বিশ্বের সবচেয়ে নিঃসঙ্গ মানুষ
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২১ জুলাই ২০১৮, ১২:৪৩
ঢাকা, ২১ জুলাই, এবিনিউজ : একেবারেই বিরল এক ভিডিও ফুটেজে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর একজন মানুষকে দেখা যাচ্ছে, বলা হচ্ছে তিনি বিশ্বের সবচেয়ে নিঃসঙ্গ মানুষ।
ব্রাজিলের অ্যামাজনে ২২ বছর ধরে ৫০ বছর বয়সী মানুষটি একা বাস করছে।
তার গোত্রের বাকিরা সবাই খুন হওয়ার পর থেকেই তার একাকী জীবনের শুরু।
ব্রাজিল সরকারের ইনডেজিনাস এজেন্সি ফুনাই এই ভিডিওটি ধারণ করেছে।
দুর থেকে তোলা সেই অস্পষ্ট ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে একজন পুরুষ একটি কুড়াল দিয়ে গাছ কাটছেন।
ভিডিওটি বিশ্বের নানা স্থানে শেয়ার করা হয়েছে কিন্তু এখানে আরো অনেক বিষয় রয়েছে যেগুলো আসলে খালি চোখে ধরা পড়ছে না।
ব্রাজিল সরকারের ইনডেজিনাস এজেন্সি ফুনাই বলছে ১৯৯৬ থেকে তাকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে এর পেছনে।
প্রথমত. এটা নিশ্চিত হওয়া যে সে বেঁচে আছে। দ্বিতীয়ত. কোন কোন এলাকায় সে ঘোরাফেরা করে সে স্থানগুলো চিহ্নিত করা। ব্রাজিলের সংবিধান অনুযায়ী প্রত্যেকটি আদিবাসীদের জন্য ভূমির বা জমির অধিকার রয়েছে। লোকটির রনডোনিয়ার উত্তর-পশ্চিমের দিকে চলাচল রয়েছে। তাই ওই এলাকাকে সংরক্ষিত করার জন্য সরকারের নতুন করে আদেশ দেয়ার প্রয়োজন ছিল, আর সে কারণেই ভিডিওটি ধারণ করা হয়। খুব কমই জানা যাচ্ছে এ লোকটি সম্পর্কে। যদিও তাকে নিয়ে নানা ধরনের গবেষণা প্রতিবেদন রয়েছে, সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন হয়েছে কিন্তু বিস্তারিত কিছুই জানা যায় নি। বলা হচ্ছে, এ মানুষটির ঙ্গ বাইরে থেকে কখনো কেউ যোগাযোগ করতে পারেনি বা কথা বলেনি। তার গোষ্ঠীর নাম কেউ জানে না এবং তারা কোন ভাষায় কথা বলত সেটাও কেউ জানে না। ১৯৯৫ সালে কৃষকরা তাদের ওপর হামলা করলে এ ব্যক্তি ছাড়া তার গোত্রের সবাই নিহত হয়।
সূত্র : বিবিসি এবিএন/সাদিক/জসিম
প্রথমত. এটা নিশ্চিত হওয়া যে সে বেঁচে আছে। দ্বিতীয়ত. কোন কোন এলাকায় সে ঘোরাফেরা করে সে স্থানগুলো চিহ্নিত করা। ব্রাজিলের সংবিধান অনুযায়ী প্রত্যেকটি আদিবাসীদের জন্য ভূমির বা জমির অধিকার রয়েছে। লোকটির রনডোনিয়ার উত্তর-পশ্চিমের দিকে চলাচল রয়েছে। তাই ওই এলাকাকে সংরক্ষিত করার জন্য সরকারের নতুন করে আদেশ দেয়ার প্রয়োজন ছিল, আর সে কারণেই ভিডিওটি ধারণ করা হয়। খুব কমই জানা যাচ্ছে এ লোকটি সম্পর্কে। যদিও তাকে নিয়ে নানা ধরনের গবেষণা প্রতিবেদন রয়েছে, সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন হয়েছে কিন্তু বিস্তারিত কিছুই জানা যায় নি। বলা হচ্ছে, এ মানুষটির ঙ্গ বাইরে থেকে কখনো কেউ যোগাযোগ করতে পারেনি বা কথা বলেনি। তার গোষ্ঠীর নাম কেউ জানে না এবং তারা কোন ভাষায় কথা বলত সেটাও কেউ জানে না। ১৯৯৫ সালে কৃষকরা তাদের ওপর হামলা করলে এ ব্যক্তি ছাড়া তার গোত্রের সবাই নিহত হয়।
সূত্র : বিবিসি এবিএন/সাদিক/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ