পীরগঞ্জে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্লিপের টাকার দুর্নীতি অভিযোগ
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৭ জুলাই ২০১৮, ১৩:৫৩ | আপডেট : ১৭ জুলাই ২০১৮, ১৬:১৬
পীরগঞ্জ, ১৭ জুলাই, এবিনিউজ : ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে ১৭৯ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্লিপের টাকার কাজে ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্নীতি হয়েছে। এ দূর্নীতির সাথে সংশ্লিষ্ট স্কুলের প্রধান শিক্ষক,বিদ্যালয়ের সভাপতি ও শিক্ষা অফিসার জড়িত বলে সরেজমিন খোজ নিয়ে জানা গেছে। ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের মার্চ মাসে শিক্ষা মন্ত্রণালয় পীরগঞ্জে ১৮৮ স্কুলে উপকরণ ক্রয় সহ বিভিন্ন কাজের জন্যে ৭৫ লক্ষ ২০ হাজার টাকা ও ১৭টি স্কুলে সংস্কার ও মেরামত বাবদ ১৭ লক্ষ টাকা বরাদ্দ দেয়।
২০১৮ সালের ৩০ জুনের মধ্যে শতভাগ কাজ করার নির্দেশনা থাকলেও ১৮৮ টি স্কুলের মধ্যে ১৭৯ টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এ নিয়ম মানছে না। তারা স্থানীয় ভাবে প্রভাবশালী ও উপজেলা শিক্ষা অফিসকে ম্যানেজ করে শ্লিপের টাকার আত্মসাৎ করছে। ঈদ-উল-ফিতরের পূর্বেই শিক্ষা অফিস কর্তৃপক্ষ প্রত্যেক স্কুলের সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের যৌথ স্বাক্ষরিত সোনালী ব্যাংক লিঃ পীরগঞ্জ শাখার হিসাব নম্বরে টাকা হস্তান্তর করেন। প্রধান শিক্ষকরা এসব টাকা ঈদ-উল-ফিতরের পূর্বেই উত্তোলন করে নাম মাত্র উপকরণ ক্রয় করে সিংহ ভাগ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
তালিকায় পণ্যের ক্রয় মূল্য যা দেখানো হয়েছে বাস্তবে ঐসব পণ্যের ক্রয় মূল্য অনেক কম। নিন্মমানের উপকরণ ক্রয় করে ভুয়া বিল ভাউচার তৈরি করার অভিযোগ রয়েছে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে। প্রধান শিক্ষকদের শ্লিপের টাকায় ক্রয়কৃত উপকরণের কথা জিঞ্জাসা করা হলে ২-১টি পন্য দেখিয়ে বলেন যে, বাকি সব জিনিস বানাতে দেওয়া হয়েছে বলে সু-কৌশলে এড়িয়ে যান।
এছাড়া ১৮টি স্কুলের প্রধান শিক্ষক ২০১৬-১৭ অর্থ বছরের ক্রয়কৃত মালামাল ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের ক্রয় তালিকায় দেখিয়ে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করেছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার নজরুল ইসলাম সোমবার এ প্রতিনিধিকে জানান স্কুলে শ্লিপের কাজ প্রায় ৬০ ভাগ সমাপ্ত হয়েছে। অবশিষ্ট কাজ বাস্তবায়ন করার জন্য প্রধান শিক্ষকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এবিএন/ বিষ্ণুপদ রায়/জসিম/নির্ঝর
২০১৮ সালের ৩০ জুনের মধ্যে শতভাগ কাজ করার নির্দেশনা থাকলেও ১৮৮ টি স্কুলের মধ্যে ১৭৯ টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এ নিয়ম মানছে না। তারা স্থানীয় ভাবে প্রভাবশালী ও উপজেলা শিক্ষা অফিসকে ম্যানেজ করে শ্লিপের টাকার আত্মসাৎ করছে। ঈদ-উল-ফিতরের পূর্বেই শিক্ষা অফিস কর্তৃপক্ষ প্রত্যেক স্কুলের সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের যৌথ স্বাক্ষরিত সোনালী ব্যাংক লিঃ পীরগঞ্জ শাখার হিসাব নম্বরে টাকা হস্তান্তর করেন। প্রধান শিক্ষকরা এসব টাকা ঈদ-উল-ফিতরের পূর্বেই উত্তোলন করে নাম মাত্র উপকরণ ক্রয় করে সিংহ ভাগ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
তালিকায় পণ্যের ক্রয় মূল্য যা দেখানো হয়েছে বাস্তবে ঐসব পণ্যের ক্রয় মূল্য অনেক কম। নিন্মমানের উপকরণ ক্রয় করে ভুয়া বিল ভাউচার তৈরি করার অভিযোগ রয়েছে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে। প্রধান শিক্ষকদের শ্লিপের টাকায় ক্রয়কৃত উপকরণের কথা জিঞ্জাসা করা হলে ২-১টি পন্য দেখিয়ে বলেন যে, বাকি সব জিনিস বানাতে দেওয়া হয়েছে বলে সু-কৌশলে এড়িয়ে যান।
এছাড়া ১৮টি স্কুলের প্রধান শিক্ষক ২০১৬-১৭ অর্থ বছরের ক্রয়কৃত মালামাল ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের ক্রয় তালিকায় দেখিয়ে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করেছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার নজরুল ইসলাম সোমবার এ প্রতিনিধিকে জানান স্কুলে শ্লিপের কাজ প্রায় ৬০ ভাগ সমাপ্ত হয়েছে। অবশিষ্ট কাজ বাস্তবায়ন করার জন্য প্রধান শিক্ষকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এবিএন/ বিষ্ণুপদ রায়/জসিম/নির্ঝর
এই বিভাগের আরো সংবাদ