লালমনিরহাটে জেডিসি পরীক্ষায় নকলের অভিযোগে শিক্ষকসহ বহিস্কার ৭
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৬ নভেম্বর ২০১৯, ১৮:৪৫
লালমনিরহাটের নেছারিয়া কামিল মাদরাসা পরীক্ষা কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট ইংরেজি পরীক্ষায় দুই শিক্ষার্থী নকল করার অপরাধে এবং ওই দুই শিক্ষার্থীকে নকল করতে সহায়তার অভিযোগে ৭ শিক্ষককে বহিষ্কার করা হয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে লালমনিরহাট নেছারিয়া কামিল মাদরাসা পরীক্ষা কেন্দ্রে এই ঘটনা ঘটে। বহিস্কৃত শিক্ষকরা হলেন, লালমনিরহাট নেছারিয়া কামিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক আশরাফুল ইসলাম, মোগলহাট ইটাপোতা দাখিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক ভব বঞ্জন বর্মণ, চর কুলাঘাট দাখিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক মরিয়ম বেগম, হারাটি দাখিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক রহমত আলী, বলিরাম দাখিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক সাজেদা বেগম, বেরপাঙ্গা দাখিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক নাছির উদ্দিন ও সহকারী শিক্ষক আবু হানিফ।
মোগলহাট ইটাপোতা দাখিল মাদরাসা থেকে জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অংশ নেওয়া একজন পরীক্ষার্থী ও কাশিপুর ছিলাখানা দাখিল মাদরাসা থেকে জুনিয়র দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেওয়া অপর একজন পরীক্ষার্থীসহ কিছু পরীক্ষার্থীকে ইংরেজী বিষয়ের শূণ্যস্থান পূরণ ও টেবিল মেলানো প্রশ্নের উত্তর বলে দেওয়ার অভিযোগে পরীক্ষা কেন্দ্রের ১১ ও ১২ নম্বর কক্ষের দায়িত্বে থাকা ৭জন শিক্ষককে অসদ উপায় অবলম্বনের দায়ে পরীক্ষা কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে লালমনিরহাট নেছারিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মোসলেম উদ্দিন তাদের বহিস্কার করেন।
জানতে চাইলে সহকারী শিক্ষক সাজেদা বেগম বলেন, ‘দুই পরীক্ষার্থী আমার নিকট একটা বিষয় বুঝে চেয়েছিল। আমিও সরল ভাবে বলে দিয়েছিলাম। এটা আমার ভুল হয়েছে। পরে বিষয়টি নিয়ে সকল শিক্ষককে নিয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট স্যারের নিকট ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছি। কিন্তু সাজা থেকে মাফ পাইনি। বিষয়টি জীবনের জন্য দুঃখজনক ঘটনা হয়ে থাকবে।
লালমনিরহাট নেছারিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মোঃ মোসলেম উদ্দিন বলেন,‘শনিবার ইংরেজি পরীক্ষা ছিল। পরীক্ষা হলের দায়িত্বে থাকা সাজেদা বেগম নামের একজন সহকারী শিক্ষিকা ১১ ও ১২ নম্বর কক্ষে দায়িত্বরত শিক্ষকদের সহযোগিতায় দুই শিক্ষার্থীকে উত্তর বলে দেন। এটা দেখতে পান নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট। পরবর্তীতে ওই দুই পরীক্ষা কক্ষের দায়িত্বে ¡নিয়োজিত সাত শিক্ষককে দায়িত্ব থেকে ও নকল করার অপরাধে দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়।
এবিএন/আসাদুজ্জামান সাজু/জসিম/তোহা
আজ শনিবার দুপুরে লালমনিরহাট নেছারিয়া কামিল মাদরাসা পরীক্ষা কেন্দ্রে এই ঘটনা ঘটে। বহিস্কৃত শিক্ষকরা হলেন, লালমনিরহাট নেছারিয়া কামিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক আশরাফুল ইসলাম, মোগলহাট ইটাপোতা দাখিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক ভব বঞ্জন বর্মণ, চর কুলাঘাট দাখিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক মরিয়ম বেগম, হারাটি দাখিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক রহমত আলী, বলিরাম দাখিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক সাজেদা বেগম, বেরপাঙ্গা দাখিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক নাছির উদ্দিন ও সহকারী শিক্ষক আবু হানিফ।
মোগলহাট ইটাপোতা দাখিল মাদরাসা থেকে জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অংশ নেওয়া একজন পরীক্ষার্থী ও কাশিপুর ছিলাখানা দাখিল মাদরাসা থেকে জুনিয়র দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেওয়া অপর একজন পরীক্ষার্থীসহ কিছু পরীক্ষার্থীকে ইংরেজী বিষয়ের শূণ্যস্থান পূরণ ও টেবিল মেলানো প্রশ্নের উত্তর বলে দেওয়ার অভিযোগে পরীক্ষা কেন্দ্রের ১১ ও ১২ নম্বর কক্ষের দায়িত্বে থাকা ৭জন শিক্ষককে অসদ উপায় অবলম্বনের দায়ে পরীক্ষা কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে লালমনিরহাট নেছারিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মোসলেম উদ্দিন তাদের বহিস্কার করেন।
জানতে চাইলে সহকারী শিক্ষক সাজেদা বেগম বলেন, ‘দুই পরীক্ষার্থী আমার নিকট একটা বিষয় বুঝে চেয়েছিল। আমিও সরল ভাবে বলে দিয়েছিলাম। এটা আমার ভুল হয়েছে। পরে বিষয়টি নিয়ে সকল শিক্ষককে নিয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট স্যারের নিকট ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছি। কিন্তু সাজা থেকে মাফ পাইনি। বিষয়টি জীবনের জন্য দুঃখজনক ঘটনা হয়ে থাকবে।
লালমনিরহাট নেছারিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মোঃ মোসলেম উদ্দিন বলেন,‘শনিবার ইংরেজি পরীক্ষা ছিল। পরীক্ষা হলের দায়িত্বে থাকা সাজেদা বেগম নামের একজন সহকারী শিক্ষিকা ১১ ও ১২ নম্বর কক্ষে দায়িত্বরত শিক্ষকদের সহযোগিতায় দুই শিক্ষার্থীকে উত্তর বলে দেন। এটা দেখতে পান নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট। পরবর্তীতে ওই দুই পরীক্ষা কক্ষের দায়িত্বে ¡নিয়োজিত সাত শিক্ষককে দায়িত্ব থেকে ও নকল করার অপরাধে দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়।
এবিএন/আসাদুজ্জামান সাজু/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ