আমার মেয়ে নির্দোষ প্রমাণিত হবে: আশাবাদী মিন্নির বাবা
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৪ অক্টোবর ২০২০, ১৬:৫৪
বরগুনার চাঞ্চল্যকর রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিসহ ছয়জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে রায় দিয়েছে আদালত। বুধবার রায়ের পর থেকেই তাদের বরগুনা জেলা কারাগারের কনডেম সেলে রাখা হয়েছে।
পরদিন সকালে কারাগার থেকে মিন্নি তার বাবার সঙ্গে মোবাইলে কথা বলার সময় কান্নাকাটি করেন বলে সাংবাদিকদের জানান তার বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর।
রোববার দুপুরে মোজাম্মেল হোসেন কিশোর বলেন, আব্বু শব্দ ছাড়া আর কোনো শব্দ উচ্চারণ করতে পারেনি মিন্নি। কান্নায় ভেঙে পড়েছে।
তিনি বলেন, সকাল ১০টার দিকে কারাগার থেকে মিন্নি আমার ও তার মায়ের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলেছে। সে খুব কান্নাকাটি করেছে। কারাগারে মিন্নি ভালো নেই। তাকে একা একটি নির্জন কক্ষে রাখা হয়েছে।
মিন্নির বাবা দাবি করেন, মিন্নি নির্দোষ। একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্র করে তার মেয়েকে এ মামলায় ফাঁসিয়েছে। একটি প্রভাবশালী মহলকে আড়াল করার জন্যই তার মেয়েকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে।
এদিকে রিফাত শরীফ হত্যা মামলার রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি নিয়ে হাইকোর্টে এসেছেন মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর। রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাইকোর্টে আসেন তিনি।
এ বিষয়ে মোজাম্মেল হোসেন বলেন, শনিবার সন্ধ্যায় রায়ের কপি হাতে পেয়ে রওনা দিয়েছি, আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাইকোর্টে এসেছি। এখন আইনজীবী জেড আই খান পান্না ও মাক্কিয়া ফাতেমা ইসলামের মাধ্যমে উচ্চ আদালতে এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করব। আমি আশাবাদী আমার মেয়ে উচ্চ আদালতে নির্দোষ প্রমাণিত হবে।
২০১৯ সালের ২৬ জুন বরগুনা সরকারি কলেজের সামনের সড়কে রিফাত শরীফকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে আহত করে নয়ন বন্ডের গড়া কিশোর গ্যাং গ্রুপ বন্ড ০০৭। এ ঘটনার একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হলে দেশব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি হয়। ২ জুলাই মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। চাঞ্চল্যকর এ মামলায় ২৪ জনকে আসামি করে ওই বছরের ১ সেপ্টেম্বর চার্জশিট দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। এর মধ্যে ১০ জন প্রাপ্তবয়স্ক ও ১৪ জন শিশু আসামি।
বুধবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় মিন্নি ও রিফাত ফরাজীসহ প্রাপ্তবয়স্ক ছয় আসামির মৃত্যুদণ্ড ও চারজনকে খালাস দেয় আদালত। এরপর থেকেই বরগুনা জেলা কারাগারের কনোডেম সেলে আছেন মিন্নিসহ ছয় আসামি।
বরগুনার চাঞ্চল্যকর রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিসহ ছয়জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে রায় দিয়েছে আদালত। বুধবার রায়ের পর থেকেই তাদের বরগুনা জেলা কারাগারের কনডেম সেলে রাখা হয়েছে।
পরদিন সকালে কারাগার থেকে মিন্নি তার বাবার সঙ্গে মোবাইলে কথা বলার সময় কান্নাকাটি করেন বলে সাংবাদিকদের জানান তার বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর। রোববার দুপুরে মোজাম্মেল হোসেন কিশোর বলেন, আব্বু শব্দ ছাড়া আর কোনো শব্দ উচ্চারণ করতে পারেনি মিন্নি। কান্নায় ভেঙে পড়েছে। তিনি বলেন, সকাল ১০টার দিকে কারাগার থেকে মিন্নি আমার ও তার মায়ের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলেছে। সে খুব কান্নাকাটি করেছে। কারাগারে মিন্নি ভালো নেই। তাকে একা একটি নির্জন কক্ষে রাখা হয়েছে। মিন্নির বাবা দাবি করেন, মিন্নি নির্দোষ। একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্র করে তার মেয়েকে এ মামলায় ফাঁসিয়েছে। একটি প্রভাবশালী মহলকে আড়াল করার জন্যই তার মেয়েকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে। এদিকে রিফাত শরীফ হত্যা মামলার রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি নিয়ে হাইকোর্টে এসেছেন মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর। রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাইকোর্টে আসেন তিনি। এ বিষয়ে মোজাম্মেল হোসেন বলেন, শনিবার সন্ধ্যায় রায়ের কপি হাতে পেয়ে রওনা দিয়েছি, আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাইকোর্টে এসেছি। এখন আইনজীবী জেড আই খান পান্না ও মাক্কিয়া ফাতেমা ইসলামের মাধ্যমে উচ্চ আদালতে এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করব। আমি আশাবাদী আমার মেয়ে উচ্চ আদালতে নির্দোষ প্রমাণিত হবে। ২০১৯ সালের ২৬ জুন বরগুনা সরকারি কলেজের সামনের সড়কে রিফাত শরীফকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে আহত করে নয়ন বন্ডের গড়া কিশোর গ্যাং গ্রুপ বন্ড ০০৭। এ ঘটনার একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হলে দেশব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি হয়। ২ জুলাই মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। চাঞ্চল্যকর এ মামলায় ২৪ জনকে আসামি করে ওই বছরের ১ সেপ্টেম্বর চার্জশিট দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। এর মধ্যে ১০ জন প্রাপ্তবয়স্ক ও ১৪ জন শিশু আসামি। বুধবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় মিন্নি ও রিফাত ফরাজীসহ প্রাপ্তবয়স্ক ছয় আসামির মৃত্যুদণ্ড ও চারজনকে খালাস দেয় আদালত। এরপর থেকেই বরগুনা জেলা কারাগারের কনোডেম সেলে আছেন মিন্নিসহ ছয় আসামি। এবিএন/ইমরান/জসিম/এসই
পরদিন সকালে কারাগার থেকে মিন্নি তার বাবার সঙ্গে মোবাইলে কথা বলার সময় কান্নাকাটি করেন বলে সাংবাদিকদের জানান তার বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর। রোববার দুপুরে মোজাম্মেল হোসেন কিশোর বলেন, আব্বু শব্দ ছাড়া আর কোনো শব্দ উচ্চারণ করতে পারেনি মিন্নি। কান্নায় ভেঙে পড়েছে। তিনি বলেন, সকাল ১০টার দিকে কারাগার থেকে মিন্নি আমার ও তার মায়ের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলেছে। সে খুব কান্নাকাটি করেছে। কারাগারে মিন্নি ভালো নেই। তাকে একা একটি নির্জন কক্ষে রাখা হয়েছে। মিন্নির বাবা দাবি করেন, মিন্নি নির্দোষ। একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্র করে তার মেয়েকে এ মামলায় ফাঁসিয়েছে। একটি প্রভাবশালী মহলকে আড়াল করার জন্যই তার মেয়েকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে। এদিকে রিফাত শরীফ হত্যা মামলার রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি নিয়ে হাইকোর্টে এসেছেন মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর। রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাইকোর্টে আসেন তিনি। এ বিষয়ে মোজাম্মেল হোসেন বলেন, শনিবার সন্ধ্যায় রায়ের কপি হাতে পেয়ে রওনা দিয়েছি, আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাইকোর্টে এসেছি। এখন আইনজীবী জেড আই খান পান্না ও মাক্কিয়া ফাতেমা ইসলামের মাধ্যমে উচ্চ আদালতে এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করব। আমি আশাবাদী আমার মেয়ে উচ্চ আদালতে নির্দোষ প্রমাণিত হবে। ২০১৯ সালের ২৬ জুন বরগুনা সরকারি কলেজের সামনের সড়কে রিফাত শরীফকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে আহত করে নয়ন বন্ডের গড়া কিশোর গ্যাং গ্রুপ বন্ড ০০৭। এ ঘটনার একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হলে দেশব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি হয়। ২ জুলাই মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। চাঞ্চল্যকর এ মামলায় ২৪ জনকে আসামি করে ওই বছরের ১ সেপ্টেম্বর চার্জশিট দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। এর মধ্যে ১০ জন প্রাপ্তবয়স্ক ও ১৪ জন শিশু আসামি। বুধবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় মিন্নি ও রিফাত ফরাজীসহ প্রাপ্তবয়স্ক ছয় আসামির মৃত্যুদণ্ড ও চারজনকে খালাস দেয় আদালত। এরপর থেকেই বরগুনা জেলা কারাগারের কনোডেম সেলে আছেন মিন্নিসহ ছয় আসামি। এবিএন/ইমরান/জসিম/এসই
এই বিভাগের আরো সংবাদ