২০৩০ সালে জিডিপিতে বিশ্বে বাংলাদেশের বৃহত্তম উত্তরণ ঘটবে : আইসিসিবি
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৫ নভেম্বর ২০১৮, ১১:১১
বাংলাদেশ ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বের ২৬তম অর্থনীতিতে পরিণত হওয়ার মাধ্যমে বৈশ্বিক গড় অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের (জিডিপি) ক্ষেত্রে বৃহত্তম দেশ হিসেবে উত্তরণ ঘটতে পারে।
‘দ্য ওয়ার্ল্ড ইন ২০৩০’ শীর্ষক এইচএসবিসি গ্লোবাল রিপোর্টে এ কথা বলা হয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের (আইসিসিবি) চলতি নিউজ বুলেটিনের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০১৮) সম্পাদকীয় শাখায় আজ প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘ফিলিপাইন, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম ও মালয়েশিয়াকে পেছনে ফেলে দেশটি (বাংলাদেশ) বিশ্বের ২৬তম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হতে যাচ্ছে।’
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সামনের দিকে এগিয়ে চলেছে এবং আর্থ-সামাজিক গতিশীলতার কারণে ‘গ্লোবাল ব্র্যান্ড ভ্যালুৃ ইনডেক্স’-এ বাংলাদেশের অবস্থান ৩৯তম।
লন্ডন ভিত্তিক ‘ব্র্যান্ড ফাইন্যান্স’-এর ‘ন্যাশনাল ব্র্যান্ডস ২০১৮’ প্রতিবেদন অনুসারে বর্তমানে বাংলাদেশের ‘ব্র্যান্ড ভ্যালু’ ২৫৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আইসিসিবি নিউজ বুলেটিনে বলা হয়, বিগত ১০ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি চমৎকারভাবে ৬ শতাংশের অধিক জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ধরে রেখেছে এবং গত দুই বছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার বৃদ্ধি পেয়েছে। এ বুলেটিন অনুসারে, টেকসই জিডিপি প্রবৃদ্ধি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, সরাসরি বিদেশী বিনিয়োগ (এফডিআই), সরকারের বিনিয়োগ বান্ধব কার্যক্রম, ‘ওয়ান-স্টপ-সার্ভিস’ অর্থনৈতিক উন্নয়নকে সাবলীল করেছে। পাশাপাশি, বেসরকারি ও সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের সুবিধার্থে সরকার অনেকগুলো ‘বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল’ (এসইজেড) প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দিয়েছে। বাণিজ্য ও শিল্পকারখানা স্থাপনের জন্য জমির সংকট দূর করার জন্য সরকার ২০৩০ সাল নাগাদ ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে। ইতিমধ্যে ১০০টির মধ্যে ৭৬টির জন্য জমি নির্ধারণ করেছে।
খবর বাসস এবিএন/সাদিক/জসিম
লন্ডন ভিত্তিক ‘ব্র্যান্ড ফাইন্যান্স’-এর ‘ন্যাশনাল ব্র্যান্ডস ২০১৮’ প্রতিবেদন অনুসারে বর্তমানে বাংলাদেশের ‘ব্র্যান্ড ভ্যালু’ ২৫৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আইসিসিবি নিউজ বুলেটিনে বলা হয়, বিগত ১০ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি চমৎকারভাবে ৬ শতাংশের অধিক জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ধরে রেখেছে এবং গত দুই বছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার বৃদ্ধি পেয়েছে। এ বুলেটিন অনুসারে, টেকসই জিডিপি প্রবৃদ্ধি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, সরাসরি বিদেশী বিনিয়োগ (এফডিআই), সরকারের বিনিয়োগ বান্ধব কার্যক্রম, ‘ওয়ান-স্টপ-সার্ভিস’ অর্থনৈতিক উন্নয়নকে সাবলীল করেছে। পাশাপাশি, বেসরকারি ও সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের সুবিধার্থে সরকার অনেকগুলো ‘বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল’ (এসইজেড) প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দিয়েছে। বাণিজ্য ও শিল্পকারখানা স্থাপনের জন্য জমির সংকট দূর করার জন্য সরকার ২০৩০ সাল নাগাদ ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে। ইতিমধ্যে ১০০টির মধ্যে ৭৬টির জন্য জমি নির্ধারণ করেছে।
খবর বাসস এবিএন/সাদিক/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ