আজকের শিরোনাম :

বেড়ায় বিভিন্ন এলাকায় ভাঙন শুরু : বন্যা আতঙ্কে এলাকাবাসি

  অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০১৯, ১৯:৩৮

ভারী বর্ষণসহ উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে যমুনার নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার নদী তীরবর্ত্তি এলাকা সমুূেহর নিম্নাঞ্চল বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে। যমুনার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে।

উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ভাঙন দেখা দিলেও আজ মঙ্গলবার হঠাৎ করে বেড়া পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের পাইখন্দ মহল্লায় সকাল ১০টা থেকে ভাঙন দেখা দেয় এবং প্রায় ৬-৭ ঘন্টা সময়ের মধ্যে পাড়ার ২৯টি বাড়ী ভাঙনে ক্ষতি গ্রস্থ হয়। বসতিরা দ্রুত তাদের স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে।

ভাঙনের খবর পেয়ে বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা,মেয়র বেড়া পৌরসভা,নির্বাহী প্রকৌশলী বেড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড,উপজেলা বাস্তবায়ন কর্মকর্তা,ওসি বেড়া মডেল থানা,উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সহ কর্মকর্তা ভাঙন পরিদর্শন করেন। বেড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড বেড়া ঠিকাদারকে জরুরী ভিত্তিতে বালু ভর্ত্তি জিও ব্যাগ ডাম্পিং এর আদেশ দেন। উপজেলা পরিষদের দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর শাখা উপ-সহ কারী প্রকৌশলী (ডিডিএম) ও পৌর সভার কাউন্সিলারা ক্ষতিগ্রস্থ ২৯টি পরিবারের মধ্যে শুকনো খাবার বিতরণ করেন।

ভারী বর্ষন সহ উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে যমুনার নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার নদী তীরবর্ত্তি এলাকা সমূেহর নি¤œাঞ্চল বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে।

যমুনার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। উপজেরার বিভিন্ন এলাকায় ভাঙন দেখা দিলেও আজ মঙ্গলবার হঠাৎ করে বেড়া পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের পাইখন্দ মহল্লায় সকাল ১০টা থেকে ভাঙন দেখা দেয় এবং প্রায় ৬-৭ ঘন্টা সময়ের মধ্যে পাড়ার ২৯টি বাড়ী ভাঙনে ক্ষতি গ্রস্থ হয়। বসতিরা দ্রুত তাদের স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। ভাঙনের খবর পেয়ে বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা,মেয়র বেড়া পৌরসভা,নির্বাহী প্রকৌশলী বেড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড,উপজেলা বাস্তবায়ন কর্মকর্তা,ওসি বেড়া মডেল থানা,উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সহ কর্মকর্তা ভাঙন পরিদর্শন করেন।

বেড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড বেড়া ঠিকাদারকে জরুরী ভিত্তিতে বালু ভর্ত্তি জিও ব্যাগ ডাম্পিং এর আদেশ দেন। উপজেলা পরিষদের দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা থেকে ক্ষতিগ্রস্থ ২৯টি পরিবারের মধ্যে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়।ইতি মধ্যে উপজেলার রুপপুর ইউনিয়নের নটাখোলা ঘাট,ঘোপশিলন্ধা,ঢালারচর ও হাটুরিয়া নাকালিয়া ইউনিয়নের চরপেঁচাকোলায় ভাঙন তীব্রতর হচ্ছে। নদীর তীরবর্ত্তি মানুষ একখ নদী ভাঙন ও বন্যা আতঙ্কে ভুগছে।

হাটুরিয়া নাকালিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ চরপেঁচাকোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নদী ভাঙনের কবলে পড়ায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির টিনের ঘরদোর অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে বলে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক আব্দুল হান্নান ও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. তোফাজ্জল হোসেন জানান।

গত সোমবার বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আনাম সিদ্দিকী, পাবনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকল্প পরিচালক মো.শহিদুল ইসলাম,বেড়া উপজেলা আ.লীগের সভাপতি বেড়া পৌরসভার মেয়র মো.আব্দুল বাতেন, বেড়া পাউব এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো.আব্দুল হামিদ,উপজেলা বাস্তবায়ন কর্মকর্তা,বেড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা,উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান,স্থানীয় ইউপি সদস্য সহ কর্মকর্তাগন ভাঙন পরির্দশন করেন। বালু ভর্ত্তি জিও ব্যাগ ডাম্পিং ্এর কাজ দেখেন এবং ভাঙন রোধে দায়িত্ব প্রাপ্ত ঠিকাদারকে আরও দ্রুত জিও ব্যাগ ভর্ত্তি বালু ডাম্পিং করা নির্দেশ দেন এবং ভাঙন রোধে সর্বাধিক গুরুত্ব সহকারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে এলাকাবাসীকে আস্বস্থ করেন পরির্দশনে কর্মকর্তারা ।

এদিকে উপজেলার নটাখোলা ঘাট,ঢালারচর ও চরপেঁচাকোলায় একযোগে ভাঙন কবলিত স্থানে ভাঙন রোধে বালু ভর্ত্তি জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা হচ্ছে বলে বেড়া পাউব সুত্রে জানা যায়।

অপর দিকে, বেড়া উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের বলেন,উপজেলার রুপপুর ইউনিয়নের নটাখোলা ঘাট এলাকার পাশে ঘোপশিলন্ধা গ্রামে ভাঙন শুরু হলেও ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড বা উদ্ধতন কতৃপক্ষ এখনও কোন ব্যাবস্থা গ্রহন করেনি।
 

এবিএন/নির্মল সরকার/জসিম/তোহা

এই বিভাগের আরো সংবাদ