রুমা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শুভ উদ্ধোধন করলেন পাবর্ত্যমন্ত্রী বীর বাহাদুর
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২৩ নভেম্বর ২০১৯, ২০:২৪
আগামী দুই-তিন বছরের মধ্যে তিন পাবর্ত্য জেলার ৪৫ হাজার সোলার প্যানেল ও ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেয়া হবে। এতে আধুনিক ছোঁয়া আমার গ্রাম আমার শহর রূপান্তরিত হবে বলে জানান, পাবর্ত্যমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি।
তিনি আরো বলেন, আগামী ২৮তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গণ ভবনে উদ্বোধন ও অনুমোদন করা হলো রুমা উপজেলার একটি বাস স্টেশন তৈরি করা হবে,সেখানে সব ধরণের সুযোগ সুবিধা দেয়া হবে একই সাথে তিন পাবর্ত্য জেলার প্রত্যেকটি অঞ্চলে সব কাজ বাস্তবায়ন করা হবে জানিয়েছেন।
ইতি মধ্যে রুমা বাজার হতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যাওয়ার রাস্তায় নরবর ব্রিজটি নির্মাণে প্রকল্প ৬কোটি বরাদ্ধ অনুমোদন হয়ে গেছে। সুতরাং, রাষ্ট্র মানে একটা পরিবার তাই সরকার পরিবারের একজন অভিভাবক। তাই সরকার যা দেয়া হয় তা নিজের সম্পদ মনে করে কাজে লাগাবেন।
আজ শনিবার (২৩ নভেম্বর) বান্দরবানে রুমা উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর নব নির্মিত ৫০ শয্যা ভবন শুভ উদ্ধোধনে প্রধান অতিথি থেকে তিনি এ কথা বলেন। এতে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো: শফিউল আলম,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এসএম মোবারকে হোসেন,সিভিল সার্জন ডা: অশৈপ্রু বান্দরবান জেলা পরিষদে সদস্য জুয়েলবম,বিশিষ্ট ঠিকাদার কাজল কানিÍ দাশসহ বিভিন্ন লীগের সংগঠন নেতাবৃন্দরা ও জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
পাবর্ত্য অঞ্চলের গরীব চাষীদের মধ্যে কর্মসংস্থান বাড়ানো লক্ষ্যে পাহাড়ের চূড়ায় কফি চাষ ও কাজু বাদাম প্রকল্প অনুমোদন হয়ে গেলে চাষীদের প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে কৃষকদের যা যা প্রয়োজন সব ধরণের সুযোগ সুবিধা দেয়া হবে।
এবিএন/চনুমং মারমা/জসিম/তোহা
তিনি আরো বলেন, আগামী ২৮তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গণ ভবনে উদ্বোধন ও অনুমোদন করা হলো রুমা উপজেলার একটি বাস স্টেশন তৈরি করা হবে,সেখানে সব ধরণের সুযোগ সুবিধা দেয়া হবে একই সাথে তিন পাবর্ত্য জেলার প্রত্যেকটি অঞ্চলে সব কাজ বাস্তবায়ন করা হবে জানিয়েছেন।
ইতি মধ্যে রুমা বাজার হতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যাওয়ার রাস্তায় নরবর ব্রিজটি নির্মাণে প্রকল্প ৬কোটি বরাদ্ধ অনুমোদন হয়ে গেছে। সুতরাং, রাষ্ট্র মানে একটা পরিবার তাই সরকার পরিবারের একজন অভিভাবক। তাই সরকার যা দেয়া হয় তা নিজের সম্পদ মনে করে কাজে লাগাবেন।
আজ শনিবার (২৩ নভেম্বর) বান্দরবানে রুমা উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর নব নির্মিত ৫০ শয্যা ভবন শুভ উদ্ধোধনে প্রধান অতিথি থেকে তিনি এ কথা বলেন। এতে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো: শফিউল আলম,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এসএম মোবারকে হোসেন,সিভিল সার্জন ডা: অশৈপ্রু বান্দরবান জেলা পরিষদে সদস্য জুয়েলবম,বিশিষ্ট ঠিকাদার কাজল কানিÍ দাশসহ বিভিন্ন লীগের সংগঠন নেতাবৃন্দরা ও জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
পাবর্ত্য অঞ্চলের গরীব চাষীদের মধ্যে কর্মসংস্থান বাড়ানো লক্ষ্যে পাহাড়ের চূড়ায় কফি চাষ ও কাজু বাদাম প্রকল্প অনুমোদন হয়ে গেলে চাষীদের প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে কৃষকদের যা যা প্রয়োজন সব ধরণের সুযোগ সুবিধা দেয়া হবে।
এবিএন/চনুমং মারমা/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ