বিস্ফোরক পরিদপ্তরের কর্মদক্ষতা দুর্ঘটনা হ্রাসে কার্যকরি অবদান রাখতে পারে: নসরুল হামিদ
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২০, ১৯:২১
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বিস্ফোরক পরিদপ্তরের কর্মদক্ষতা দুর্ঘটনা হ্রাসে কার্যকরি অবদান রাখতে হবে। গণসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য আরো ক্যাম্পেইন চালানো যেতে পারে। এলপিজি সিলিন্ডার জনিত বেশিরভাগ দুর্ঘটনাই অসাবধানতার জন্য বা অসচেতনতার জন্যই হয়ে থাকে। এসব দুর্ঘটনা হ্রাসে বাংলাদেশে এলপিজি উৎপাদন সংস্থা, ডিলার ও ব্যবহারকারিদের সমন্বয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম আরো পরিচালনা করা উচিত।
প্রতিমন্ত্রী আজ সচিবালয়ে “বিস্ফোরক পরিদপ্তর” কর্তৃক অনলাইনে সেবা প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, কারা ডিলার হবে, কারা এজেন্ট হবে বা কতজন সাব এজেন্ট করা যাবে এসব বিষয়ে সুস্পষ্ট নীতিমালা থাকা প্রয়োজন। এলপিজি’র মুল্য নির্ধারণ নিয়েও বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) কাজ করছে। মেয়াদোত্তীর্ণ সিলিন্ডার অতি দ্রুত চিহ্নিত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। এলপিজি মজুদ এবং বটলিং প্ল্যান্ট, বাল্কে এলপিজি আমদানি, এলপিজি স্থাপনা, প্রাকৃতিক গ্যাস পরিবহন, অটোগ্যাস স্টেশন, সিএনজি স্টেশন, পেট্রোল পাম্প, এলপিজি মজুদকরণ ইত্যাদি-এর লাইসেন্স প্রদান, তৈল ও গ্যাস অনুসন্ধান কার্যে ব্যবহার্য বিস্ফোরক, শিল্প কারখানায় নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য উৎপাদনে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার্য বিপজ্জনক উপাদান, প্রেট্রোলিয়াম শ্রেণির আন্তর্ভুক্ত দাহ্য রাসায়নিক পদার্থ ইত্যাদি অতি জরুরি ভিত্তিতে আমদানিকরণে বিস্ফোরক পরিদপ্তর লাইসেন্স, পারমিট এবং অনাপত্তিপত্র প্রদানসহ প্রায় অর্ধশতাধিক সেবা বিস্ফোরক পরিদপ্তর প্রদান করে থাকে। অতি জরুরিভাবে ব্যবহার্য উক্তরূপ বিপজ্জনক পদার্থসমূহ আমদানি ও ব্যবহারে যাতে কোনোরূপ হয়রানির সম্মুখিন হতে না হয় সেজন্য এ অনলাইন সেবা কার্যক্রম চালু করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো: আনিছুর রহমান, বিস্ফোরক পরিদপ্তরের প্রধান বিস্ফোরক পরিদর্শক মো: মঞ্জুরুল হাফিজ উপস্থিত ছিলেন।
এবিএন/জসিম/তোহা
প্রতিমন্ত্রী আজ সচিবালয়ে “বিস্ফোরক পরিদপ্তর” কর্তৃক অনলাইনে সেবা প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, কারা ডিলার হবে, কারা এজেন্ট হবে বা কতজন সাব এজেন্ট করা যাবে এসব বিষয়ে সুস্পষ্ট নীতিমালা থাকা প্রয়োজন। এলপিজি’র মুল্য নির্ধারণ নিয়েও বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) কাজ করছে। মেয়াদোত্তীর্ণ সিলিন্ডার অতি দ্রুত চিহ্নিত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। এলপিজি মজুদ এবং বটলিং প্ল্যান্ট, বাল্কে এলপিজি আমদানি, এলপিজি স্থাপনা, প্রাকৃতিক গ্যাস পরিবহন, অটোগ্যাস স্টেশন, সিএনজি স্টেশন, পেট্রোল পাম্প, এলপিজি মজুদকরণ ইত্যাদি-এর লাইসেন্স প্রদান, তৈল ও গ্যাস অনুসন্ধান কার্যে ব্যবহার্য বিস্ফোরক, শিল্প কারখানায় নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য উৎপাদনে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার্য বিপজ্জনক উপাদান, প্রেট্রোলিয়াম শ্রেণির আন্তর্ভুক্ত দাহ্য রাসায়নিক পদার্থ ইত্যাদি অতি জরুরি ভিত্তিতে আমদানিকরণে বিস্ফোরক পরিদপ্তর লাইসেন্স, পারমিট এবং অনাপত্তিপত্র প্রদানসহ প্রায় অর্ধশতাধিক সেবা বিস্ফোরক পরিদপ্তর প্রদান করে থাকে। অতি জরুরিভাবে ব্যবহার্য উক্তরূপ বিপজ্জনক পদার্থসমূহ আমদানি ও ব্যবহারে যাতে কোনোরূপ হয়রানির সম্মুখিন হতে না হয় সেজন্য এ অনলাইন সেবা কার্যক্রম চালু করা হয়েছে।
এবিএন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ