রাণীশংকৈলে প্রকৌশলীর অদক্ষতার কারনে লোকসানের মুখে ঠিকাদাররা
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৯:০৭
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তরের অধীনে বাংলাদেশ সরকার ও জাইকার অর্থায়নে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আইসিটি ভবন নির্মাণ কাজের দরপত্র আহবান করা হয়। ভবন নির্মাণে ঠিকাদার নিয়োগ করা হলে প্রকৌশলীর অদক্ষতার কারনে ঠিকাদাররা লোকসানের মুখে পড়েছে।
এছাড়াও উপজেলা প্রকৌশলী তারেক বিন ইসলামের আচরনে স্থানীয় ঠিকাদাররা অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। গতকাল ২২ সেপ্টেম্বর স্থানীয় ঠিকাদার আব্দুল করিম কে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করায় প্রকৌশলী অফিসে হট্টগোল শুরু হয়। শেষে উপজেলা প্রকৌশলী কয়েকজন ঠিকাদার ও স্থানীয় সংবাদকর্মীদের উপস্থিতিতে ক্ষমা চাইলে বিষয়টি নিরসন হয়।
এলজিইডি অফিস সূত্রে জানাযায়, বাংলাদেশ সরকার ও জাইকার অর্থায়নে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আইসিটি ভবন নির্মান কাজের ১৫ মার্চ টেন্ডার আহবান করা হয়। ১০ এপ্রিল টেন্ডার ক্রয় ও ১১ এপ্রিল টেন্ডার খোলার তারিখ নিধারণ করে উপজেলা প্রকৌশলী তারেক বিন ইসলাম।
১০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৪টি প্রতিষ্ঠানে আইসিটি ভবন নির্মাণে ঠিকাদার নিয়োগ হয় গোগর আব্দুল জব্বার উচ্চ বিদ্যালয় ও ভরনিয়া হাট উচ্চ বিদ্যালয়ে ভাই ভাই এন্টার প্রাইজ প্রোপাইটার আহাম্মেদ হোসেন বিপ্লব, নেকমরদ বড়পুকুর ফরিদপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে মের্সাস আসিফ ট্রেডার্স প্রোপাইটার মোঃ নবী, বলঞ্চা উচ্চ বিদ্যালয়ে মের্সাস মামুন এন্টার প্রাইজ প্রোপাইটার আবু তাহের। বরাদ্দকৃত অর্থ দিয়ে বিধি মোতাবেক ভবনটির দৈঘ্য হবে ২০ফিট প্রস্থ ১৭ ফিট। কিন্তু প্রকৌশলীর অদক্ষতার কারনে ৩টি প্রতিষ্ঠানে ভবনের দৈঘ্য হয়েছে ২৮ ফিট। ১টি ভবন রয়েছে নিয়মের মধ্যে বাকি ৩ টি ভবনের ঠিকাদাররা পড়েছে বিপাকে।
এ প্রসঙ্গে বলঞ্চা উচ্চ বিদ্যালয়ের ঠিকাদার আবু তাহের, নেকমরদ বড়পুকুর ফরিদপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ঠিকাদার মো. নবী বলেন, এ কেমন ইঞ্জিনিয়ার লেখাপড়া করে চাকুরি নিয়েছে নাকি মামার কাছে চাকুরি নিয়েছে ডিজাইন অনূযায়ী কাজ শুরু না করে, মনগড়া ডিজাইন দিয়ে উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার তারেক বিন ইসলাম ২৮ফিট প্রস্থ দেখিয়ে কাজ উদ্বোধন করেন। এখন অতিরিক্ত ৮ফিট কাজের লোকসান কে খাবে।
ভরনিয়া হাট উচ্চ বিদ্যালয়ে ঠিকাদার আহাম্মেদ হোসেন বিপ্লব বলেন, কাজের একটা ভুল হয়েছে তা কিভাবে পুশিয়ে নেওয়া হবে তা আলোচনা চলছে। জাইকার উপজেলা ডেভলপমেন্ট ফেসিলেটর সোহান হোসেন বলেন, কাজটিতে যেহেতু ত্রুটি হয়েছে সে মোতাবেক রিভাইজ করার প্রক্রিয়া চলছে।
এব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী তারেক বিন ইসলাম বলেন, কাজ ভুল করে হোক, আর সঠিক ভাবেই হোক বেশি কাজ করে নিয়েছি এটাতো সরকারের উপকার করেছি। এব্যাপারে সরকার আমার কোন ক্ষতি করবেনা। আর ঠিকাদার যে লোকসানের সম্মূখিন হলো জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি কোন সু উত্তর না দিয়ে এড়িয়ে যান।
এবিএন/মোবারক আলী/জসিম/তোহা
এছাড়াও উপজেলা প্রকৌশলী তারেক বিন ইসলামের আচরনে স্থানীয় ঠিকাদাররা অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। গতকাল ২২ সেপ্টেম্বর স্থানীয় ঠিকাদার আব্দুল করিম কে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করায় প্রকৌশলী অফিসে হট্টগোল শুরু হয়। শেষে উপজেলা প্রকৌশলী কয়েকজন ঠিকাদার ও স্থানীয় সংবাদকর্মীদের উপস্থিতিতে ক্ষমা চাইলে বিষয়টি নিরসন হয়।
এলজিইডি অফিস সূত্রে জানাযায়, বাংলাদেশ সরকার ও জাইকার অর্থায়নে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আইসিটি ভবন নির্মান কাজের ১৫ মার্চ টেন্ডার আহবান করা হয়। ১০ এপ্রিল টেন্ডার ক্রয় ও ১১ এপ্রিল টেন্ডার খোলার তারিখ নিধারণ করে উপজেলা প্রকৌশলী তারেক বিন ইসলাম।
১০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৪টি প্রতিষ্ঠানে আইসিটি ভবন নির্মাণে ঠিকাদার নিয়োগ হয় গোগর আব্দুল জব্বার উচ্চ বিদ্যালয় ও ভরনিয়া হাট উচ্চ বিদ্যালয়ে ভাই ভাই এন্টার প্রাইজ প্রোপাইটার আহাম্মেদ হোসেন বিপ্লব, নেকমরদ বড়পুকুর ফরিদপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে মের্সাস আসিফ ট্রেডার্স প্রোপাইটার মোঃ নবী, বলঞ্চা উচ্চ বিদ্যালয়ে মের্সাস মামুন এন্টার প্রাইজ প্রোপাইটার আবু তাহের। বরাদ্দকৃত অর্থ দিয়ে বিধি মোতাবেক ভবনটির দৈঘ্য হবে ২০ফিট প্রস্থ ১৭ ফিট। কিন্তু প্রকৌশলীর অদক্ষতার কারনে ৩টি প্রতিষ্ঠানে ভবনের দৈঘ্য হয়েছে ২৮ ফিট। ১টি ভবন রয়েছে নিয়মের মধ্যে বাকি ৩ টি ভবনের ঠিকাদাররা পড়েছে বিপাকে।
এ প্রসঙ্গে বলঞ্চা উচ্চ বিদ্যালয়ের ঠিকাদার আবু তাহের, নেকমরদ বড়পুকুর ফরিদপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ঠিকাদার মো. নবী বলেন, এ কেমন ইঞ্জিনিয়ার লেখাপড়া করে চাকুরি নিয়েছে নাকি মামার কাছে চাকুরি নিয়েছে ডিজাইন অনূযায়ী কাজ শুরু না করে, মনগড়া ডিজাইন দিয়ে উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার তারেক বিন ইসলাম ২৮ফিট প্রস্থ দেখিয়ে কাজ উদ্বোধন করেন। এখন অতিরিক্ত ৮ফিট কাজের লোকসান কে খাবে।
ভরনিয়া হাট উচ্চ বিদ্যালয়ে ঠিকাদার আহাম্মেদ হোসেন বিপ্লব বলেন, কাজের একটা ভুল হয়েছে তা কিভাবে পুশিয়ে নেওয়া হবে তা আলোচনা চলছে। জাইকার উপজেলা ডেভলপমেন্ট ফেসিলেটর সোহান হোসেন বলেন, কাজটিতে যেহেতু ত্রুটি হয়েছে সে মোতাবেক রিভাইজ করার প্রক্রিয়া চলছে।
এব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী তারেক বিন ইসলাম বলেন, কাজ ভুল করে হোক, আর সঠিক ভাবেই হোক বেশি কাজ করে নিয়েছি এটাতো সরকারের উপকার করেছি। এব্যাপারে সরকার আমার কোন ক্ষতি করবেনা। আর ঠিকাদার যে লোকসানের সম্মূখিন হলো জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি কোন সু উত্তর না দিয়ে এড়িয়ে যান।
এবিএন/মোবারক আলী/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ