আজকের শিরোনাম :

তিতাসে ক্রয়কৃত জমি দখলে যাওয়ায় প্রতিপক্ষের অপপ্রচারের অভিযোগ

  অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ: ৩০ জুন ২০২০, ১৩:৩৭

কুমিল্লর তিতাস উপজেলার দক্ষিণ বলরামপুর গ্রামে ভূমি গ্রহিতা তার ক্রয়কৃত ভূমিতে দখলে যাওয়ায় তার প্রতিপক্ষ একই গ্রামের সুমন মিয়া অপপ্রচার করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

জানা যায়, তফসিল বর্ণিত ভূমি এস.এ-১৩৬ নং ও বি এস.বুজারত-১৩০৫ নং ডিপি- ১৩৬ নং খতিয়ান হইতে যার জমা খারিজ মোকদ্দমা নং ১৯১৫/১৪-১৫ সনে অনুমোদিত খারিজ ৭৭৭নং জোত ৭৯৩নং খতিয়ানে নাম জারী করে ভোগদখলকারী মালিক শিরিনা বেগম ও তার ছেলে হাফিজুর রহমানের কাছ থেকে ০২.৭৫ (দুই শতক পচাঁত্তর পয়েন্ট) ভূমি ১০,০০,০০০ টাকা মূল্য দিয়ে ক্রয় করেন বলরামপুর গ্রামের মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে জাকির হোসেন, ক্রয়সূত্রে সাবকাবলা দলিল মূলে মালিক হয়ে উক্ত ভূমি ভোগদখলেও আছেন।

জকির হোসেনের স্ত্রী মমতাজ বেগম বলেন, ১৯৯৫ সালে মহিউদ্দিন তার ভাগিনাকে উপজোর বিরামকান্দি গ্রামের  আব্দুল মতিনকে পৌনে তিন শতক বাড়ী দান কাবলা দলিল করে দেন যার দলিল নং- ৪৪৭৯/৯৫, পরে আমার স্বামী মৃত আব্দুল মতিনের স্ত্রী শিরিনা বেগম ও তার ছেলে হাফিজুর রহমানের কাছ থেকে ২০১৫ সালে ০২.৭৫ (দুই শতক পচাঁত্তর পয়েন্ট) পৌনে তিন শতক বাড়ী ক্রয় করে সাবকাবলা দলিল মূলে মালিক হয়েছি যার দলিল নং-২৩৪০/১৫। আমরা উক্ত বাড়ীটিতে বসবাস করে আসছি।

এতে আমার প্রতিবেশী মান্নান মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া আমার বিরুদ্ধে নানা প্রভাগান্ডা ছরাচ্ছে এবং সংবাদিকদেরকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আমার নামে অনেক কিছু লিখাচ্ছে,আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

এছাড়াও সুমন যেই মামলাটি বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর করেছে সেই মামলাটি তিতাস থানা পুলিশ একাধিকবার তদন্ত করে প্রতিবেদন দিয়েছে বিজ্ঞ আদালত ওই মামলাটি খারিজ করে দিয়েছে।

এ বিষয়ে হাফিজুর রহমান বলেন, আমার মা শিরিনা বেগম এবং আমি আমার পিতার ওয়ারিশ সূত্রে মালিক হয়ে পৌনে তিন শতক বাড়ী জাকির হোসেনের নিকট বিক্রি করেছি।

এ বিষয়ে সুমন মিয়ার নিকট জানতে তার ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বারে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

এবিএন/কবির হোসেন/গালিব/জসিম

এই বিভাগের আরো সংবাদ