উলিপুর পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ১৭:৪২ | আপডেট : ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ২১:৫০
কুড়িগ্রামের উলিপুর হাটের খাস জমিতে নির্মিত হাটসেডে পাইকারী ও খুচরা ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদের প্রতিবাদে বিক্ষোভ-সমাবেশ করেছেন ব্যবসায়ীরা। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, পৌর মেয়র ও পৌর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মিলে মোটা অংক অর্থের বিনিময়ে তাদের উচ্ছেদ করে নতুন ব্যবসায়ীদের জায়গা করে দিচ্ছেন। এরই প্রতিবাদে আজ বুধবার সকালে কাঁচামাল ও আড়ৎদার ব্যবসায়ীরা দোকান বন্ধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।
পরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে স্বারকলিপি প্রদান শেষে প্রতিবাদ সমাবেশে মিলিত হয়। এসময় বক্তব্য রাখেন, উলিপুর পৌর কাঁচামাল পাইকারী ও খুচরা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গোলজার আলী, সাধারন সম্পাদক ফুল বাবু মিয়া, কুড়িগ্রাম জেলা পরিষদ সদস্য শিউলি বেগম, ফরহাদ হোসেন মোল্লা, উপজেলা আওয়ামী লীগের উপজেলা শাখার ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক মন্জুরুল সরদার বাবু, সাবেক কমিশনার কয়ছার আলী, আব্দুর রশিদ, আক্কাছ আলী প্রমুখ।
উলিপুর পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত সচিব সহাকারী প্রকৌশলী মাহবুব আলম বলেন, পৌরসভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক কাজ হচ্ছে। আইনের ব্যতয় হলে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দেখবেন।
এ বিষয়ে উলিপুর পৌরসভার মেয়র তারিক আবু আলা বলেন, জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। এখন শুধু কাঁচামাল ব্যবসায়ীর পরিবর্তে আড়ৎদারদের পজেশন দেয়া হচ্ছে। উপজেলা নিবার্হী অফিসার মো. আব্দুল কাদের বলেন, এ বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে একটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছি। এবিএন/আব্দুল মালেক/জসিম/তোহা
পরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে স্বারকলিপি প্রদান শেষে প্রতিবাদ সমাবেশে মিলিত হয়। এসময় বক্তব্য রাখেন, উলিপুর পৌর কাঁচামাল পাইকারী ও খুচরা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গোলজার আলী, সাধারন সম্পাদক ফুল বাবু মিয়া, কুড়িগ্রাম জেলা পরিষদ সদস্য শিউলি বেগম, ফরহাদ হোসেন মোল্লা, উপজেলা আওয়ামী লীগের উপজেলা শাখার ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক মন্জুরুল সরদার বাবু, সাবেক কমিশনার কয়ছার আলী, আব্দুর রশিদ, আক্কাছ আলী প্রমুখ।
উলিপুর পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত সচিব সহাকারী প্রকৌশলী মাহবুব আলম বলেন, পৌরসভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক কাজ হচ্ছে। আইনের ব্যতয় হলে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দেখবেন।
এ বিষয়ে উলিপুর পৌরসভার মেয়র তারিক আবু আলা বলেন, জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। এখন শুধু কাঁচামাল ব্যবসায়ীর পরিবর্তে আড়ৎদারদের পজেশন দেয়া হচ্ছে। উপজেলা নিবার্হী অফিসার মো. আব্দুল কাদের বলেন, এ বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে একটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছি। এবিএন/আব্দুল মালেক/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ