কাপাসিয়ায় যুবলীগ নেতা জালালের শাহাদৎ বার্ষিকী পালিত
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৭ আগস্ট ২০১৯, ১৭:১২
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কাপাসিয়া উপজেলা শাখার উদ্যোগে কাপাসিয়া উপজেলা ছাত্রলীগ ও আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সভাপতি জালাল উদ্দিন সরকারের ১৬তম শাহাদৎ বাষিকীতে ১৭ আগস্ট দুপুরে তাঁর নিজ বাড়ীতে আলোচলা ও মিলাদ মাহ্ফিল অনুষ্ঠিত হয়।
জালাল হত্যা মামলায় ১১ জনের ফাঁসির রায় হয়েছে। হত্যার এক যুগ পার হলেও মামলাটির বিচার এখনো শেষ হয়নি। আলোচনা সভায় বক্তারা জালাল হত্যা মামলার রায় দ্রুত কার্যকর করার দাবী জানান।
উপজেলা যুবলীগ সভাপতি মাহাবুব উদ্দিন আহম্মেদ সেলিমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আ’লীগের সহ সভাপতি অ্যাড. আমানত হোসেন খান, সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউর রহমান লস্কর মিঠু, উপজেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান প্রধান, নিহত জালালের বাবা আমজাদ হোসেন সরকার,
যুবলীগের সহ সভাপতি সোহরাব হোসেন, ফখরুল সিকদার, জহির রায়হান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমান উল্লাহ শেখ ইমু, মোস্তাফিজুর রহমান সেলিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আল আমিন শেখ, এম এ খালেক, জেলা সেচ্ছাসেবকলীগের তায়েব খান কিশোর, উপজেলা সেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রউফ দর্জী, ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুল কাইয়ূম ভূইয়া, কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদুল হাসান মামুন প্রমুখ।
২০০৩ সালের ১৭ আগস্ট কাপাসিয়া উপজেলার বলখেলা বাজার সংলগ্ন মাঠ প্রকাশ্যে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জালাল উদ্দিন সরকারকে সন্ত্রাসীরা কুপিয়ে হত্যা করে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৩০ নভেম্বর গাজীপুর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১-এর বিচারক ফজলে এলাহী ভূঁইয়া জালাল উদ্দিন সরকার হত্যা মামলায় ১১ জনের ফাঁসির আদেশ দেন। মোট ২২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এই রায় দেয়।
নিহত জালাল উদ্দিন সরকারের বাবা আমজাদ হোসেন সরকার মামলার রায়ে সন্তুষ্ট প্রকাশ করেন এবং দ্রুত এই রায় কার্যকরের দাবি জানান। এই ঘটনায় তার বড় ভাই বাদী হয়ে কাপাসিয়া থানায় একটি হত্যা মামলায় দায়ের করেন। পরে ২০০৪ সালের ২৩ জানুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
দন্ডপ্রাপ্ত আসামিরা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী। তারা হলেন-ফারুক হোসেন, বেলায়েত হোসেন বেল্টু, আবদুল আলিম, আতাউর রহমান, ফরহাদ হোসেন, জয়নাল আবেদীন, জজ মিয়া, আলামিন, হালিম ফকির, জুয়েল, ও মাহবুবুর রহমান।
এবিএন/নুরুল আমীন সিকদার/জসিম/তোহা
জালাল হত্যা মামলায় ১১ জনের ফাঁসির রায় হয়েছে। হত্যার এক যুগ পার হলেও মামলাটির বিচার এখনো শেষ হয়নি। আলোচনা সভায় বক্তারা জালাল হত্যা মামলার রায় দ্রুত কার্যকর করার দাবী জানান।
উপজেলা যুবলীগ সভাপতি মাহাবুব উদ্দিন আহম্মেদ সেলিমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আ’লীগের সহ সভাপতি অ্যাড. আমানত হোসেন খান, সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউর রহমান লস্কর মিঠু, উপজেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান প্রধান, নিহত জালালের বাবা আমজাদ হোসেন সরকার,
যুবলীগের সহ সভাপতি সোহরাব হোসেন, ফখরুল সিকদার, জহির রায়হান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমান উল্লাহ শেখ ইমু, মোস্তাফিজুর রহমান সেলিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আল আমিন শেখ, এম এ খালেক, জেলা সেচ্ছাসেবকলীগের তায়েব খান কিশোর, উপজেলা সেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রউফ দর্জী, ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুল কাইয়ূম ভূইয়া, কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদুল হাসান মামুন প্রমুখ।
২০০৩ সালের ১৭ আগস্ট কাপাসিয়া উপজেলার বলখেলা বাজার সংলগ্ন মাঠ প্রকাশ্যে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জালাল উদ্দিন সরকারকে সন্ত্রাসীরা কুপিয়ে হত্যা করে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৩০ নভেম্বর গাজীপুর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১-এর বিচারক ফজলে এলাহী ভূঁইয়া জালাল উদ্দিন সরকার হত্যা মামলায় ১১ জনের ফাঁসির আদেশ দেন। মোট ২২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এই রায় দেয়।
নিহত জালাল উদ্দিন সরকারের বাবা আমজাদ হোসেন সরকার মামলার রায়ে সন্তুষ্ট প্রকাশ করেন এবং দ্রুত এই রায় কার্যকরের দাবি জানান। এই ঘটনায় তার বড় ভাই বাদী হয়ে কাপাসিয়া থানায় একটি হত্যা মামলায় দায়ের করেন। পরে ২০০৪ সালের ২৩ জানুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
দন্ডপ্রাপ্ত আসামিরা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী। তারা হলেন-ফারুক হোসেন, বেলায়েত হোসেন বেল্টু, আবদুল আলিম, আতাউর রহমান, ফরহাদ হোসেন, জয়নাল আবেদীন, জজ মিয়া, আলামিন, হালিম ফকির, জুয়েল, ও মাহবুবুর রহমান।
এবিএন/নুরুল আমীন সিকদার/জসিম/তোহা
এই বিভাগের আরো সংবাদ