আজকের শিরোনাম :

সাবমেরিন তৈরি করছে তাইওয়ান

  অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ: ২৫ নভেম্বর ২০২০, ১১:১৯

প্রথমবারের মতো নিজেদের মাটিতে সাবমেরিন তৈরির কাজ শুরু করেছে তাইওয়ান। চীনের আগ্রাসন রুখতে উপকূলীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরালো করার অংশ হিসেবে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।  

চীন-তাইওয়ান বিরোধের সূত্রপাত ১৯২৭ সালে। ওই সময়ে চীনজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে গৃহযুদ্ধ। ১৯৪৯ সালে মাও সেতুংয়ের নেতৃত্বাধীন কমিউনিস্ট বিপ্লবীরা জাতীয়তাবাদী সরকারকে উৎখাতের মধ্য দিয়ে এ গৃহযুদ্ধের অবসান ঘটায়। জাতীয়তাবাদী নেতারা পালিয়ে তাইওয়ান যান। এখনো তারাই তাইওয়ান নিয়ন্ত্রণ করে। প্রাথমিকভাবে ওই সময় যুদ্ধ বন্ধ হয়ে পড়লেও উভয় দেশই নিজেদের চীনের দাবিদার হিসেবে উত্থাপন শুরু করে। 

তাইওয়ানভিত্তিক সরকার দাবি করে, চীন কমিউনিস্ট বিপ্লবীদের দ্বারা অবৈধভাবে দখল হয়েছে। আর বেইজিংভিত্তিক চীন সরকার তাইওয়ানকে বিচ্ছিন্নতাকামী প্রদেশ হিসেবে বিবেচনা করে।

মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) তাইওয়ান জানিয়েছে, চীনকে রুখতে সমুদ্রে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরালো করছে তারা। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন বলেন, ‘সাবমেরিন তৈরি করে আমরা স্পষ্ট বার্তা দিতে চাই যে সার্বভৌমত্ব রক্ষায় কোনো আপস করবে না তাইওয়ান।’ 

আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, তাইওয়ানের নতুন এ কর্মসূচির আওতায় আটটি নতুন ডিজেল চালিত অ্যাটাক সাবমেরিন তৈরি করা হবে। ২০২৪ সাল নাগাদ প্রথম সাবমেরিন তৈরির কাজ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তাইওয়ানের কাছে বর্তমানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার দুটি জাহাজ ও ১৯৮০-এর দশকে নেদারল্যান্ডসের তৈরি দুটি সাবমেরিন রয়েছে।

এবিএন/সাদিক/জসিম
সাবমেরিন তৈরি করছে তাইওয়ান

প্রথমবারের মতো নিজেদের মাটিতে সাবমেরিন তৈরির কাজ শুরু করেছে তাইওয়ান। চীনের আগ্রাসন রুখতে উপকূলীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরালো করার অংশ হিসেবে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।  

চীন-তাইওয়ান বিরোধের সূত্রপাত ১৯২৭ সালে। ওই সময়ে চীনজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে গৃহযুদ্ধ। ১৯৪৯ সালে মাও সেতুংয়ের নেতৃত্বাধীন কমিউনিস্ট বিপ্লবীরা জাতীয়তাবাদী সরকারকে উৎখাতের মধ্য দিয়ে এ গৃহযুদ্ধের অবসান ঘটায়। জাতীয়তাবাদী নেতারা পালিয়ে তাইওয়ান যান। এখনো তারাই তাইওয়ান নিয়ন্ত্রণ করে। প্রাথমিকভাবে ওই সময় যুদ্ধ বন্ধ হয়ে পড়লেও উভয় দেশই নিজেদের চীনের দাবিদার হিসেবে উত্থাপন শুরু করে। 

তাইওয়ানভিত্তিক সরকার দাবি করে, চীন কমিউনিস্ট বিপ্লবীদের দ্বারা অবৈধভাবে দখল হয়েছে। আর বেইজিংভিত্তিক চীন সরকার তাইওয়ানকে বিচ্ছিন্নতাকামী প্রদেশ হিসেবে বিবেচনা করে।

মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) তাইওয়ান জানিয়েছে, চীনকে রুখতে সমুদ্রে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরালো করছে তারা। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন বলেন, ‘সাবমেরিন তৈরি করে আমরা স্পষ্ট বার্তা দিতে চাই যে সার্বভৌমত্ব রক্ষায় কোনো আপস করবে না তাইওয়ান।’ 

আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, তাইওয়ানের নতুন এ কর্মসূচির আওতায় আটটি নতুন ডিজেল চালিত অ্যাটাক সাবমেরিন তৈরি করা হবে। ২০২৪ সাল নাগাদ প্রথম সাবমেরিন তৈরির কাজ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তাইওয়ানের কাছে বর্তমানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার দুটি জাহাজ ও ১৯৮০-এর দশকে নেদারল্যান্ডসের তৈরি দুটি সাবমেরিন রয়েছে।

এবিএন/সাদিক/জসিম

এই বিভাগের আরো সংবাদ