ঈশ্বরদীতে হত্যাচেষ্টার অপরাধে ৩ কিশোর গ্রেফতার
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯, ১১:২৩
ঈশ্বরদীতে পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ুয়া সহপাঠী আরাফাত মল্লিককে হত্যাচেষ্টার অপরাধে তিন কিশোরকে গ্রেফতার করেছে ঈশ্বরদী থানা পুলিশ।
মামলার বাদী আহত আরাফাতের চাচা আবু তাহের মল্লিকের ঈশ্বরদী থানায় দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার কিশোর অপরাধীরা হল ঈশ্বরদীর সাহাপুর ইউনিয়নের আওতাপাড়া গ্রামের চরগড়গড়ি মুচির বটতলা এলাকার রবি মোল্লার ছেলে রাফি, আবদুল কাদের মালের ছেলে রামিম ও শাহ আলমের ছেলে প্রিন্স।
গত মঙ্গলবার দুপুরে গ্রেফতার কিশোর অপরাধীদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলা কারাগারে পাঠিয়েছে ঈশ্বরদী থানা পুলিশ।
ঈশ্বরদী থানার এসআই অসীত কুমার বসাক জানান পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে রাফি, রামিম, প্রিন্স স্বীকারোক্তি দিয়েছে। রাফির কাছে স্কেটিং জুতা বিক্রয়ের আড়াই হাজার টাকা পেত আরাফাত। এ পাওনা টাকার বিষয়কে কেন্দ্র করে আরাফাতের ওপর ক্ষিপ্ত ছিল রাফি।
তিনি জানান রাফি চিন্তা করে আরাফাতকে মেরে ফেললে আর টাকা দিতে হবে না। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী আরাফাতকে হত্যার উদ্দেশ্যে রাফি, রামিম ও প্রিন্স আখ খাওয়ার কথা বলে গত ১৫ ডিসেম্বর দুপুর ১টার দিকে ঈশ্বরদীর সাহাপুর ইউনিয়নের চরগড়গড়ি গ্রামের হবি মালিথার আখক্ষেতে নিয়ে যায়। তারা একসঙ্গে আখ খায়। একপর্যায়ে রাফির হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে আরাফাতকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় এবং বাম কানে পরপর কয়েকটি আঘাত করে। এ সময় তারা মৃতভেবে আরাফাতকে ফেলে রেখে যায়। বর্তমানে আরাফাত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আহত স্কুলছাত্র ঈশ্বরদী উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের গড়গড়ি গ্রামের আকমল মল্লিকের ছেলে এবং স্থানীয় সানফ্লাওয়ার কিন্ডার গার্টেনের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র।
ঈশ্বরদী থানার ওসি বাহাউদ্দীন ফারুকী জানান ঈশ্বরদী থানায় একটি মামলা নথিভুক্ত হয়েছে। দুপুরে গ্রেফতার তিন কিশোর অপরাধীকে আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এবিএন/গোপাল অধিকারী/গালিব/জসিম
তিনি জানান রাফি চিন্তা করে আরাফাতকে মেরে ফেললে আর টাকা দিতে হবে না। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী আরাফাতকে হত্যার উদ্দেশ্যে রাফি, রামিম ও প্রিন্স আখ খাওয়ার কথা বলে গত ১৫ ডিসেম্বর দুপুর ১টার দিকে ঈশ্বরদীর সাহাপুর ইউনিয়নের চরগড়গড়ি গ্রামের হবি মালিথার আখক্ষেতে নিয়ে যায়। তারা একসঙ্গে আখ খায়। একপর্যায়ে রাফির হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে আরাফাতকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় এবং বাম কানে পরপর কয়েকটি আঘাত করে। এ সময় তারা মৃতভেবে আরাফাতকে ফেলে রেখে যায়। বর্তমানে আরাফাত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আহত স্কুলছাত্র ঈশ্বরদী উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের গড়গড়ি গ্রামের আকমল মল্লিকের ছেলে এবং স্থানীয় সানফ্লাওয়ার কিন্ডার গার্টেনের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র।
ঈশ্বরদী থানার ওসি বাহাউদ্দীন ফারুকী জানান ঈশ্বরদী থানায় একটি মামলা নথিভুক্ত হয়েছে। দুপুরে গ্রেফতার তিন কিশোর অপরাধীকে আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এবিএন/গোপাল অধিকারী/গালিব/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ