চীন ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২৬ জানুয়ারি ২০২০, ১৯:০২
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক আলোচিত করোনা ভাইরাসে বাংলাদেশের জরুরি সতর্কতা গ্রহণ করা প্রসঙ্গে আজ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জরুরি এক সভা করেন।
সভায় চীন দেশে সম্প্রতি ধরা পড়া করোনা ভাইরাসের ব্যাপকতা নিয়ে আলোচনা হয়। রোগটি বর্তমানে কতটি দেশে পৌঁছে গেছে এবং কতজন আক্রান্ত ও মারা গেছেন সে বিষয়ে মন্ত্রী খোঁজ নেন। দেশের প্রতিটি বিমান-বন্দর, নৌ-বন্দরসমূহ, স্থল বন্দরসমূহে স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে অবগত করেন।
সভায় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়-সহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় জরুরি সভা করার ব্যাপারে স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে অবহিত করলে মন্ত্রী এ প্রসঙ্গে সহমত ব্যক্ত করেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘চীন-বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক অনেক গভীর। দেশের বহুসংখ্যক মানুষ বাণিজ্যিক কারণে চীনে যাতায়াত করছে।
সুতরাং এই ভয়াবহ ভাইরাস বাংলাদেশে যে কোনো উপায়ে চলে এলে এটি আমাদের জন্য বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে। এ কারণে আগামী ২৮ জানুয়ারি আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠকে বাংলাদেশ থেকে চীনে ও চীন থেকে বাংলাদেশে সকল ধরনের ভ্রমণ সাময়িকভাবে স্থগিত করার বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা হবে।’
মন্ত্রী এ সময় দেশবাসীকে কোনো রকম আতঙ্কিত না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন এবং করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয় সম্ভাব্য সব ধরনের প্রস্তুতি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় হাতে নিয়ে রেখেছে বলে তিনি জানান।
সভায় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মোঃ আসাদুল ইসলাম, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মোঃ আলী নূর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ সোসাইটি অভ্ মেডিসিনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর-সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও চিকিৎসকরা উপস্থিত ছিলেন।
এবিএন/জসিম/তোহা
সভায় চীন দেশে সম্প্রতি ধরা পড়া করোনা ভাইরাসের ব্যাপকতা নিয়ে আলোচনা হয়। রোগটি বর্তমানে কতটি দেশে পৌঁছে গেছে এবং কতজন আক্রান্ত ও মারা গেছেন সে বিষয়ে মন্ত্রী খোঁজ নেন। দেশের প্রতিটি বিমান-বন্দর, নৌ-বন্দরসমূহ, স্থল বন্দরসমূহে স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে অবগত করেন।
সভায় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়-সহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় জরুরি সভা করার ব্যাপারে স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে অবহিত করলে মন্ত্রী এ প্রসঙ্গে সহমত ব্যক্ত করেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘চীন-বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক অনেক গভীর। দেশের বহুসংখ্যক মানুষ বাণিজ্যিক কারণে চীনে যাতায়াত করছে।
সুতরাং এই ভয়াবহ ভাইরাস বাংলাদেশে যে কোনো উপায়ে চলে এলে এটি আমাদের জন্য বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে। এ কারণে আগামী ২৮ জানুয়ারি আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠকে বাংলাদেশ থেকে চীনে ও চীন থেকে বাংলাদেশে সকল ধরনের ভ্রমণ সাময়িকভাবে স্থগিত করার বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা হবে।’
মন্ত্রী এ সময় দেশবাসীকে কোনো রকম আতঙ্কিত না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন এবং করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয় সম্ভাব্য সব ধরনের প্রস্তুতি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় হাতে নিয়ে রেখেছে বলে তিনি জানান।
সভায় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মোঃ আসাদুল ইসলাম, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মোঃ আলী নূর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ সোসাইটি অভ্ মেডিসিনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর-সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও চিকিৎসকরা উপস্থিত ছিলেন।
এবিএন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ