ভালুকায় অর্গানিক ড্রাগন চাষ: কৃষিতে নতুন বিপ্লব
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২৪ জুন ২০১৮, ১৬:১৭
ভালুকা (ময়মনসিংহ), ২৪ জুন, এবিনিউজ : ময়মনসিংহের ভালুকায় অর্গানিক ড্রাগন চাষে সাফল্য এসেছে। উপজেলার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের কাতলামারী গ্রামের ডা. শাহ মোহাম্ম্দ শরীফ শখের বসে ও এলাকার কৃষকদের উদ্ধৃত্ত করতে ৬০০শত ড্রাগন গাছ রোপন করে। চলতি বছর বাগানে মিষ্টি ড্রাগন ফল ধরেছে।
গোলাপী রঙের ড্রাগন ফল ক্যাকটাস জাতীয় লতানো গাছে ধরে। খাঁজকাটা এই ফলের অদ্ভুত চেহারার জন্যই এমন নামকরণ। মেক্সিকান এই ফলে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ লবণ সমৃদ্ধ থাকে।
সম্প্রতি ভালুকার কাতলামারী গ্রামে গিয়ে দেখা যায়,একটি আবাদী জমিতে পাঁচ ফুট উচ্চতায় খুঁটি পেঁচিয়ে উঠেছে ড্রাগন ফলের গাছ। গাছে ঝুলছে কাঁচা-পাকা ফল। বাগানের মালিক ডাঃ শরীফ জানান,২০১৬সালে আমি শখের বসে ৩০০শত ড্রাগন গাছ ও ২০১৭ সালে ৩০০শত ড্রাগন গাছ রোপন করি। এটি আমি সর্ম্পৃণ জৈব প্রত্রিয়ায় ও প্রাকৃতিক বালাইনাশক প্রয়োগ করে চাষ করছি। এটা সাধারণত রাসায়নিক সার ব্যবহারের ফলে মিষ্টি হয় না কিন্তু আমার ড্রাগন গাছ সম্পর্ণ অর্গানিক পদ্ধতি অনুসরণ করায় ফলটি মিষ্টি হয়েছে ।
তিনি জানান, একটি গাছ পরিপক্ক হতে ২/৩ বছর সময় লাগে পরিপ্ক্ক একটি গাছে ২৫ থেকে ৩০টি ড্রাগন ফল ধরে। প্রতি বছর জুন থেকে নভেম্বর মাস এই ৬মাস ফল পাওয়া যায়। প্রতি কেজি স্বাভাবিক ফলের বর্তমান বাজার মূল্য ৪০০টাকা ,কিন্তু অর্গানিক পদ্ধতির ফলে এই ফলের দাম ৫০০/৬০০টাকা। পরীক্ষামূলক ড্রাগন চাষে সাফল্য আসায় তিনি এই ফলের চাষ আরও বাড়াবেন। তিনি আরও জানান, এলাকার কৃষকদের এই ফলের চাষে নজর দিতে ও এই ফলের চাষ করতে উৎসাহিত করাই লক্ষ্য ।
তিনি বলেন আমি ঢাকায় ডাক্তারী পেশায় জরিত থাকার পরও সর্ম্পৃণ শখের বসে এই বাগান করি। যাতে আমার এলাকার কৃষকেরা বিকল্প কৃষিতে উৎসাহিত হয়।
উপজেলা কৃষি অফিসার সঞ্জয় কুমার পাল জানান, ভালুকাতে ড্রাগন চাষের জন্য খুবই উপযোগী জায়গা। মেক্্িরকান এই ফল বাংলাদেশের আবহাওয়াতে চাষ উপযোগী ।
তবে এটা খুব শখের ফসলতো তাই বানিজ্যিক ভাবে ততটা চাষ হচ্ছে না। ভালুকার চামিয়াদী এলাকায় একটা বাগান আছে। তবে এই ফসল কৃষিতে নতুন বিপ্লব হবে এটা নিশ্চিতে বলা যায়।
এবিএন/জাহিদুল ইসলাম খান/জসিম/তোহা
গোলাপী রঙের ড্রাগন ফল ক্যাকটাস জাতীয় লতানো গাছে ধরে। খাঁজকাটা এই ফলের অদ্ভুত চেহারার জন্যই এমন নামকরণ। মেক্সিকান এই ফলে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ লবণ সমৃদ্ধ থাকে।
সম্প্রতি ভালুকার কাতলামারী গ্রামে গিয়ে দেখা যায়,একটি আবাদী জমিতে পাঁচ ফুট উচ্চতায় খুঁটি পেঁচিয়ে উঠেছে ড্রাগন ফলের গাছ। গাছে ঝুলছে কাঁচা-পাকা ফল। বাগানের মালিক ডাঃ শরীফ জানান,২০১৬সালে আমি শখের বসে ৩০০শত ড্রাগন গাছ ও ২০১৭ সালে ৩০০শত ড্রাগন গাছ রোপন করি। এটি আমি সর্ম্পৃণ জৈব প্রত্রিয়ায় ও প্রাকৃতিক বালাইনাশক প্রয়োগ করে চাষ করছি। এটা সাধারণত রাসায়নিক সার ব্যবহারের ফলে মিষ্টি হয় না কিন্তু আমার ড্রাগন গাছ সম্পর্ণ অর্গানিক পদ্ধতি অনুসরণ করায় ফলটি মিষ্টি হয়েছে ।
তিনি জানান, একটি গাছ পরিপক্ক হতে ২/৩ বছর সময় লাগে পরিপ্ক্ক একটি গাছে ২৫ থেকে ৩০টি ড্রাগন ফল ধরে। প্রতি বছর জুন থেকে নভেম্বর মাস এই ৬মাস ফল পাওয়া যায়। প্রতি কেজি স্বাভাবিক ফলের বর্তমান বাজার মূল্য ৪০০টাকা ,কিন্তু অর্গানিক পদ্ধতির ফলে এই ফলের দাম ৫০০/৬০০টাকা। পরীক্ষামূলক ড্রাগন চাষে সাফল্য আসায় তিনি এই ফলের চাষ আরও বাড়াবেন। তিনি আরও জানান, এলাকার কৃষকদের এই ফলের চাষে নজর দিতে ও এই ফলের চাষ করতে উৎসাহিত করাই লক্ষ্য ।
তিনি বলেন আমি ঢাকায় ডাক্তারী পেশায় জরিত থাকার পরও সর্ম্পৃণ শখের বসে এই বাগান করি। যাতে আমার এলাকার কৃষকেরা বিকল্প কৃষিতে উৎসাহিত হয়।
উপজেলা কৃষি অফিসার সঞ্জয় কুমার পাল জানান, ভালুকাতে ড্রাগন চাষের জন্য খুবই উপযোগী জায়গা। মেক্্িরকান এই ফল বাংলাদেশের আবহাওয়াতে চাষ উপযোগী ।
তবে এটা খুব শখের ফসলতো তাই বানিজ্যিক ভাবে ততটা চাষ হচ্ছে না। ভালুকার চামিয়াদী এলাকায় একটা বাগান আছে। তবে এই ফসল কৃষিতে নতুন বিপ্লব হবে এটা নিশ্চিতে বলা যায়।
এবিএন/জাহিদুল ইসলাম খান/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ