দেশীয় প্রজাতির উদ্ভিদ রক্ষায় বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে সরকার : পরিবেশমন্ত্রী
অনলাইন ডেস্কপ্রকাশ: ১৪ অক্টোবর ২০২০, ১৮:৫৬
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বর্তমান সরকার বনভূমি ও বন্যপ্রাণী রক্ষায় বদ্ধপরিকর। এর অংশ হিসেবে সরকার বাংলাদেশে বিলুপ্তির সম্মুখীন উদ্ভিদ প্রজাতির রেড লিস্ট প্রস্ততকরণ এবং আগ্রাসী বিদেশি গাছের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে দেশজ উদ্ভিদ প্রজাতি রক্ষার কৌশলগত ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি উদ্ভাবনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এটি বাস্তবায়িত হলে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক হবে।
আজ বন অধিদপ্তরে ‘বাংলাদেশের উদ্ভিদ প্রজাতির জাতীয় রেডলিস্ট প্রণয়ন এবং নির্বাচিত সংরক্ষিত বনাঞ্চলের বিদেশি আগ্রাসী উদ্ভিদ ব্যবস্থাপনার উদ্ভাবন’ বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
বন মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ বন অধিদপ্তরের টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পের আর্থিক সহায়তায় বাংলাদেশ ন্যাশনাল হারবেরিয়াম ও আইইউসিএন বাংলাদেশ এর গৃহীত প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশে ১ হাজার উদ্ভিদ প্রজাতির রেড লিস্ট প্রণয়ন সম্পূর্ণ হলে আমরা উদ্ভিদ ও বন সংরক্ষণে একটি বড় ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবো। তিনি বলেন, আমরা এরই মধ্যে প্রায় ৪০ টির অধিক জাতীয় উদ্যান ও অভয়ারণ্য ঘোষণা করেছি যা বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বনায়ন সম্প্রসারণে বেসরকারি এবং ব্যক্তি উদ্যোগে রোপণকৃত বিদেশি উদ্ভিদ প্রজাতির একটি বড় অংশ দেশীয় উদ্ভিদের অস্তিত্বের জন্য বিপদজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
মন্ত্রী জানান, এই প্রকল্পের একটি বড় কাজ হলো বিদেশি প্রজাতির উদ্ভিদ চিহ্নিতকরণ এবং আগ্রাসী উদ্ভিদ সঠিক ব্যবস্থাপনার জন্য ৫টি ম্যানেজমেন্ট প্ল্যান প্রণয়ন করা। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে সুফল প্রকল্পের আওতাধীন কর্মসূচিটির সঠিক বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের বন ও পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এ লক্ষ্যে তিনি সকলকে বন-বন্যপ্রাণী ও পরিবেশ রক্ষায় সরকারের সাথে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।
প্রধান বন সংরক্ষক মোঃ আমীর হোসেন চৌধুরী এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, সচিব জিয়াউল হাসান এনডিসি, অতিরিক্ত সচিব আহমদ শামীম আল রাজী, বাংলাদেশ ন্যাশনাল হারবেরিয়ামের পরিচালক পরিমল সিংহ, সুফল প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোঃ রকিবুল হাসান মুকুল, আইইউসিএন বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ রাকিবুল আমীন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
এবিএন/জসিম/তোহা
আজ বন অধিদপ্তরে ‘বাংলাদেশের উদ্ভিদ প্রজাতির জাতীয় রেডলিস্ট প্রণয়ন এবং নির্বাচিত সংরক্ষিত বনাঞ্চলের বিদেশি আগ্রাসী উদ্ভিদ ব্যবস্থাপনার উদ্ভাবন’ বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
বন মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ বন অধিদপ্তরের টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পের আর্থিক সহায়তায় বাংলাদেশ ন্যাশনাল হারবেরিয়াম ও আইইউসিএন বাংলাদেশ এর গৃহীত প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশে ১ হাজার উদ্ভিদ প্রজাতির রেড লিস্ট প্রণয়ন সম্পূর্ণ হলে আমরা উদ্ভিদ ও বন সংরক্ষণে একটি বড় ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবো। তিনি বলেন, আমরা এরই মধ্যে প্রায় ৪০ টির অধিক জাতীয় উদ্যান ও অভয়ারণ্য ঘোষণা করেছি যা বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বনায়ন সম্প্রসারণে বেসরকারি এবং ব্যক্তি উদ্যোগে রোপণকৃত বিদেশি উদ্ভিদ প্রজাতির একটি বড় অংশ দেশীয় উদ্ভিদের অস্তিত্বের জন্য বিপদজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
মন্ত্রী জানান, এই প্রকল্পের একটি বড় কাজ হলো বিদেশি প্রজাতির উদ্ভিদ চিহ্নিতকরণ এবং আগ্রাসী উদ্ভিদ সঠিক ব্যবস্থাপনার জন্য ৫টি ম্যানেজমেন্ট প্ল্যান প্রণয়ন করা। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে সুফল প্রকল্পের আওতাধীন কর্মসূচিটির সঠিক বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের বন ও পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এ লক্ষ্যে তিনি সকলকে বন-বন্যপ্রাণী ও পরিবেশ রক্ষায় সরকারের সাথে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।
প্রধান বন সংরক্ষক মোঃ আমীর হোসেন চৌধুরী এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, সচিব জিয়াউল হাসান এনডিসি, অতিরিক্ত সচিব আহমদ শামীম আল রাজী, বাংলাদেশ ন্যাশনাল হারবেরিয়ামের পরিচালক পরিমল সিংহ, সুফল প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোঃ রকিবুল হাসান মুকুল, আইইউসিএন বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ রাকিবুল আমীন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
এবিএন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ
