নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের জেলা সম্মেলন সম্পন্ন : সভাপতি সেলিম, সম্পাদক একরাম
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২০ নভেম্বর ২০১৯, ১৯:৫২
নোয়াখালী জেলা আওয়মী লীগের জেল সম্মেলন সম্পন্ন হয়েছে আজ বুধবার। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক,সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তৃতা প্রদান শেষে এ কমিটির ঘোষনা দেন। আগামী ৪ তারিখের আগে পূর্নাঙ্গ কমিটি তৈরী করে কেন্দ্রী কমিটির নিকট চুড়ান্ত অনুমোদনের জন্য জমা দেয়ার নির্দেশ দেন।
অনুষ্ঠানে অন্যানদের মাঝে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক আফম মাহবুবুল হানিফ,সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামূল হক শামীম,খালিদ মাহমুদ চৌধুরী,এড.অসীম কুমার উকিল, মির্জা আজম সহ প্রমূখ।
প্রধন অতিথি তাঁর বক্তৃতায় বলেন, বিএনপি এখন গুজবের দলে পরিণত হয়েছে। তার গুজাবো কান দেয়া যাবে না। দলীয় শৃখলা বজায় রেখে রাজনীতি করতে দলীয় নেত কর্মীদের প্রতি আহব্বান জানান। পেয়াজের মূল্য দ্রুত কমে আসছে, লবনের মূল্য স্তিতিশীল রয়েছে। বাজারে অস্থিতিলতারকারীদের খুজে বের করে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।
সভায় সভাপত্বি করেন অধ্যক্ষ খায়রুলআনম সেলিম. পরিচালনা করেন এড শিহাব উদ্দিন শািহীন ও আবদুল ওদুদ পিন্টু।স্বাগত বক্তব্য রাখেন এশরামূল করিম চৌধুরী। এদিকে আওয়ামী লীগের জেলা সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সকাল জেলা শহরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ৫০জন আহত হয়েছে।
সংঘর্ষ চলাকালে সম্মেলনের ব্যানার, ফেন্টুন ও বিলবোর্ড ভাংচুর করা হয়। এ সময় ককটেল বিষ্ফোরণ ও গুলির শব্দে শহরে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে আহতদের নোয়াখালী জেনালের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ বুধবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র শহিদ উল্যাহ খাঁন সোহেলের একটি মিছিল জজকোর্ট সড়ক থেকে অনুসারীরা মিছিল নিয়ে শহীদ ভুলু স্টেডিয়ামের দিকে যাচ্ছিল।
পথে গণপূর্ত অফিসের সামনে যাওয়া মাত্র সম্মেলন স্থল শহীদ ভুলু স্টেডিয়া থেকে আসা জেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক সাংসদ ও নোয়াখালী-৪ আসনের সাংসদ একরামুল করিম চৌধুরীর গাড়ি বহর মুখোমুখি হলে প্রথমে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও পরে সংঘর্ষ বেধে যায়। এক পর্যায়ে পুরো শহরের বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষ লেগে যায়। ককটেল বিষ্ফোরণ ও গুলির শব্দে শহরে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ৫০জন আহত হয়েছে। তাদের নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
এবিএন/গোলাম মহিউদ্দিন নসু/জসিম/তোহা
অনুষ্ঠানে অন্যানদের মাঝে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক আফম মাহবুবুল হানিফ,সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামূল হক শামীম,খালিদ মাহমুদ চৌধুরী,এড.অসীম কুমার উকিল, মির্জা আজম সহ প্রমূখ।
প্রধন অতিথি তাঁর বক্তৃতায় বলেন, বিএনপি এখন গুজবের দলে পরিণত হয়েছে। তার গুজাবো কান দেয়া যাবে না। দলীয় শৃখলা বজায় রেখে রাজনীতি করতে দলীয় নেত কর্মীদের প্রতি আহব্বান জানান। পেয়াজের মূল্য দ্রুত কমে আসছে, লবনের মূল্য স্তিতিশীল রয়েছে। বাজারে অস্থিতিলতারকারীদের খুজে বের করে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।
সভায় সভাপত্বি করেন অধ্যক্ষ খায়রুলআনম সেলিম. পরিচালনা করেন এড শিহাব উদ্দিন শািহীন ও আবদুল ওদুদ পিন্টু।স্বাগত বক্তব্য রাখেন এশরামূল করিম চৌধুরী। এদিকে আওয়ামী লীগের জেলা সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সকাল জেলা শহরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ৫০জন আহত হয়েছে।
সংঘর্ষ চলাকালে সম্মেলনের ব্যানার, ফেন্টুন ও বিলবোর্ড ভাংচুর করা হয়। এ সময় ককটেল বিষ্ফোরণ ও গুলির শব্দে শহরে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে আহতদের নোয়াখালী জেনালের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ বুধবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র শহিদ উল্যাহ খাঁন সোহেলের একটি মিছিল জজকোর্ট সড়ক থেকে অনুসারীরা মিছিল নিয়ে শহীদ ভুলু স্টেডিয়ামের দিকে যাচ্ছিল।
পথে গণপূর্ত অফিসের সামনে যাওয়া মাত্র সম্মেলন স্থল শহীদ ভুলু স্টেডিয়া থেকে আসা জেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক সাংসদ ও নোয়াখালী-৪ আসনের সাংসদ একরামুল করিম চৌধুরীর গাড়ি বহর মুখোমুখি হলে প্রথমে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও পরে সংঘর্ষ বেধে যায়। এক পর্যায়ে পুরো শহরের বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষ লেগে যায়। ককটেল বিষ্ফোরণ ও গুলির শব্দে শহরে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ৫০জন আহত হয়েছে। তাদের নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
এবিএন/গোলাম মহিউদ্দিন নসু/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ