শ্রীলঙ্কায় সন্ত্রাসী হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৯০
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০১৯, ১০:২০
শ্রীলঙ্কায় ইস্টার সানডেতে একাধিক গির্জা ও অভিজাত হোটেলে সিরিজ বোমা হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৯০-তে পৌঁছেছে। এ হামলায় ৫ শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন।
আজ সোমবার বিবিসিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ কথা জানা যায়।
বিবিসি জানায়, এসব হামলায় এখন পর্যন্ত সন্দেহভাজন ২৪ জনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির পুলিশ বিভাগ। কিন্তু কারা এসব হামলা চালিয়েছে শ্রীলঙ্কান সরকার এখন পর্যন্ত তা চিহ্নিত করতে পারেনি। এ পর্যন্ত কেউ এ হামলার দায় স্বীকার করেনি।
হামলাকে কেন্দ্র করে যেন কোনো ভুল তথ্য বা গুজব ছড়াতে না পারে সে জন্য দেশটিতে ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বর্তমানে বন্ধ রাখা হয়েছে।
২০০৯ সালে দীর্ঘদিনের গৃহযুদ্ধের অবসানের পর এটিই শ্রীলঙ্কায় হওয়া সবচেয়ে সহিংস ঘটনা। গতকাল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোসহ দেশটির বিভিন্ন এলাকায় গির্জা ও হোটেলে সব মিলিয়ে আটটি বিস্ফোরণ ঘটে। ধর্মীয় উৎসব ইস্টার সানডে উপলক্ষে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীরা গির্জায় থাকা অবস্থায় বিস্ফোরণগুলো ঘটে। শ্রীলঙ্কার পশ্চিম প্রদেশের নেগম্বো, পূর্ব প্রদেশের বাট্টিকালো এবং রাজধানী কলম্বোর গির্জাগুলোতে বোমা হামলা চালানো হয়। এ ছাড়া কলম্বোর তিনটি পাঁচ তারকা হোটেল সাংরি-লা, কিংসবুরি ও সিনামন গ্র্যান্ডসহ আরেকটি আবাসিক হোটেলে হামলা হয়। শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে অন্তত ২৭ জন বিদেশি নাগরিক রয়েছেন। ৫ শতাধিক মানুষ আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। এবিএন/সাদিক/জসিম
২০০৯ সালে দীর্ঘদিনের গৃহযুদ্ধের অবসানের পর এটিই শ্রীলঙ্কায় হওয়া সবচেয়ে সহিংস ঘটনা। গতকাল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোসহ দেশটির বিভিন্ন এলাকায় গির্জা ও হোটেলে সব মিলিয়ে আটটি বিস্ফোরণ ঘটে। ধর্মীয় উৎসব ইস্টার সানডে উপলক্ষে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীরা গির্জায় থাকা অবস্থায় বিস্ফোরণগুলো ঘটে। শ্রীলঙ্কার পশ্চিম প্রদেশের নেগম্বো, পূর্ব প্রদেশের বাট্টিকালো এবং রাজধানী কলম্বোর গির্জাগুলোতে বোমা হামলা চালানো হয়। এ ছাড়া কলম্বোর তিনটি পাঁচ তারকা হোটেল সাংরি-লা, কিংসবুরি ও সিনামন গ্র্যান্ডসহ আরেকটি আবাসিক হোটেলে হামলা হয়। শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে অন্তত ২৭ জন বিদেশি নাগরিক রয়েছেন। ৫ শতাধিক মানুষ আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। এবিএন/সাদিক/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ