চকরিয়ায় তথ্য অফিসের উদ্যোগে বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেল ৮ম শ্রেণীর ছাত্রী
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৫:১৯
কক্সবাজারের চকরিয়ায় এক বাল্যবিয়ে আটকে দিলেন উপজেলা তথ্য কেন্দ্র (তথ্য আপা প্রকল্প-২) এর তথ্য কর্মকর্তা মাসুদা আক্তারের নেতৃত্বে তথ্য অফিসের সহকারী টুম্পা নাথ ও রুমাইনা জন্নাত।
আজ রবিবার দুপুরে উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের উত্তর ঘুনিয়াস্থ মেয়ের বাড়িতে তথ্য অফিসের কর্মকর্তা উপস্থিত হয়ে এ বাল্যবিয়ে বন্ধ করেন।
চকরিয়া উপজেলা তথ্য কর্মকর্তা মাসুদা আক্তার বলেন আমাদের কাছে গোপন সংবাদ আসে ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের উত্তর ঘুনিয়ার বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেনের মেয়ে ও দিগরপানখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণীতে পড়–য়া ছাত্রীর সাথে একই এলাকার বদিউল আলমের ছেলে মো. সাগর এর সাথে আগামী সোমবার বিয়ের হতে যাচ্ছে। আজ রবিবার রাতে মেহেদী অনুষ্ঠানের সব কিছু ঠিকঠাক।
পরে বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূরুদ্দীন মুহাম্মদ শিবলী নোমান স্যারকে অবগত করি। তিনি আমাদের নির্দেশ দেন ঘটনাস্থলে গিয়ে বিয়ে বন্ধ করে দিতে।
তিনি আরো বলেন ইউএনও স্যারের কথামতো আমার অফিসের সহকারী টুম্পা ও রুমাইনা ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন চৌধুরীকে সাথে নিয়ে মেয়ে ও ছেলের বাড়িতে যায়। তাদের উভয় পক্ষের অভিভাবককে বাল্যবিয়ের সুফল-কুফল সম্পর্কে অবগত করলে তারা বিয়ে দেবে না বলে জানালে তাদের ইউএনও স্যারের কাছে নিয়ে আসি। চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূরুদ্দীন মুহাম্মদ শিবলী নোমান বলেন তথ্য অফিসের কর্মকর্তা মাসুদা আক্তার বাল্যবিয়ের বিষয়টি জানানোর পর তাদেরকে ঘটনাস্থলে গিয়ে বিয়ে বন্ধ করতে বলি এবং দুপক্ষের অভিভাবকদের উপজেলা কার্যালয়ে নিয়ে আসার জন্য নির্দেশ প্রদান করি। তিনি আরো বলেন দুপক্ষের অভিভাবকরা বাল্যবিয়ে দেবে না বলে অঙ্গিকার করলে তাদের মুছলেখা নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। এবিএন/মুকুল কান্তি দাশ/গালিব/জসিম
তিনি আরো বলেন ইউএনও স্যারের কথামতো আমার অফিসের সহকারী টুম্পা ও রুমাইনা ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন চৌধুরীকে সাথে নিয়ে মেয়ে ও ছেলের বাড়িতে যায়। তাদের উভয় পক্ষের অভিভাবককে বাল্যবিয়ের সুফল-কুফল সম্পর্কে অবগত করলে তারা বিয়ে দেবে না বলে জানালে তাদের ইউএনও স্যারের কাছে নিয়ে আসি। চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূরুদ্দীন মুহাম্মদ শিবলী নোমান বলেন তথ্য অফিসের কর্মকর্তা মাসুদা আক্তার বাল্যবিয়ের বিষয়টি জানানোর পর তাদেরকে ঘটনাস্থলে গিয়ে বিয়ে বন্ধ করতে বলি এবং দুপক্ষের অভিভাবকদের উপজেলা কার্যালয়ে নিয়ে আসার জন্য নির্দেশ প্রদান করি। তিনি আরো বলেন দুপক্ষের অভিভাবকরা বাল্যবিয়ে দেবে না বলে অঙ্গিকার করলে তাদের মুছলেখা নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। এবিএন/মুকুল কান্তি দাশ/গালিব/জসিম
এই বিভাগের আরো সংবাদ