মদনে শিশু ধর্ষণের চেষ্টায় আটক ৩
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ১৮:২৪
নেত্রকোনার মদনে ৪ বছরের এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আজ বুধবার তিন শিশুকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ওই শিশুটিকে মদন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সে উপজেলার কাইটাইল ইউনিয়নের পাচহার বড়বাড়ীর কুতুব উদ্দিনের কন্যা।
পারিবার সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার দুপুরে বাড়ির পাশে খেলা করার সময় একই গ্রামের তিন শিশু বাড়ির ল্যাট্রিনের পাশে নিয়ে শিশুটিকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হয়ে গেলে ঘটনা মীমাংসা করবে বলে মাতাব্বরগণ মেয়ের অভিভাবকদের আশ^স্ত করেন। পরে রাতে অভিভাবকগণ শিশুটিকে চিকিৎসার জন্য উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন।
বর্তমানে শিশুটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। খবর পেয়ে মদন থানার পুলিশ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে একই গ্রামের আব্দুর গফুরের ছেলে সাফু মিয়া(১১), ইদ্রিস আলীর ছেলে তোফায়েল(১০), মনসুর আলীর ছেলে সজীব(১০) কে আটক করে থানায় নিয়ে আসে এবং জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
আটক তোফায়েলের বাবা ইদ্রিস আলী জানান, এরা উভয়েই শিশু। খেলার ছলে টানা হেছরা করছে তবে অন্য কিছু করার বয়স তাদের হয়নি।
এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য প্রশাসক ডাক্তার মো. ফখরুল হাসান জানান, শিশুটির অভিভাবকদের অভিযোগের সাথে প্রাথমিক তদন্তে কোন মিল পাওয়া যায়নি। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হবে।
এ ব্যাপারে মদন থানার এসআই মমতাজ উদ্দিন জানান, এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে বুধবার তিন শিশুকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় আনা হয়েছে। তবে এ ঘটনাটি নিয়ে যাছাই-বাছাই চলছে।
এবিএন/তোফাজ্জল হোসেন/জসিম/তোহা
পারিবার সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার দুপুরে বাড়ির পাশে খেলা করার সময় একই গ্রামের তিন শিশু বাড়ির ল্যাট্রিনের পাশে নিয়ে শিশুটিকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হয়ে গেলে ঘটনা মীমাংসা করবে বলে মাতাব্বরগণ মেয়ের অভিভাবকদের আশ^স্ত করেন। পরে রাতে অভিভাবকগণ শিশুটিকে চিকিৎসার জন্য উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন।
বর্তমানে শিশুটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। খবর পেয়ে মদন থানার পুলিশ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে একই গ্রামের আব্দুর গফুরের ছেলে সাফু মিয়া(১১), ইদ্রিস আলীর ছেলে তোফায়েল(১০), মনসুর আলীর ছেলে সজীব(১০) কে আটক করে থানায় নিয়ে আসে এবং জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
আটক তোফায়েলের বাবা ইদ্রিস আলী জানান, এরা উভয়েই শিশু। খেলার ছলে টানা হেছরা করছে তবে অন্য কিছু করার বয়স তাদের হয়নি।
এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য প্রশাসক ডাক্তার মো. ফখরুল হাসান জানান, শিশুটির অভিভাবকদের অভিযোগের সাথে প্রাথমিক তদন্তে কোন মিল পাওয়া যায়নি। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হবে।
এ ব্যাপারে মদন থানার এসআই মমতাজ উদ্দিন জানান, এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে বুধবার তিন শিশুকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় আনা হয়েছে। তবে এ ঘটনাটি নিয়ে যাছাই-বাছাই চলছে।
এবিএন/তোফাজ্জল হোসেন/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ