বিশ্বব্যাংক-বাংলাদেশের ১১০ মিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা চুক্তি স্বাক্ষর
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৭ মে ২০১৮, ১১:৫২
ঢাকা, ১৭ মে, এবিনিউজ : বাংলাদেশ সরকার এবং বিশ্বব্যাংক বুধবার একটি ঋণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। বিশ্বব্যাংক এই চুক্তির আলোকে বাংলাদেশকে ১১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্থ সহায়তা দিবে।
১১০ মিলিয়ন টেকসই এন্টারপ্রাইজ প্রকল্প (এসইপি) উৎপাদন এবং কৃষিভিত্তিক বাণিজ্য সেক্টরে পরিবেশবান্ধব প্রায় ২০ হাজার ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা সৃষ্টি করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। উদ্ভাবনী, পরিবেশবান্ধব টেকসই প্রযুক্তির জন্য ক্ষুদ্র এন্টারপ্রাইজে এই ঋণ দেয়া হবে।
অথনীতি সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব কাজী শফিকুল আজম এবং বিশ্ব ব্যাংকের বাংলাদেশ, ভূটান ও নেপালবিষয়ক কান্ট্রি ডিরেক্টর কিমিয়াও ফ্যান আজ বিকেলে রাজধানীর শেরে বাংলানগরে ইআরডিতে সরকার ও বিশ্বব্যাংকের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। ৩৮ বছর মেয়াদে শূন্য শতাংশ সুদ এবং শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ সাভির্স চার্জে বাংলাদেশকে এই ঋণ দেয়া হচ্ছে।
চুক্তি স্বাক্ষর শেষে ইআরডি সচিব কাজী শফিকুল আজম বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বাংলাদেশ সরকার একটি সবুজ পরিচ্ছন্ন এবং অধিক জলবায়ু সহিষ্ণু অর্থনীতি গড়ে তুলতে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নিয়েছে। তিনি বলেন, এই প্রকল্প গতিশীল ও অধিক টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে অবদান রাখবে।
বিশ্বব্যাংক কান্ট্রি ডিরেক্টর কিমিয়াও ফান বলেন, সারাবিশ্বে দারিদ্র বিমোচন এবং টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে আমরা ক্লিন, গ্রিন ও জলবায়ু প্রযুক্তি সহায়তা দিচ্ছি। তিনি বলেন, প্রকল্পটি বাংলাদেশে মানসম্পন্ন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, প্রতিযোগিতামূলক ও প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হবে। দেশের অধের্ক জনগোষ্ঠী জীবনধারণের জন্য ৭ মিলিয়ন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তার ওপর নির্ভর করে। তবে এদের ৯০ ভাগই নেতিবাচক পরিবেশের শিকার। ২০১৪ সালের এক জরিপে দেখা গেছে, মাত্র ৬ ভাগ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা যথাযথভাবে বর্জ্য অপসারণ করেছে। প্রকল্পটি পরিবেশ দূষণ হ্রাস এবং জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনতে ক্লিনার প্রযুক্তি ব্যবহারে সহায়ক হবে। বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশের উন্নয়ন অংশীদারদের মধ্যে বিশ্ব ব্যাংক অন্যতম। বিশ্বব্যাংক সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এ পর্যন্ত বাংলাদেশকে ২৮ বিলিয়নেরও বেশি মঞ্জুরী সহায়তা ও সুদ মুক্ত ঋণ দিয়েছে। বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের সবচেয়ে বেশি সুদমুক্ত ঋণ গ্রহীতা। এবিএন/সাদিক/জসিম
বিশ্বব্যাংক কান্ট্রি ডিরেক্টর কিমিয়াও ফান বলেন, সারাবিশ্বে দারিদ্র বিমোচন এবং টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে আমরা ক্লিন, গ্রিন ও জলবায়ু প্রযুক্তি সহায়তা দিচ্ছি। তিনি বলেন, প্রকল্পটি বাংলাদেশে মানসম্পন্ন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, প্রতিযোগিতামূলক ও প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হবে। দেশের অধের্ক জনগোষ্ঠী জীবনধারণের জন্য ৭ মিলিয়ন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তার ওপর নির্ভর করে। তবে এদের ৯০ ভাগই নেতিবাচক পরিবেশের শিকার। ২০১৪ সালের এক জরিপে দেখা গেছে, মাত্র ৬ ভাগ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা যথাযথভাবে বর্জ্য অপসারণ করেছে। প্রকল্পটি পরিবেশ দূষণ হ্রাস এবং জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনতে ক্লিনার প্রযুক্তি ব্যবহারে সহায়ক হবে। বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশের উন্নয়ন অংশীদারদের মধ্যে বিশ্ব ব্যাংক অন্যতম। বিশ্বব্যাংক সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এ পর্যন্ত বাংলাদেশকে ২৮ বিলিয়নেরও বেশি মঞ্জুরী সহায়তা ও সুদ মুক্ত ঋণ দিয়েছে। বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের সবচেয়ে বেশি সুদমুক্ত ঋণ গ্রহীতা। এবিএন/সাদিক/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ