আজকের শিরোনাম :

পাটজাত পণ্যের রফতানি বাড়ানো হবে : বাণিজ্যমন্ত্রী

  অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ: ২৮ নভেম্বর ২০২০, ১৫:০৬

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, আমরা এসএমই খাতের পণ্য রফতানি করছি। এসএমই খাত এসডিজি অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। কানাডা অনেক বড় বাজার। আমাদের পরবর্তী টার্গেট পাটজাত পণ্য রফতানি করা। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি।

আজ শনিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টায় রাজধানীর হোটেল আমারিতে ‘এক্সপোর্ট লঞ্চপ্যাড বাংলাদেশ’ প্রথম পর্বের ২৯ জন বাংলাদেশিকে ট্রেড প্রফেশনাল সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নতুন নতুন বাজার খুঁজে পণ্য রফতানির নির্দেশনা দিয়েছেন। টেকসই উন্নয়নে রফতানি আয় বাড়াতে হবে। বাংলাদেশ এসএমই খাতকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। বর্তমানে কানাডায় এক বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করা হয়। আমাদের অনেক পণ্য রয়েছে, কিন্তু রফতানি আয় অল্প। এ জন্য আমরা নতুন পাটজাত পণ্য সেখানে রফতানি করব। 

তিনি বলেন, কানাডায় রফতানি বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। সেখানে একটি প্রদেশে সম্প্রতি পলিথিন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অতএব আমাদের পাটজাত পণ্য রপ্তানির সুযোগ বেড়েছে। শুধু কানাডা নয়, বিশ্বব্যাপী পাটজাত পণ্য রপ্তানির সুযোগ বেড়েছে। সেদিকে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি। 

টিপু মুনশি বলেন, কোভিড-১৯ আমাদের অনেক ক্ষতি করেছে। তবে সুযোগ বেড়েছে ডিজিটালি। এসএমই খাতে নারীরা এগিয়ে রয়েছেন।

মহামারি পরিস্থিতিতেও রপ্তানি বিষয়ক এ ধরনের প্রশিক্ষণ সফলভাবে সম্পন্ন করায় তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান।

এ সময় ঢাকায় নিযুক্ত কানাডিয়ান হাইকমিশনার বেনোয়া প্রেফনতেন বলেন, কানাডায় পণ্য রফতানির বেশ সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর। কানাডার অনেক বড় কোম্পানি বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন পণ্য আমদানি করে। এসএমই খাতের উদ্যাক্তারাও কানাডায় কৃষি খাদ্যপণ্যসহ বিভিন্ন পণ্য রফতানি করতে পারে।

তিনি বলেন, কানাডা এসএমই সেক্টরকে অগ্রাধিকার দেয়। কানাডার ৯০ শতাংশ মানুষ এসএমই সেক্টরে কাজ করেন। এ খাতে দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে এ ধরনের প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই।

তিনি বাংলাদেশ-কানাডা বাণিজ্য বাড়াতে সব ধরনের সহযোগিতা করবেন বলেও জানান।

এবিএন/সাদিক/জসিম

এই বিভাগের আরো সংবাদ