রাশিয়ার টিকার ‘কঠোর পর্যালোচনা’ করবে ডব্লিউএইচও
প্রকাশ: ১১ আগস্ট ২০২০, ২০:২৭
রাশিয়ায় জাতীয়ভাবে অনুমোদন পাওয়া টিকাটির ছাড়পত্র দেয়ার আগে কঠোর পর্যালোচনা করা হবে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার নিজেদের টিকার অনুমোদন দেয়ার পর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মুখপাত্র তারিক জাসেরেভিচ ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘ভ্যাকসিনটির সম্ভাব্য প্রাক-যোগ্যতার বিষয়ে আমরা রাশিয়ার সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রাখছি। যেকোনো টিকার ক্ষেত্রে এটি পেতে হলে সব ধরনের ডেটার কঠোর পর্যালোচনা দরকার।’
রাশিয়ার টিকাটি দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে তৈরি করেছে গামেলিয়া রিসার্চ ইন্সটিটিউট। এখনো টিকাটির চূড়ান্ত অর্থাৎ তৃতীয় ধাপের ট্রায়াল শেষ হয়নি।
মস্কো টাইমস জানিয়েছে, বুধবার থেকে এই ধাপের ট্রায়াল শুরু হবে। আর উৎপাদন হবে সেপ্টেম্বরে। ইতিমধ্যে ২০টি দেশ এক কোটিরও বেশি ডোজের অর্ডার দিয়ে রেখেছে বলেও প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে।
জাসেরেভিচ বলছেন, ‘আঞ্চলিকভাবে টিকা কিংবা ওষুধের অনুমোদন দেয়ার জন্য প্রতিটি দেশের নিয়ন্ত্রক সংস্থা থাকে। একইভাবে ওষুধ, টিকা প্রস্তুতের ক্ষেত্রে ডব্লিউএইচও-র একটা প্রসেস আছে। আমরা সেটি অনুসরণ করবো।’
রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইতিমধ্যে জানিয়েছেন, প্রাথমিক ধাপের ট্রায়ালে তারা যে ফলাফল পেয়েছেন সেটি নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট। পুতিনের মেয়কে এই টিকা দেয়া হয়েছে।
এবিএন/মমিন/জসিম
রাশিয়ার টিকার ‘কঠোর পর্যালোচনা’ করবে ডব্লিউএইচও
রাশিয়ায় জাতীয়ভাবে অনুমোদন পাওয়া টিকাটির ছাড়পত্র দেয়ার আগে কঠোর পর্যালোচনা করা হবে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার নিজেদের টিকার অনুমোদন দেয়ার পর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মুখপাত্র তারিক জাসেরেভিচ ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘ভ্যাকসিনটির সম্ভাব্য প্রাক-যোগ্যতার বিষয়ে আমরা রাশিয়ার সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রাখছি। যেকোনো টিকার ক্ষেত্রে এটি পেতে হলে সব ধরনের ডেটার কঠোর পর্যালোচনা দরকার।’
রাশিয়ার টিকাটি দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে তৈরি করেছে গামেলিয়া রিসার্চ ইন্সটিটিউট। এখনো টিকাটির চূড়ান্ত অর্থাৎ তৃতীয় ধাপের ট্রায়াল শেষ হয়নি।
মস্কো টাইমস জানিয়েছে, বুধবার থেকে এই ধাপের ট্রায়াল শুরু হবে। আর উৎপাদন হবে সেপ্টেম্বরে। ইতিমধ্যে ২০টি দেশ এক কোটিরও বেশি ডোজের অর্ডার দিয়ে রেখেছে বলেও প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে।
জাসেরেভিচ বলছেন, ‘আঞ্চলিকভাবে টিকা কিংবা ওষুধের অনুমোদন দেয়ার জন্য প্রতিটি দেশের নিয়ন্ত্রক সংস্থা থাকে। একইভাবে ওষুধ, টিকা প্রস্তুতের ক্ষেত্রে ডব্লিউএইচও-র একটা প্রসেস আছে। আমরা সেটি অনুসরণ করবো।’
রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইতিমধ্যে জানিয়েছেন, প্রাথমিক ধাপের ট্রায়ালে তারা যে ফলাফল পেয়েছেন সেটি নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট। পুতিনের মেয়কে এই টিকা দেয়া হয়েছে।
এবিএন/মমিন/জসিম