিদ মিয়া আত্মসমর্পণ করেন। এরপর তাদের দুজনের আইনজীবী আদালতের মাধ্যমে তাদের জামিনের আবেদন করলে আদালত জামিন দেন। পরদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সুমন কাদেরী মামলাটি ৩০২ ধারায় সংযোজন করার জন্য একই আদালতে আবেদন করেন। আবেদনটি আদালত মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে আদালতের উপপরিদর্শক আজহার আলী বাসের মালিক ও চালকের জামিন আদেশ বাতিলের আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন আদেশ বাতিল করে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে র্যাব মহিদকে গ্রেফতার করে। এবিএন/সাদিক/জসিম
ফয়সাল গঞ্জেরাজ নামের বাসটি গত ২৮ আগস্ট কুষ্টিয়ার চৌড়হাস মোড় এলাকায় ওই শিশুসহ তার মাকে ধাক্কা দেয়। এতে সড়কে ছিটকে পড়ে আকিফা গুরুতর আহত হয়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি। এ ঘটনায় কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি হত্যাচেষ্টার মামলা হয়। মামলায় বাসের মালিক, চালকসহ তিনজনকে আসামি করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হলেন কুষ্টিয়া মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুমন কাদেরী। এ ঘটনায় গত ৯ সেপ্টেম্বর গঞ্জেরাজ পরিবহনের মালিক মো. জয়নাল আবেদীনকে (৬৩) গ্রেফতার করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে র্যাব। ১০ সেপ্টেম্বর তাকে আদালতে পাঠায় পুলিশ। আদালতে একই সময়ে গঞ্জেরাজ বাসের চালক মহিদ মিয়া আত্মসমর্পণ করেন। এরপর তাদের দুজনের আইনজীবী আদালতের মাধ্যমে তাদের জামিনের আবেদন করলে আদালত জামিন দেন। পরদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সুমন কাদেরী মামলাটি ৩০২ ধারায় সংযোজন করার জন্য একই আদালতে আবেদন করেন। আবেদনটি আদালত মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে আদালতের উপপরিদর্শক আজহার আলী বাসের মালিক ও চালকের জামিন আদেশ বাতিলের আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন আদেশ বাতিল করে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে র্যাব মহিদকে গ্রেফতার করে। এবিএন/সাদিক/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ