বড়াইগ্রামে বন্দুক যুদ্ধে মাদক বিক্রেতা নিহত
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১১ জুলাই ২০১৮, ১২:১৮
বড়াইগ্রাম (নাটোর) , ১১ জুলাই, এবিনিউজ : নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলায় র্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ওসমান গণি (৩২) নামে এক মাদক বিক্রেতা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন দুই র্যাব সদস্য। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১১ টা ৪০ মিনিটে উপজেলার বাহিমালি এলাকায় এ বন্দুকযুদ্ধ হয়। নিহত ওসমান উপজেলার গুরুমশইল গ্রামের মৃত মনসুর আলী মুন্সীর ছেলে। আহতরা হলেন- সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মনজুর আহমেদ ও কনস্টেবল এনামুল হক।
র্যাব-৫, নাটোর ক্যাম্প কম্পানী কোমান্ডার মেজর শিবলী মোস্তফা এতথ্য নিশ্চিত করে জানান, র্যাব-৫, রাজশাহীর, সিপিসি-২, নাটোর ক্যাম্পের একটি টহল দল ডিউটি পালনকালে মঙ্গলবার রাত আনুমানিক ১১টা ৪০ টার দিকে উপজেলার বাহিমালী মোড় হতে ভাটুপাড়া গ্রামে যাওয়ার একশত গজ উত্তরে কাঁচা রাস্তার উপর টর্চের আলো এবং কিছু লোকের আনাগোনা দেখতে পান। এসময় তাদের গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে র্যাবের টহল দল ওই স্থানের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। এক পর্যায়ে র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে কিছু লোক দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। তাদেরকে আত্মমর্পনের নির্দেশ দিলে তারা টহল দলকে লক্ষ্য করে অতর্কিত গুলি বর্ষণ শুরু করে। এসময় টহল দল সরকারী সম্পদ ও নিজেদের জানমাল রক্ষার্থে পাল্টা গুলি বর্ষণ করে। এসময় উভয় পক্ষের মধ্যে আনুমানিক ৫ মিনিট গুলি বিনিময়ের পর ঘটনাস্থলে অজ্ঞাতনামা এক জনকে আহত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায় এবং দলের অপর ৩/৪ জন সদস্য পালিয়ে যান। আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য দ্রুত বড়াইগ্রাম হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষনা করেন। আর র্যাবের আহত দুই সদস্যকে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
তিনি আরো জানান, ঘটনাস্থল থেকে একটি ৭.৬২ বিদেশী পিস্তল, চার রাউন্ড গুলি ভর্তি একটি ম্যাগাজিন, পিস্তলের গুলির একটি খালি খোসা, সাদা পলিথিনের প্যাকেটে রক্ষিত বাদামী রংয়ের সর্বমোট ৪১০ গ্রাম হিরোইন, নগদ এক হাজার চারশত দশ টাকা, একটি চার্জার লাইট, দুইটি গ্যাস লাইট, একটি মোবাইল ফোন, দুইটি ডার্বি সিগারেটের প্যাকেট এবং বিভিন্ন কালারের সাতটি স্যান্ডেল উদ্ধার করা হয়।
পরে বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দিলিপ কুমার দাস নিহত ব্যাক্তির নাম মোঃ ওসমান আলী (৩২), পিতা- মৃত মুনসুর আলী মুনসী সাং-গুরুমশাইল, থানা-বড়াইগ্রাম, জেলা-নাটোর বলে নিশ্চিত করেন। একই সঙ্গে জানান, তার বিরুদ্ধে নাটোর জেলার বিভিন্ন থানায় মাদক ও চাঁদাবাজি সহ অন্তত ৫ টি মামলা রয়েছে। জেলার অন্যতম শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী হিসেবেও তার পরিচিতি রয়েছে।
র্যাব কর্মকর্তা আরো জানান, ধারনা করা হচ্ছে নিহত ওসমান গণি ও পলাতক ব্যাক্তিরা মাদকদ্রব্য ক্রয় বিক্রয়ের জন্য উক্ত নির্জন স্থানে অবস্থান করছিলেন। এবিএন/আশরাফুল ইসলাম আশরাফ/জসিম/নির্ঝর
র্যাব-৫, নাটোর ক্যাম্প কম্পানী কোমান্ডার মেজর শিবলী মোস্তফা এতথ্য নিশ্চিত করে জানান, র্যাব-৫, রাজশাহীর, সিপিসি-২, নাটোর ক্যাম্পের একটি টহল দল ডিউটি পালনকালে মঙ্গলবার রাত আনুমানিক ১১টা ৪০ টার দিকে উপজেলার বাহিমালী মোড় হতে ভাটুপাড়া গ্রামে যাওয়ার একশত গজ উত্তরে কাঁচা রাস্তার উপর টর্চের আলো এবং কিছু লোকের আনাগোনা দেখতে পান। এসময় তাদের গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে র্যাবের টহল দল ওই স্থানের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। এক পর্যায়ে র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে কিছু লোক দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। তাদেরকে আত্মমর্পনের নির্দেশ দিলে তারা টহল দলকে লক্ষ্য করে অতর্কিত গুলি বর্ষণ শুরু করে। এসময় টহল দল সরকারী সম্পদ ও নিজেদের জানমাল রক্ষার্থে পাল্টা গুলি বর্ষণ করে। এসময় উভয় পক্ষের মধ্যে আনুমানিক ৫ মিনিট গুলি বিনিময়ের পর ঘটনাস্থলে অজ্ঞাতনামা এক জনকে আহত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায় এবং দলের অপর ৩/৪ জন সদস্য পালিয়ে যান। আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য দ্রুত বড়াইগ্রাম হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষনা করেন। আর র্যাবের আহত দুই সদস্যকে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
তিনি আরো জানান, ঘটনাস্থল থেকে একটি ৭.৬২ বিদেশী পিস্তল, চার রাউন্ড গুলি ভর্তি একটি ম্যাগাজিন, পিস্তলের গুলির একটি খালি খোসা, সাদা পলিথিনের প্যাকেটে রক্ষিত বাদামী রংয়ের সর্বমোট ৪১০ গ্রাম হিরোইন, নগদ এক হাজার চারশত দশ টাকা, একটি চার্জার লাইট, দুইটি গ্যাস লাইট, একটি মোবাইল ফোন, দুইটি ডার্বি সিগারেটের প্যাকেট এবং বিভিন্ন কালারের সাতটি স্যান্ডেল উদ্ধার করা হয়।
পরে বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দিলিপ কুমার দাস নিহত ব্যাক্তির নাম মোঃ ওসমান আলী (৩২), পিতা- মৃত মুনসুর আলী মুনসী সাং-গুরুমশাইল, থানা-বড়াইগ্রাম, জেলা-নাটোর বলে নিশ্চিত করেন। একই সঙ্গে জানান, তার বিরুদ্ধে নাটোর জেলার বিভিন্ন থানায় মাদক ও চাঁদাবাজি সহ অন্তত ৫ টি মামলা রয়েছে। জেলার অন্যতম শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী হিসেবেও তার পরিচিতি রয়েছে।
র্যাব কর্মকর্তা আরো জানান, ধারনা করা হচ্ছে নিহত ওসমান গণি ও পলাতক ব্যাক্তিরা মাদকদ্রব্য ক্রয় বিক্রয়ের জন্য উক্ত নির্জন স্থানে অবস্থান করছিলেন। এবিএন/আশরাফুল ইসলাম আশরাফ/জসিম/নির্ঝর
এই বিভাগের আরো সংবাদ