খাগড়াছড়ির জেলার কর্মরত সাংবাদিকদের মধ্যে চেক বিতরণ
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৯ আগস্ট ২০২০, ০১:৩৯
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার করোনাকালিন পরিস্থিতিতে জেলার কর্মরত সাংবাদিকদের মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তা চেক বিতরন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেলে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যান ট্রাষ্ট এ আয়োজন করে। খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাব ও সাংবাদিক ইউনিয়ন (কেইউজে) ব্যবস্থাপনায় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারত প্রত্যাগত শরনার্থী প্রত্যাবাসন ও পুর্নবাসন এবং অভ্যন্তরীন উদ্বাস্তু নির্দ্দিষ্টিকরন ও পুনবাসন সম্পর্কিত টাস্কফোর্স’র চেয়ারম্যান(প্রতিমন্ত্রী পদ মর্যাদা) কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেড, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব মহসিন কাজী, খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো: নুরুল আজম প্রমূখ।
খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাব’র সভাপতি জীতেন বড়–য়া সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্টাতা আহবায়ক সিনিয়ার সাংবাদিক তরুন কুমার ভট্টচার্য্য, খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো: নুরুল আজমসহ অন্যান্য অতিথিরা। এসময় জেলার বিভিন্ন পত্রিকার কর্মরত প্রত্যকে ১০হাজার টাকা করে স্থানীয় ভাবে ৩৫জনের উপরের পেশাজীবি সাংবাদিক রা আর্থিক সহায়তা পান।
প্রধান অতিথি বলেন, বাংলাদেশে নাগরিক নিদর্শন, শ্নেহ প্রথিক, চেতনায় ধারন, মানবতাবাদী প্রধামন্ত্রী প্রনোদনা আর্থিক সহায়তা উদ্দ্যোগ গ্রহন করেছে। কষ্টার্জিত অর্জনে বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় স্বপক্ষে কাজ করতে হবে। কিন্তু বিরোধি বিএনপি’র রাজাকারদের সংগে নিয়ে জামায়াতের সংঘ করা অত্যন্ত দু:খজনক। আপনাদের লেখনিয় মাধ্যমে অসম্ভবকে এলাকার সম্ভাবনাময় করেছেন। ভবিষ্যত প্রজম্মরা এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ হবে। অধিকার প্রতিষ্টার জন্য সফল সরকারে প্রধানমন্ত্রী নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন।
পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান থাকাকালিন তথ্য প্রযুক্তি সুবিধার্থে বিছু সংবাদকর্মীদের ল্যাপটক বিতরন করা হয়। মহামারি করোনাকালিন মানবতাবাদী প্রধানমন্ত্রী সংকটকালিন স্থানীয় সংবাদকর্মীদের পাশে দাড়াল। মহাদুর্যোগে প্রনোদনা সহায়তা তিন পার্বত্য জেলার মধ্যে খাগড়াছড়ি জেলার কর্মরত সংবাদকর্মীদের বেশী সংখ্যায় পেয়েছে। এর আগেও পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান থাকাকালীন ল্যাপটন বিতরন করেছিলন প্রধান অতিথি।
সে সময়ে তখনকার মং সার্কেলের রাজা বীর মুক্তিযোদ্ধা মংপ্রুসাইন চৌধুরী নিজস্ব রাজভান্ডারে অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অনারারি ক্যাপ্টেন কমান্ডার হিসেবে অংশগ্রহন করেছেন। সাবান মাহমুদ অন্যান্যসহ প্রধানমন্ত্রী সহায়তা পাওয়া সম্ভব হবে। বর্তমানে পাওয়া ৩৫জন ছাড়া পরবর্তীধাপে স্থানীয় সংবাদকর্মীদের আবেদন প্রনোদনা সহায়তা করবেন। পার্বত্যমন্ত্রীর সহযোগীতার দেশের-বিদেশের সমান সুযোগ-সুবিধা নেওয়া সম্ভব হবে। পার্বত্য এলাকার সাংবাদিক প্রেস ক্লাব ও ইউনিয়ন মাধ্যমে ফেডারেল অন্তভৃক্ত হওয়া আহবান জানান।এই মাস আগষ্ট মাস, শোকের মাসে গনতন্ত্র অগ্রযাত্রা প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রিয় বিশেষ সহায়তা দিচ্ছেন। পাহাড়ি-বাংগালী বিভেদ সুষ্টিরকারী ও দেশ বিভক্তকারী ষড়যন্ত্র আজো অব্যাহত রেখেছে। পার্বত্য এলাকার সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতি নীতিগত বজায় অসম্প্রদায়িক চিন্তা-চেতনায় বজায় রেখেছে। এই যাত্রায় যারা আর্থিক পায়নি, তারা অপেক্ষাকৃত ৯০শতাংশ প্রনোদনা সহায়তা পাবেন।
প্রধানমন্ত্রী কল্যান ট্রাষ্ট করার আগে কল্যান তহবিল গঠন করেছিলেন। কেন্দ্রীয় দু’টি বিভক্তভাবে সংগঠন থাকলেও সেটি আশাকরি কেটে যাবে। সাংবাদিকদের আবাসন ব্যবস্থা করে যাচ্ছেন। ফেস বুকে সহকর্মীদের রাষ্ট্র বিরোধি কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রেস ক্লাব বিনোদন সংগঠন, সাংবাদিক ফেডারেল ইউনিয়ন সামাগ্রিক আদায়ের সংগঠন। প্রতিক্রিয়াশীল মুক্তিযুদ্ধ স্বপক্ষে প্রগতিশীল ইউনিয়ন ফেডারেল জোটভুক্ত হওয়ার আহবান জানান। কিছু সংবাদ কর্মীরা এতো সহনশীলতা ও লেজুর ভিত্তিক কারনে প্রশাসন সহযোগীতা করতে চাচ্ছে না। প্রেস ইনষ্টিউটের মহাপরিচালক মো: জাফরুল্লাহ সব সময় সহকর্মীদের পাশে থাকায় কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। শেষে খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়নে বিশেষ অতিথিদের সংবর্দ্ধনা আয়োজন করা হয়। এবিএন/চাইথোয়াই মারমা/জসিম/অসীম রায়
প্রধানমন্ত্রী কল্যান ট্রাষ্ট করার আগে কল্যান তহবিল গঠন করেছিলেন। কেন্দ্রীয় দু’টি বিভক্তভাবে সংগঠন থাকলেও সেটি আশাকরি কেটে যাবে। সাংবাদিকদের আবাসন ব্যবস্থা করে যাচ্ছেন। ফেস বুকে সহকর্মীদের রাষ্ট্র বিরোধি কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রেস ক্লাব বিনোদন সংগঠন, সাংবাদিক ফেডারেল ইউনিয়ন সামাগ্রিক আদায়ের সংগঠন। প্রতিক্রিয়াশীল মুক্তিযুদ্ধ স্বপক্ষে প্রগতিশীল ইউনিয়ন ফেডারেল জোটভুক্ত হওয়ার আহবান জানান। কিছু সংবাদ কর্মীরা এতো সহনশীলতা ও লেজুর ভিত্তিক কারনে প্রশাসন সহযোগীতা করতে চাচ্ছে না। প্রেস ইনষ্টিউটের মহাপরিচালক মো: জাফরুল্লাহ সব সময় সহকর্মীদের পাশে থাকায় কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। শেষে খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়নে বিশেষ অতিথিদের সংবর্দ্ধনা আয়োজন করা হয়। এবিএন/চাইথোয়াই মারমা/জসিম/অসীম রায়
এই বিভাগের আরো সংবাদ