প্রাইভেট কারের ধাক্কায় প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রী লিয়ানার
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৯ অক্টোবর ২০১৯, ১৬:৫৯
উচ্চশিক্ষা ও লেখাপড়ার খরচ যোগাতে রাজধানী ঢাকায় চার বছর আগে পাড়ি জমিয়েছিলেন বান্দরবান সরকারি কলেজের মেধাবী ছাত্রী লিয়ানা ত্রিপুরা পপি (২৩)। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস তার উচ্চশিক্ষায় অর্জন করা সম্ভব হলো না। গতকাল শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকার গুলশানে একটি প্রাইভেট কার (ঢাকা মেট্রো ঘ ১৩০৯০২) এর ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, লিয়ানা ত্রিপুরা পপি উচ্চশিক্ষা অর্জনের লক্ষ্যে পড়ালেখার খরচ যোগাতে চারবছর আগে পাহাড়ি জেলা বান্দরবান থেকে গিয়েছিলেন রাজধানী ঢাকায়। তিনি সেখানে কাজ করতেন গুলশানের একটি বিউটি পার্লারে। সে গুলশানে তার অফিসে যাওয়ার পথে একটি প্রাইভেটকার তাকে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলে তিনি মারা যায়।
এদিকে, ঘটনার পর লিয়ানার আর ছোট ভাই জয়ন্ত নিকোলাস ত্রিপুরা গুলশান থানায় একটি মামলা দায়ের করলেও ওই ঘাতক প্রাইভেটকার ও ড্রাইভারকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।
লিয়ানার ছোট ভাই জয়ন্ত নিকোলাস ত্রিপুরা বলেন, আমার বড় বোন লিয়ানা অফিসে যাওয়ার পথে প্রাইভেট কার ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলে মারা যায়। আমি গুলশান থানায় একটি মামলা করলেও ঘাতক প্রাইভেটকার ও চালককে এখনো পর্যন্ত আটক করতে পারেনি পুলিশ। আমি আমার বোনের হত্যাকারী ঘাতক চালককে গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রবিউল হক মুঠোফোনে জানান, লিয়ানা ও তার বান্ধবী শ্রাবন্তী ত্রিপুরা রিকশায় করে তাদের অফিসে যাওয়ার সময় একটি দ্রুতগামী প্রাইভেট কার তাদের ধাক্কা দিলে দুইজনই গুরুতর হয়। পরে পার্শ^বর্তী একটি হাসপাতালে নেওয়ার পথে লিয়ানার মৃত্যু হয়। নিহতের মৃতদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। চালক ও প্রাইভেট কারটিকে আটকের চেষ্টা চলছে।
এবিএন/আব্দুর রহিম/জসিম/তোহা
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, লিয়ানা ত্রিপুরা পপি উচ্চশিক্ষা অর্জনের লক্ষ্যে পড়ালেখার খরচ যোগাতে চারবছর আগে পাহাড়ি জেলা বান্দরবান থেকে গিয়েছিলেন রাজধানী ঢাকায়। তিনি সেখানে কাজ করতেন গুলশানের একটি বিউটি পার্লারে। সে গুলশানে তার অফিসে যাওয়ার পথে একটি প্রাইভেটকার তাকে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলে তিনি মারা যায়।
এদিকে, ঘটনার পর লিয়ানার আর ছোট ভাই জয়ন্ত নিকোলাস ত্রিপুরা গুলশান থানায় একটি মামলা দায়ের করলেও ওই ঘাতক প্রাইভেটকার ও ড্রাইভারকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।
লিয়ানার ছোট ভাই জয়ন্ত নিকোলাস ত্রিপুরা বলেন, আমার বড় বোন লিয়ানা অফিসে যাওয়ার পথে প্রাইভেট কার ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলে মারা যায়। আমি গুলশান থানায় একটি মামলা করলেও ঘাতক প্রাইভেটকার ও চালককে এখনো পর্যন্ত আটক করতে পারেনি পুলিশ। আমি আমার বোনের হত্যাকারী ঘাতক চালককে গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রবিউল হক মুঠোফোনে জানান, লিয়ানা ও তার বান্ধবী শ্রাবন্তী ত্রিপুরা রিকশায় করে তাদের অফিসে যাওয়ার সময় একটি দ্রুতগামী প্রাইভেট কার তাদের ধাক্কা দিলে দুইজনই গুরুতর হয়। পরে পার্শ^বর্তী একটি হাসপাতালে নেওয়ার পথে লিয়ানার মৃত্যু হয়। নিহতের মৃতদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। চালক ও প্রাইভেট কারটিকে আটকের চেষ্টা চলছে।
এবিএন/আব্দুর রহিম/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ