ভালুকায় এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৭ মার্চ ২০২০, ১৭:৪৩
ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার ভাটগাঁও গ্রামের এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে মুখ বেঁধে ধর্ষণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত শনিবার (১৪মার্চ) সন্ধ্যায়। তিন দিন অচেতন থাকার পর গতকাল সোমবার (১৬মার্চ)সন্ধ্যায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জ্ঞান ফিরে এলে পুরো ঘটনার বর্ণনা দেয় ধর্ষিতা ছাত্রী। এ ঘটনায় ধর্ষিতার বাবা বাদী হয়ে আজ মঙ্গলবার (১৭মার্চ) একটি মামলা দায়ের করেছেন।
অভিযোগ জানাযায়, গ্রামের সহজ সরল পরিবারের সদস্য গোয়ারী দারুছুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসার ৯ম শ্রেণীর ছাত্রীকে গত শনিবার সন্ধ্যায় প্রতিবেশি প্রবাসী জালাল উদ্দিনের ছেলে কবির হোসেন (২০)ওই ছাত্রীর বাড়ি থেকে তাকে তার মার (কবীরের মা) কথা বলে ডেকে নিয়ে যান। ভিকটিম কবিরদের বসত ঘরে ঢোকার পর কবির ঘরের দরজা লাগিয়ে দিয়ে ভিকটিমের মুখ উড়না দিয়ে বেঁধে ধর্ষণ করে। এ সময় কবিরের মা বাড়িতে ছিলেন না। উপুর্যপুরি পাশবিক নির্যাতন করার পর ভিকটিম অচেতন হয়ে পড়লে তাঁকে গলায় উড়না পেঁচিয়ে বাড়ির পাশে নারিন্দি খালের ব্রিজের কাছে কঁচুরির গুটির উপরে ফেলে রেখে যায়। সন্ধ্যার পর ওই এলাকার আছমত আলীর ছেলে মোখলেছুর রহমান রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় মেয়েটির ঘুংরানোর শব্দ পেয়ে ঘটনাটি পাশের একটি দোকানে গিয়ে বর্ণনা দেন।
এ সময় দোকানে উপস্থিত লোকজনসহ লাইট নিয়ে এসে দেখেন ভিকটিমের গলায় উড়না পেঁচানো অবস্থায় ঘুংরাচ্ছে। ভিকটিমের বাড়িতে খবর দিলে সেখান থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে সাথে সাথেই তাকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (মমেক) প্রেরণ করা হয়। হাসপাতালে ৩দিন অচেতন থাকা অবস্থায় সোমবার সন্ধ্যায় ভিকটিমের জ্ঞান ফিরলে পুরো ঘটনার বর্ণনা দেন। ভিকটিম বর্তমানে মমেকে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ভিকটিমের বাবা বলেন, প্রথমে আমরা বুঝতেই পারি নাই আমার মেয়ের কি হয়েছে। তার জ্ঞান ফেরার পর সে সব কিছুর বর্ণনা দিলে আমরা জানতে পেড়েছি।
ভালুকা মডেল থানার ইনচার্জ মোহাম্মাদ মাইন উদ্দিন জানান, এ ঘটনায় একটি ধর্ষণ মামলা হয়েছে, আসামী ধরার চেষ্টা চলছে।
এবিএন/জাহিদুল ইসলাম/জসিম/তোহা
অভিযোগ জানাযায়, গ্রামের সহজ সরল পরিবারের সদস্য গোয়ারী দারুছুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসার ৯ম শ্রেণীর ছাত্রীকে গত শনিবার সন্ধ্যায় প্রতিবেশি প্রবাসী জালাল উদ্দিনের ছেলে কবির হোসেন (২০)ওই ছাত্রীর বাড়ি থেকে তাকে তার মার (কবীরের মা) কথা বলে ডেকে নিয়ে যান। ভিকটিম কবিরদের বসত ঘরে ঢোকার পর কবির ঘরের দরজা লাগিয়ে দিয়ে ভিকটিমের মুখ উড়না দিয়ে বেঁধে ধর্ষণ করে। এ সময় কবিরের মা বাড়িতে ছিলেন না। উপুর্যপুরি পাশবিক নির্যাতন করার পর ভিকটিম অচেতন হয়ে পড়লে তাঁকে গলায় উড়না পেঁচিয়ে বাড়ির পাশে নারিন্দি খালের ব্রিজের কাছে কঁচুরির গুটির উপরে ফেলে রেখে যায়। সন্ধ্যার পর ওই এলাকার আছমত আলীর ছেলে মোখলেছুর রহমান রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় মেয়েটির ঘুংরানোর শব্দ পেয়ে ঘটনাটি পাশের একটি দোকানে গিয়ে বর্ণনা দেন।
ভিকটিমের বাবা বলেন, প্রথমে আমরা বুঝতেই পারি নাই আমার মেয়ের কি হয়েছে। তার জ্ঞান ফেরার পর সে সব কিছুর বর্ণনা দিলে আমরা জানতে পেড়েছি।
ভালুকা মডেল থানার ইনচার্জ মোহাম্মাদ মাইন উদ্দিন জানান, এ ঘটনায় একটি ধর্ষণ মামলা হয়েছে, আসামী ধরার চেষ্টা চলছে।
এবিএন/জাহিদুল ইসলাম/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ