আজকের শিরোনাম :

জামালগঞ্জে ইউএনওর আহবানে ধান কাটতে ১৫’শ লোক হাওরে

  অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২০, ১৩:৫২

হাওরের বুক জুড়ে থোকায় থোকায় বোরো ধান কৃষকের গোলায় তুলে দিতে সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনওর) আহবানে সাড়া দিয়ে এবার উপজেলার বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার ১৫’শতাধিক লোকজন কাস্তে (কাঁচি) হাতে ধান কাটতে হাওরে নামলেন।

গতকাল মঙ্গলবার সকাল হতেই ইউএনও প্রিয়াংকা পালের আহবানে উপজেলায় দশ পয়েন্টে ৮ দলে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন হাওরে কাস্তে হাতে বোরো ধান কাটায় নামেন বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার লোকজন।

প্রসঙ্গত, বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ভয়ে চলতি বোরো মৌসুমে জেলার অন্যান্য উপজেলার ন্যায় হাওরের ধান কাটা (ধাওয়ালী)’র শ্রমিক সংকট দেখা দিলে জামালগঞ্জের কৃষকদের মধ্যে আগাম বন্যা ও অকাল বৃষ্টির আগেই বোরো ধান কেটে ঘরে গোলায় তোলা নিয়ে নানামুখী শংকা তৈরী হয়।

এ নিয়ে ইউএনও তার অফিসিয়াল ও ব্যক্তিগত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গত কয়েকদিন ধরে উপজেলার বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার লোকজনকে কৃষকদের ধান কেটে দেয়ার আহবান জানান।

এদিকে ইউএনওর ওই আহবানে সাড়া দিয়ে মঙ্গলবার সকালেই উপজেলার দশ পয়েন্টে বিভক্ত হয়ে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে উপজেলার অভ্যন্তরে থাকা বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার ১৫ শতাধিক লোক কাস্তে হাতে ধান কাটতে হাওরে নামেন।

দিনব্যাপী উপজেলার বৃহৎ পাগনার, হালি ও মহালিয়া হাওরে উপজেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থী, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও প্রাক্তণ শিক্ষার্থী,আনাসার সদস্য, নৌ পরিবহন শ্রমিক, বালু পাথর শ্রমিকগণ ধান কাটায় অংশ নেন।

উল্লেখ্য যে, করোনা ভাইরাস ক্রান্তিকাল শেষে ভবিষ্যতে দেশে যাতে খাদ্য সংকট সৃষ্টি না হয় সে জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের হাওরাঞ্চলের কৃষকদের একফসলী পাকা বোরো ধান আগামবন্যা বা অকাল বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যাবার পুর্বেই দ্রুত বোরো ধান কেটে গোলায় তুলতে নির্দেশনা দিয়েছেন।

আজ বুধবার উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) প্রিয়াংকা পাল বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশানার আলোকে উপজেলার বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার লোকজন ধান কাটায় অংশ নেয়ায় আশা করি আগামবন্যা আসার পূর্বেই ধান কেটে কৃষকের ঘরে গোলায় তোলে দেয়া সম্ভব হবে।

তিনি আরো বলেন, মঙ্গলবার সিলেট বিভাগীয় কমিশনার মো. মশিউর রহমান এনডিসি ও সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ মহোদয় সরজমিনে জামালগঞ্জ এসে উপজেলার বিভিন্ন হাওরের ধান কাটা কার্যক্রম তদারকি করে গেছেন, এতে করে  ধান কাটায় অংশ নেয়া বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার লোকজন ও ধান কাটা শ্রমিকরা অনেকটা উৎসাহিত হয়েছেন দ্রুত ধান কেটে কৃষকের ঘরে গোলায় তোলে দিতে।

এবিএন/অরুন চক্রবর্তী/গালিব/জসিম

হাওরের বুক জুড়ে থোকায় থোকায় বোরো ধান কৃষকের গোলায় তুলে দিতে সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনওর) আহবানে সাড়া দিয়ে এবার উপজেলার বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার ১৫’শতাধিক লোকজন কাস্তে (কাঁচি) হাতে ধান কাটতে হাওরে নামলেন।

গতকাল মঙ্গলবার সকাল হতেই ইউএনও প্রিয়াংকা পালের আহবানে উপজেলায় দশ পয়েন্টে ৮ দলে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন হাওরে কাস্তে হাতে বোরো ধান কাটায় নামেন বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার লোকজন।

প্রসঙ্গত, বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ভয়ে চলতি বোরো মৌসুমে জেলার অন্যান্য উপজেলার ন্যায় হাওরের ধান কাটা (ধাওয়ালী)’র শ্রমিক সংকট দেখা দিলে জামালগঞ্জের কৃষকদের মধ্যে আগাম বন্যা ও অকাল বৃষ্টির আগেই বোরো ধান কেটে ঘরে গোলায় তোলা নিয়ে নানামুখী শংকা তৈরী হয়।

এ নিয়ে ইউএনও তার অফিসিয়াল ও ব্যক্তিগত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গত কয়েকদিন ধরে উপজেলার বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার লোকজনকে কৃষকদের ধান কেটে দেয়ার আহবান জানান।

এদিকে ইউএনওর ওই আহবানে সাড়া দিয়ে মঙ্গলবার সকালেই উপজেলার দশ পয়েন্টে বিভক্ত হয়ে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে উপজেলার অভ্যন্তরে থাকা বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার ১৫ শতাধিক লোক কাস্তে হাতে ধান কাটতে হাওরে নামেন।

দিনব্যাপী উপজেলার বৃহৎ পাগনার, হালি ও মহালিয়া হাওরে উপজেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থী, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও প্রাক্তণ শিক্ষার্থী,আনাসার সদস্য, নৌ পরিবহন শ্রমিক, বালু পাথর শ্রমিকগণ ধান কাটায় অংশ নেন।

উল্লেখ্য যে, করোনা ভাইরাস ক্রান্তিকাল শেষে ভবিষ্যতে দেশে যাতে খাদ্য সংকট সৃষ্টি না হয় সে জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের হাওরাঞ্চলের কৃষকদের একফসলী পাকা বোরো ধান আগামবন্যা বা অকাল বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যাবার পুর্বেই দ্রুত বোরো ধান কেটে গোলায় তুলতে নির্দেশনা দিয়েছেন।

আজ বুধবার উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) প্রিয়াংকা পাল বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশানার আলোকে উপজেলার বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার লোকজন ধান কাটায় অংশ নেয়ায় আশা করি আগামবন্যা আসার পূর্বেই ধান কেটে কৃষকের ঘরে গোলায় তোলে দেয়া সম্ভব হবে।

তিনি আরো বলেন, মঙ্গলবার সিলেট বিভাগীয় কমিশনার মো. মশিউর রহমান এনডিসি ও সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ মহোদয় সরজমিনে জামালগঞ্জ এসে উপজেলার বিভিন্ন হাওরের ধান কাটা কার্যক্রম তদারকি করে গেছেন, এতে করে  ধান কাটায় অংশ নেয়া বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার লোকজন ও ধান কাটা শ্রমিকরা অনেকটা উৎসাহিত হয়েছেন দ্রুত ধান কেটে কৃষকের ঘরে গোলায় তোলে দিতে।

এবিএন/অরুন চক্রবর্তী/গালিব/জসিম

 

এই বিভাগের আরো সংবাদ